পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર૭ প্রধান গুণ এই, যে, রতু যেকোন বর্ণের তাহার'আভ্যন্থর হইস্তে প্রক্ষিপ্ত আলোকরশ্মি সৰ্ব্বদাই পী ভভ হইয় থাকে । ব্রহ্মদেশে মোগোকের পদ্মরাগ-খনিতে ইহা প্রচুর প্রা শুধু। ঘায় । নীলগন্ধি, তাম্র, তাম্ড়ি, তামুড়, গাৰ্ণেটরাসায়নিক বর্ণনা—প্রধানতঃ বালুসার, এলুমিনিয়ম ধাতু, লৌহ, চূণ এবং অক্সিজেন বায়ুর যৌগিক পদার্থ। বিভিন্নপ্রকার গাৰ্ণেটে বিভিন্ন পরিমাণে অন্যান্ত মৌলিক পদার্থ ও থাকে। কাঠিন্ত-৭ ইইতে ৭৫ উভারোভাই নামক সুন্দর হরিং-বর্ণ গাৰ্ণেটের কাঠিন্ত ৮ পৰ্য্যন্ত হয়। আপেক্ষিক গুরুত্ব— ৩৫ হইতে ৪৩ পর্য্যন্ত । সংস্থান—একমাত্রিক। দ্বাদশ পাশ্ব এবং চতুৰ্ব্বিংশতি পাশ্ব । বর্ণ—সপি}রণতঃ রক্তধণের মান-প্রকার অা ভi । ঈমং রক্তাভ হইতে ঘোর রক্তবর্ণ । সাধারণতঃ নী।াভ রক্তবর্ণ । হরিংপূর্ণ তাম্রও পাওয়া যায়। এদেশে যথেষ্ট পরিমাণে এই প্রস্তর পা গুয়া যায়। কিন্তু .আtভরণ-হিসাবে বিশেষ প্রচলন না থাকায় বিশেষ ব্যবসায় নাই । সিস্থল দ্বীপের রক্তাভ তাম্র সিনামন ষ্টোন নামে প্যাত । পুত্তিক, পেরিডোটুরাসায়নিক বর্ণনা-বলুসার, ম্যাগ্লেসিয়ম্ লৌহ ও নিকেল ধাতুত্রয় এবং অক্সিজেন বায়ুর যৌগিক পদাৰ্থ । اهود- ژFif আপেক্ষিক গুরুত্ব—-৩৩৫ ৷ ংস্থান—fরমাত্রিক । বর্ণ --পীতাভ হরিং । রত্ন-মধ্যে ইহা অপেক্ষাকৃত নরম । আদর প্রায় হীরার সমতুল্য ছিল । শেই দুষ্পাপ । কিন্তু ব্রহ্মদেশে মোগোকঅঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় । উপরে যাহা লিখিত ইষ্টল, তাহা ইষ্টতে সহজেই পোব। ঘূমি, গে, এদেশে মণিবৃত্ব কত আছে । কিন্তু હા , મઃ શક ના ફાઉન , છું ગામઃ મદ્રમા સ્ત્રષ્ટિ তাল্পই স্থাছে । অথচ এই রত্নের হউক না কেন, পুরাকালে ইহার - حت: এই দেশে রত্নীলঙ্কার এদেশে মত ব্যবহার حة tt BBBS BB BB BBSS S KSS00S প্রবাসী-জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩১ . কাচের দ্বারা হয় । o: [ ২৪শ ভাগ; ১ম খণ্ড এদেশের রত্নত্তাহরণকারীগণ অভিল অশিক্ষিত দরিত্র নিম্নশ্রেণীর লোক। তাহীদের অন্বেষণ ও জাহরণ, দুষ্ট অত্যন্ত আদিম এবং বৈজ্ঞানিকউৎকর্ষহীন প্রথা হয়। ফল, ব্যর্থ পরিশ্রমের জন্য বিলম দারিদ্র্য ।. খননের স্থান-নিৰ্ব্বাচন এবং খনন-কায্য আধুনিক বিজ্ঞাম-সম্মত উপায়ে হইলে লাভ অবশ্যম্ভাবী, এবিষয়ে সন্দেহ নাই । কর্তৃপক্ষের প্রস্তি বিশেষ দোষারোপ কেবল এক স্থলে করা যায়। ব্ৰহ্মদেশীয় মোগোক-অঞ্চলের যেসকল “ অধিবাসী পদ্ময়াগ ইত্যাদি গনন ও আহরণ" করে, তাহাদিগের খননের অকুমতি-পত্রে এইরূপ সওঁ আছে, যে, তাহারা খনন-কাৰ্য্যে আধুনিক যন্ত্রাদি ব্যবহার করিতে পরিবে না । এই সৰ্ব অতীব দৃষণীয়। কিন্তু যে-সময়ে এইরূপ সৰ্ত্তে তাহাদিগকে আবদ্ধ করা হইয়াছিল, সে-সময় আর মাই এখন কর্তৃপক্ষ ঐরুপ সন্ত করাষ্টতে পারেন কি না, সন্দেহ । , রত্ন-কৰ্ত্তন সঙ্গন্ধে আমাদের অজ্ঞতা আরও গভীর । এদেশে অধিকাংশ তথাকথিত মণিকার রত্ন-ব্যবসায়ী মাত্র, তাহার কেবলমাত্র ক্রয়-বিক্রয়-কাৰ্য্য বোঝেন । অথচ অল্প-মূল্য মণি-রস্থাদি আধুনিক উপায়ে কৰ্ত্তন ও পালিশ করিলে এদেশে বিক্রয় হয় এবং রপ্তানিরও সম্ভাবনা যথেষ্টই আছে । - ঘড়িতে মণি ব্যবহার করা হয়, সকলেই জানেন। ঘড়ির বিজ্ঞাপনে “১২টি মণিযুক্ত,” “১৫টি মণিযুক্ত" ইত্যাদি বর্ণনা সকলেই দেখেন। এই মণি সাধারণতঃ তামুড় ব। তাম্র প্রস্তর ভিন্ন অন্য কিছুই নহে। এদেশে ঐ কাগোর উপযুক্ত তাম্র প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, কিন্তু তাঙ্গর কোনও ব্যবহার নাই বলিলেই চলে । মণি-পরীক্ষা সম্বন্ধে পূর্বেই কিছু বলিয়াছি। এখানে আরও কিছু বলিতেছি । · . কুত্রিম মণি-রত্নাদির প্রচলন আজকাল অত্যন্ত বিস্তৃত হুইয়াছে। প্রবঞ্চকের প্রায়ই কৃত্রিমকে অকৃত্রিম বলিয়া চালায় । এই অমুকরণ প্রধানত: বিশেষ উপায়ে প্রস্তুত নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলির স্বারা আকৃত্রিম ও এইরূপ রুঞ্জিম মণির প্রভেদ নিরূপণ করা ፶፪ ! . . - -