পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] তার মীমাংসা করিতে পারে না। চাই হিংসাবাদীদের चखरब ७ई जडा बिनिवाक टैिकडां८द थडिछैिड कब्रिब्र উহাদের মধ্যে নূতন শ্রদ্ধার জন্ম দেওয়া। তরুণ ভারতের এইটিই লক্ষ্য—ষার জন্ত তারা সৰ্ব্বপ্রকার মারপিটের লাঞ্ছনায় ও বন্দীশালায় আপনাদিগকে সহাশু মুখে দান করিতেছেন।” এই জিনিষটি আজ অনেক ইংরেজও বুঝিতে আরম্ভ করিতেছে। গান্ধী ইচ্ছা করেন যে, যেন পৃথিবীর অন্ত দেশের লোকেরাও ভারতের এই অভিজ্ঞতার মধ্যে— निटखटनब्र ब्रख्गंख् बैौछ९ण जगं९ छ्रे८ङ बांश्ञ्चि श्रेंबांब्र পথ খুজিয়া দেখে । সেই শুভ প্রাতে দীর্ঘ সময় গান্ধীর সঙ্গে বসিয়া দীর্ঘকাল ধরিয়া যে-সব কথাবাৰ্ত্ত হইয়াছিল এবং বিশেষ করিয়া প্রত্যেক দর্শনাকাজী ব্যক্তিদের সঙ্গে তার ভাবের যে আদান-প্রদান ঘটিয়াছিল সে-সম্বন্ধে অনেক কিছু रुजियांब्र ब्रश्लि । हैऋां झग्न, ७धन नेिन cषन चांदांब्र আসে, কারণ একবার তার সঙ্গে দেখা হইলে চিরকালের छछ भटन डैांब्र खछ छैन धांकिब्रां यांच्च । মাসে ই শহরে তাহার জন্ত বিশেষ ভোজসভার যে আয়োজন করা হইয়াছিল, তিনি তাহা ও গ্র্যাও হোটেলে থাকার ব্যবস্থাকে প্রত্যাখ্যান করিলেন । কিন্তু ছাত্রদের সভায় তাহাজের ক্লাব-ঘরে বক্তৃতা দিতে সম্মত হইলেন। সেই প্রসঙ্গে ছাত্রভাইদিগকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “বিশ্বাস করে না যে, পুথির বিদ্যার ভারে নিজের মাখাকে বোঝাই করা একমাত্র শিক্ষণ । অভিজ্ঞতা বলে যে,সত্যকার বিদ্যার চরম উদ্বেগু হুইল চারিত্রিক ক্রমোন্নতি। সত্য শক্তি चखzब्र निश्ङि-ठांश भांष्ट्राषब्र भांश्नcणनै८ङ नग्न । प्रक्रि+ আফ্রিকায় আমি অনেক নিগ্রো দেখিয়াছি—তাদের এমন মাংসপেশী, যে, সচরাচর ইউরোপে তেমন দেখা যায় না। কিন্তু ইউরোপীয় ছেলেমেয়েদের হাতে রিভলভার দেখিতে *ाँदेरण डांश८नब्र जधख श्रृंद्रौद्ब्र छाष्ट्रब्र कच्णन थब्रिड ; कांब्रन उांशंब्रा भब्रट्नंब ठरब डौख् । वषन cरूश् किङ्कटकहे ভয় না-করিতে শিখে, তখনই সে মারামারি, কাটাকাটি মার্সেইয়ে মহাত্মা গান্ধী جاسواوي না করিয়া আপনার জন্মগত সত্য স্বাধীনতাকে অর্জন করিতে সমর্থ হয়। অপরের কোন মতকে স্বীকার করানা-করা সম্বন্ধে কেহ কাহারও দাস নয়। আমার একান্ত অঙ্গুরোধ, তোমরা ভারতের সেই সব তরুশতরুণীদের আত্মশিক্ষার অভিজ্ঞতা নিরপেক্ষভাবে বিচার কর—যারা হাসিমুখে অপরের লাঠির মারপিট ও কারাগারের কাছে আপনাদিগকে তুলিয়া আত্মদান করিয়াছে, এবং দেখ, সেই সব তরুশ ভারতীয়দের মাঝে যে আত্মশিক্ষা প্রকাশ পাইয়াছে, তাহা হইতে এমন কোন সাহায্য পাওয়া যায় কি না যাহা দ্বারা অন্ত জাতিরা অসত্যের বিরুদ্ধে অভিযানে মিখ্যা প্রবঞ্চনা ও কাটাকাটির পথ আশ্রয় না করিয়া বড় উচ্চতর মানবিক উপায় অবলম্বন করিতে পারে। সংকীর্ণ জাতীয়তা মোটেই চলে না। আমাদের ভারতের আন্দোলনের সার্থকতা ততটুকু, যতটুকু দিয়া সে সমস্ত বিশ্বমানবতাকে সাহায্য করিতে সমর্থ হইবে।” এক ভদ্রলোক লওনে তার চেষ্টার সফলতা কামনা করিয়াছিলেন। বৃদ্ধ তরুশোচিত উৎসাহে উত্তর দিলেন— *সফলতার মানে কাজ করিয়া যাওয়া।” যদিও তাহার আশাশীলতা অদম্য, তবুও তিনি খুব আশার কারণ দেখিতে পাইতেছেন না। কিন্তু বিরুদ্ধবাদীদের সকলের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করিতে চান। তিনি আপন বন্ধুদের মতই বিরোধী সেই সব লোকের সঙ্গে কথাবাৰ্ত্তা বলিবেন, ধাহারা ভারতের সত্যকার অবস্থা বুঝিতেছেন না, অথচ নিজেদের মতে খাটি এবং ভালবাসার পাত্র। যদি তিনি তাহাদিগকে বুঝাইতে সমর্থ না হন, তাহা হইলে আবার ভারতে ফিরিয়া যাইবেন। তাহার সাহস, সত্যের উপর নির্ভর ও অসীম প্রেমের প্রবাহ সকলকেই প্রভাবান্বিত করে। তাহার জীবনে স্পষ্টভাবে দুইটি গতি পরিলক্ষিত হয়। একটি রাজনৈতিক— যেখানে তিনি বিশ্বস্তভাবে ভারতীয় রাজনৈতিক মহাসম্মিলনীর প্রতিনিধি-স্বরূপে করাচীর প্রোগ্রাম সমর্থন করিতে সচেষ্ট। দ্বিতীয়টি সামাজিক—যেখানে তাহার ব্যক্তিগত স্বাধীনতা বেশী। এই ক্ষেত্রে তিনি ইচ্ছা করেন সকলের আগে দারিত্র্যে প্রপীড়িত লক্ষ লক্ষ নরনারীর