বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] T"নায়কত্বৰণৰােগশালসলক্ষিণ পূন शृङitब्रां ८७शक्कांनt স্থিতে "ন্ধে তু ৰীহবঘাতিন্তে তা অষ্টে পিণ্ডিত স্থির তাসাং তু স্থিতিদায়িন্তঃ প্রত্যেকং ঘোষিতাবুভে “পুনঃ পিওঁীকৃতাস্তে তু দ্বাত্রিংশৎ পরিচারিকা: ভূগোষ্ঠানভিসৰ্ব্বে পিণ্ডিতা স্থিতিদৈস সহ [ কৰ্ম্মচারীর তালিকা — ঔষধের বিভাগের নিমিত্ত নিধিপাল-২ পাচক (ঔষধ ও পথ্য প্রস্তুতের নিমিত্ত )—২ ঔষধের ব্যবস্থা করিবাব নিমিত্ৰ যজ্ঞহারী—২ আরোগ্য-শালার ঔষধ-ব্যবস্থা-নিমিত্ত—১৪ দাসী তেণ্ডুলচুর্ণও অস্তান্ত কার্ঘ্যের নিমিত্ত)—৮ ব্রীহিকাষ্ঠ-গ্রাহক - —o. গাছ-গাছড়া-সংগ্রহকারী ساج-s& মোট পরিচারক-সংখ্যা جانتہـصـہ۔ স্থিতিদায়ী (রোগী ? ) -واوي؛ حسسص মোট సె$3 তার পর প্রতিবৎসর তিনটি নির্দিষ্ট তারিখে, প্রত্যেক রোগীর জন্য নিম্নलिशिङ छिनिशश्वलि उठां७tद्र श्प्ठ cन७ग्नt इऍप्व “প্রতিবর্ষং ত্বিদং গ্রাহং ত্রিস্থত্বে ভূপতেৰ্নিধে: প্রত্যেকং চৈত্রপুর্শিম্যাং শ্রীদ্ধে চাপি উত্তরায়ণে” জিনিষের তালিকা — “রক্তান্তজালবসনৈকং ধেীতাম্বরাণি ঘট । দ্বেগোভিক্ষে পঞ্চপলং তঙ্কং কৃষ্ণ চ তাবতী “একঃ পঞ্চপল সিকখদীপ; একপলঃ পুনঃ । চত্বরে মধুনঃ প্রস্থাস্ত্রয়ঃ প্রস্থাস্তিলস্ত চ | “যুতং প্রস্থোথ ভৈষজ্যং পিপ্পল রেণুদীপাকম্। পুন্নাগঞ্চৈকশঃ পাদদ্বয়ঞ্জাতীফলত্রয়ম্। হিন্ধুক্ষরং কোথজীর্ণমেকৈকঞ্চৈক পাদকম্। পঞ্চবিশ্বভু কপুরং শর্করায়াঃ পলদ্বয়ম্ ॥ “দংদংসখ্য জলচর পঞ্চাখ্যাত অথৈকশ । শ্ৰীবাসঞ্চন্দনং ধান্তং শতপুষ্পং পলং স্মৃতং। “এল নাগরককেলিং মরীচং তু পলদ্বয়ং। প্রত্যেকং একশ: প্রন্থে দ্বে প্রচীবল সর্ষপে ॥ ত্বকসাধ মুষ্টি পথ্যস্ত চত্বারিংশং প্রকল্পিতাঃ। দাবী ভিদ দ্বয়ঞ্চাথ সৰ্দ্ধৈক পলমেকশঃ ॥ “অথৈকশে মধু পুদেী কুডুব ত্রয় মানিতে । একং প্রস্থস্তু সেীবীর নিরসস্ত পরিকল্পিতঃ ॥ এইরূপ আরোগ্য-শালার প্রতিষ্ঠান করিয়া রাজা ব্যবস্থা করিলেন যে, রাজ্যের প্রধান মন্ত্রী নিজে ইহার তত্ত্বাবধান করিবেন। অন্ত কোন অধস্তন রাজকৰ্ম্মচারী কর আদায় বা অন্য কোন ছলে এই অরোগ্যশালায় প্রবেশ করিতে পরিবেন না। গুরুতর অপরাধ করিলেও যতক্ষণ অপরাধী এই আরোগ্য-শালায় থাকিবে ততক্ষণ তাহার কোন দণ্ড হইতে পরিবে না, কিন্তু এই আরোগ্য-শালাস্থিত কাহারও প্রতি যে কোনরূপ অত্যাচার করিবে তাহার কঠোর দণ্ড হইবে । এশিয়ার স্বদূরতম প্রদেশে আয়ুৰ্ব্বেদের কিরূপ প্রভাব ছিল, আলোচ্য শিলালিপিখানিই তাহার সাক্ষ্য দিতেছে। কেবলমাত্র একজন রাজার কষ্টিপাথর—সভ্যতার একটি মাপকাঠি ባ: ➢ » রাজত্বেই নূনপক্ষে এইরূপ ৮টি আরোগ্য-শাল প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। আয়ুৰ্ব্বেদের প্রাচীন গৌরবের ইহা অপেক্ষ আর কি উৎকৃষ্ট নিদর্শন হইতে পারে? প্রাচীন কালে—অধুনা অরণ্য-সমাকীর্ণ কত হয়ূর দেশে আয়ুৰ্ব্বেদের প্রভাবে কত লক্ষ লক্ষ লোকের আধিক্যাধি দূর হুইয়াছিল, তাহ ভাবিতেও হৃদয়ে অনিৰ্ব্বচনীয় আনন্দের উদয় হয়। প্রাচীন ভারত-সভ্যতার এই গৌরব কথনও লুপ্ত হইবার নহে। ( প্ৰাচী, জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩১ ) শ্ৰী রমেশচন্দ্র মজুমদার mm সভ্যতার একটি মাপকাঠি অনেক বৎসর পূৰ্ব্বে, প্রাতে গোলদিঘী-পরিক্রমণ আমার দৈনিক কাজের মধ্যে ছিল। তখন যtহাদের সঙ্গে বেড়াইতাম, তাহীরা অনেকে এখনও সেখানে বেড়ান, আমার যাওয়া প্রায় ঘটিয় উঠে না । সেই আগেকার দিনে যখন একদিন বেড়াইতেছিলাম, তখন দেপিলাম, একটি ছেলে বার-বার গোলদিঘী পরিক্রমণ করিতেছে। তাহাকে তাহার আগেও ঐখানে অনেক বার দেখিয়াছিলাম। ছেলেটির পরিধানে ছিল চুড়িদার পায়জামা ও কোট, এবং মাথায় একটি দেশী টুপি । তাহার নীচে হইতে ঈষৎ লম্ব চুল ঘাড়ের উপর আসিয়া পড়িয়াছে । বেড়াইতে বেড়াইতে আমাদের ভ্রমণের সঙ্গী একজন খামিয়া কিছুক্ষণ তাহার সহিত তাহার পিতার ও তাহার কুশল-প্রশ্ন জিজ্ঞাসা ইত্যাদি নানা-কথা ইংরেজীতে কহিলেন। তাহাতে বুঝিলাম, ছেলেটি বাঙ্গালী নয় ;–অবস্থ তাহার পোষাকেও আগেই তাহ অনুমান করিয়াছিলাম । তাহার পর ছেলেটির ও আমাদের বেড়ান আবার আরম্ভ হইল । তথন যিনি তাহার সহিত কথা কহিয়াছিলেন, তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, “বলুন ত, ঐ ছেলেটি ছেলে না মেয়ে ?" এরূপ প্রশ্নে স্বভাবতই বিস্মিত হইলাম, এবং কৌতুহলেরও উদ্রেক হইল। প্রশ্নকৰ্ত্ত নিজেই উত্তর দিলেন, “ওটি মেয়ে। উহার পিতা দেশভ্রমণে বাহির হইয়াছেন। ভারতবর্ষের ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের রাজনৈতিক, সামাজিক অবস্থা ও মত প্রভৃতি তিনি সাক্ষাৎভাবে অবগত হইতে চান ।” একথাও সম্ভবতঃ আমাদের ভ্রমণ-সহচর বলিয়ছিলেন, কিন্তু তাই আমার এখন ঠিক মনে নাই, যে, মেয়েটির মাত৷ জীবিত নাই। যাহাই হউক, প্তাহার নিকট অবগত হইলাম, যে, মেয়েটির পিঠা তাতাকে সঙ্গে সঙ্গে রাখিয়া স্বয়ং তlহার শিক্ষকের কাজ করেন । আমি তাহকে ঐ মেয়েটিকে ও হাহার বড় ভাইকে গোলদিঘীর দক্ষিণ-পূৰ্ব্ব কোণের ঘাসের উপর বসিয়া শিক্ষা দিতে দেখিয়ছিলাম । তাহার নাম যাহা শুনিয়াছিলাম তাহা এখনও মনে আছে, কিন্তু তাহ লিথিবীর প্রয়োজন নাই । তিনি একবার আমার সহিত সাক্ষাৎ ও করিয়ছিলেন । মেয়েটি বড় হইয়াছিল, কিন্তু তখনও বিবাহিত হয় নাই । তাহাকে সঙ্গে রাখাও দরকার। প্রাপ্তবয়স্ক অনুঢ়া কস্তাকে লইয়া নানাস্থানে ঘুরিয়া বেড়ান ও তাহার রক্ষণাবেক্ষণ করা কঠিন কাজ । বিশেষতঃ সাধারণ গৃহস্থ-লোকদের পক্ষে । সেইজন্ত কস্তাটির পিত এবিষয়ে নিরুদ্বেগ হইলার নিমিত্ত তাহীকে ছেলে সাজাইয়া সঙ্গে রাখিতেন। ছেলের মত নিঃশঙ্ক চলফিরায় অভ্যন্ত হওয়ায় মেয়েটিকে মেয়ে বলিয়া বুঝা যাইত না । যখন জানিতে পারিলাম, যে, সেটি মেয়ে, তখনও তাঁহাকে বালকই মনে হইতে লাগিল । সম্ভবতঃ অনেকে এই কস্তার পিতাকে ছিটওয়াল বা খেয়ালী লোক মনে করিবেন। তাহ করুন ; সে-বিয়ুয়ের আলোচনা করা