পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

efross-stic 3y “তাহা আমরা সকলেই জানি, তোমাকে আর কষ্ট করিয়া বলিতে হইবে না ; এখন বাজে৷ বাক্যব্যয় না করিয়া যাহা বলিলাম, সেই কাজে he rive “এখনই চলিলাম,” বলিয়া রামকান্ত সত্বর থানার দিকে চলিল । রামকান্ত চলিয়া গেলে অক্ষয়কুমার বৈঠকখানার গৃহে আসিয়া বসিলেন। তিনি জানিতেন, যখন খুনী কিম্বা তাহার লোক সন্দেহ করিয়া তঁহাকে আটকাইয়া গিয়াছে, তখন সে আর এ বাড়ীর দিকে আসিতেছে না । সম্ভবতঃ কাল রাত্রে সে কলিকাতা হইতে পলাইয়াছে। - অক্ষয়কুমার আপন মনে বলিলেন, “হাতে পাইয়াও তাঁহাকে ধরিত্বে পারিলাম না, গাধা রামকান্তের দোষেই এইটা হইল—এখন গতানুশোচনা বৃথাভবিষ্যতে এরূপ "আর না হয়, সেজন্য আমাকে বিশেষ সাবধান হইতে হইবে । রামকান্ত বলিল, তাহাকে চিনিতে পরিবে-আর চিনিয়াছে। কি মুস্কিল ! আমি কাল তাহার মুখটা একবারও দেখিতে পাইলাম না।” অক্ষয়কুমার বসিয়া বসিয়া খুনীর কথা ভাবিতেছিলেন। এই সময়ে একখানা গাড়ী আসিয়া দরজায় লাগিল। তিনি উঠিয়া জানালায় গিয়া দেখিলেন, শুখামবাজার থানার ইনস্পেক্টর আসিয়াছেন। তিনি সত্বর বাহিরে গিয়া তাহাকে সঙ্গে করিয়া আনিলেন। প্ৰথমেই তঁহাকে মৃতদেহ যে স্থানে পড়িয়াছিল, সেইখানে লুইয়া cojरनन f' ङिनि श्रृंख्ाश् দেখিবামাত্র বলিয়া উঠিলেন, “এই ষে তিনি!, কি সৰ্ব্বনাশ, এমন অবস্থা ৷”