৫২২ গাড়ীতে একট। সোরগোল পড়ে গেল । কেউ বললে পরের ইষ্টিশানে খোজ নিও, কেউ বললে ইস্টিসম্যান কাগজে বিজ্ঞাপন দিওঁ, কেউ বললে শিক্লি ধরে টান ; কেউ বা মেয়ের কাছেই খোজ করতে শুরু করলে । খুকীর উত্তবে মা-বাবার যে নাম পাওয়া গেল, বাংলা দেশে কোন বাঙালীর ঘরেই বোধ হয় সে নামের অভাব নেই ; কাজেই তাতে কোন ফল হ’ল না। অগত্যা শিকল ধরে’ই টান হ’ল । ঝড়ের রাত্রে মাঠের মাঝখানে গাড়ী হঠাৎ দাড়িয়ে গেল । সারি সারি গাড়ীর ভিতর হ’তে মানুষের মুখ ভয়ে ও ঔৎসুক্যে উৎগ্রীব হ’য়ে বেরিয়ে পড়ল । ঝড়ে না জানি পথে কি সৰ্ব্বনাশ হ’য়ে আছে ! ( రి ) যাত্রার ঘণ্টা-পাচেক পরেই আবার সেই ষ্টেশনে সদলে ভিজুতে ভিজুতে চিরঞ্জীব-বাবুকে ফিরতে হয়েছিল। খুকীকে ন পেয়ে ষ্টেশনমাষ্টারের সঙ্গে তার সত্যই প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড মারামারি লেগে গিয়েছিল । বয়সে অনেক নবীন হ’লেও শোকে উন্মত্তপ্রায় এই বুদ্ধের গালাগালিতে সে কোনোই উত্তর দেয়নি। চিরঞ্জীব-বাবু যখন আস্ফালন করছিলেন “ব্যাট, ঘাড়ছাট চুলকাটা পাজি ; ম্যাষ্টর হয়েছেন ! বের কর বলছি মেয়ে, নইলে দেখে নেব তোকে আর তোর কোম্পানীর চোদ পুরুষকে,” তখন ট্রলির শব্দের দিকে উৎকর্ণ ষ্টেশনমাষ্টারের কানে কোন কুবাক্যই প্রবেশ করছিল না । কুক্ষণে সে আমসন্দেশ থেয়েছিল। কিন্তু তার চেয়ে বড় কুক্ষণ আজ যে সেই পথহার শিশুর । সত্যই তাকে না ফিরে” পেলে কেমন করে সে মানুষের কাছে মুখ দেখাবে, কেমন করে’ই বা কোম্পানীর মান রাবে ? ভগবান তার উপর সদয় হলেন, তাই সেইরাত্রেই কোম্পানীর সাহাধ্যেই সে নিজের নাম ও কোম্পানীর নাম রাখতে পাবুলে এবং খুর্কীকে দিয়ে চিরঞ্জীব-বাবুর আমসন্দেশের ঋণ ও শোধ করলে । সাৰ্ম্মাদ শ্ৰী কুমুদরঞ্জন মল্লিক SDD BBBB BB BBB BBBS BB BBBBBS BBB D DDB BBBB BBB BBB BBB BBB BBBB BBB BBS - so দিল্লীতে জুম্মা মসজিদের পাশেই উাতার কবর । ] লা-টা ফকির কুপাণের তলে ওই পেতে দেয় শির, ঘুচাবে নিখিল অশ্লীলতায় বাদশ আলমগীর । সাৰ্ম্মাদ নাম ভক্ত কোবিদ পবিত্র হৃদি তার, চির-শুচি আfর চির-শিশু সে যে ধারে না রুচির ধার । প্রেম-সিন্ধুর ঠিকানা সে পেলে সিন্ধু দেশেতে এসে, অজানা প্রেমের আশস্বাদ পেলে হিন্দুরে ভালবেসে । কিশোর যুবার আঁখি দিল তারে শ্বরগের বাণী কয়ে’, যীশুর প্রেমের দরদ বুঝিল ক্রুসের বেদন সয়ে’ । পাগল ফকির জীবন ধরিয়া করে গেল পাগলামি, খেপামি তাহার সারা দুনিয়ার চতুরতা চেয়ে দামী । সে যে বলিয়াছে ভগবান নাই এ যে অপরাধ মহা, বাহুবলে তাহা প্রমাণ করিবে প্রবল শাহান-শাহা । সে যে দয়ালের তোরণের পাশে ‘নাই তুমি' বলে কঁাদে, ‘আজানের দেশে ফেরে মন তার জান পড়ে তার ফাদে !
