বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা] ہبہ۔بہ مہمہ“ যাজ্ঞবল্ক্যের বেদোদগার ԳsԳ তখন যাজ্ঞবল্ক্য বলিলেন—হে ভাস্কর । আমার গুরুতে যে যজুঃ নাই, अर्ष९ि डिनि शाश थथश्रङ नरश्न, छांश यांशांक थमांन कद्र । অনন্তর স্বৰ্য্যদেৰ বৈশম্পায়নের অজ্ঞাত “অযাতযাম" সংজ্ঞক যজুঃ যাঙ্গবঙ্ক্যকে প্রদান করিলেন। যাজ্যবস্কোর যেসকল শিষ্য ঐসকল যজুঃ অধ্যয়ন করিলেন, উহাদের নাম হুইল বাঙ্গী। কারণ ভগবান স্বৰ্য্যদেব বাঙ্গীর (অশ্বের) রূপ ধারণ করি এই সকল যজুঃ প্রদান করিয়াছিলেন । হুধা হইতে প্রাপ্ত নূতন বেদই “শুক্লযজুঃ" নামে প্রসিদ্ধিলাভ করিল, কিন্তু বায়ুপুরাণের (৬১অ ) মতে গল্পটির আকার অন্তরূপ। উক্ত भूब्रांt१ दलिtठरझम, cयमरुळ शङ्ः छऋिग्न श्ब्रां (अर्थ९ दशनসময়ে) আদিত্বামণ্ডলে গিয়াছিল, সেইগুলিই পাইবার জন্ত যাজ্ঞবল্কা প্রার্থনা করিয়াছিলেন, এবং স্বর্যাও তাঁহাই দিয়াছিলেন। পরন্তু সূৰ্য্যদেব অম্বরূপ ধারণ করেন, নাই, বাজী হইয়াছিলেন যাজ্ঞবল্ক্য। এই গল্পটি ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণেও স্থান পাইয়াছে। কিন্তু ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণের এবং বায়ুপুরাণের বচনগুলি একেবারে অভিন্ন । স্বাক্সবন্ধা-সম্বন্ধে এই গল্পটি শ্ৰীমদ ভাগবতেও{ ১২৬ ) অতি সংক্ষেপে বর্ণিত হইয়াছে। ভাগবতের আখ্যানাংশ বিষ্ণুপুরাণের অনুরূপ। অধিকন্তু ইহাতে যাজ্ঞবৰু “দেবরাতের” পুত্র বলির অভিহিত হইয়াছেন। বিষ্ণুপুরাণোক্ত বাজ্ঞবল্কাকৃত সূৰ্য্যস্তব পদ্যময়, ভাগবতোক্ত স্তব গদ্য। ভাগবতের মতে স্বর্যাপ্রোক্ত শাখাগুলি ৰাজসনি" নামে উক্ত হইয়াছে। “বাজসনি" নামের নিরুক্তিনির্দেশ করিতে যাইয়া টীকাকার প্রীধরস্বামী বলিয়াছেন, যে, অশ্বরূপধারী য়ুবি বাজ হইতে অর্থাৎ কেশর হইতে বেদের শাখাগুলি প্রদান করিয়াছিলেন, অথবা বাজে অর্থাৎ অতিবেগে শাখী নিক্ষিপ্ত করিয়াছিলেন। “রবিণ অশ্বরূপেণ বাজেভ্য: কেসয়েভ্যো বাজেন বেগেন বা সংস্তগুtঃ শাখা: বাজসনীসংজ্ঞান্তাঃ শাখা ইতি বা ।” শুক্লবৰ্জুৰ্ব্বেদের পঞ্চদশশাখাকৰ্ত্ত সমস্ত ঋষির নাম ভাগবতে উক্ত হয় নাই। এইমাত্র বলা হইয়াছে যে “কা মাধ্যদিন” প্রভৃতি ঋষিগণ স্বাঞ্জাবষ্কাকথিত পঞ্চদশ শাখা গ্রহণ করিয়াছিলেন। বিষ্ণুপুরাণের মতে যজুৰ্ব্বেদের শাখা সপ্তবিংশতি। টীকাকার শ্ৰীধরস্বামী অভিমত প্রকাশ করিয়াছেন যে, যজুৰ্ব্বেদের সপ্তবিংশতি শাখা প্রধান। ব্ৰহ্মাওপুরাণে ইহার একাধিক-শতসংখ্যক শাখা কখিত হইয়াছে। তিনি ইহাও বলিয়াছেন যে, বিষ্ণুপুরাণের তৃতীয়াধ্যায়ের পঞ্চমাংশে যজুৰ্ব্বেদের তৈক্তিরীয় এবং বাজি-শাখার প্রবর্তন ইতিহাসের সহিত কথিত হইতেছে। “পঞ্চমেইথ যজুঃশাখা; কথাস্তেহত্র সমাসতঃ । সেতিহাসং তৈত্তিরীয়ং বাজিশাখা-প্রবর্তনম্। • সপ্তবিংশৎ সপ্তবিংশতিং যজুষঃ প্রধানশাখাঃ । ব্ৰহ্মাণ্ডে তু একাধিকশতমধ্যযু শাখা আপস্তম্বোক্তাঃ।” ইছা হইতে বুঝা যায় যে, বিষ্ণুপুরাণে সপ্তবিংশতিসংখ্যক প্রধান বজুৰ্ব্বেদশাখ কথিত হইয়াছে। তন্মধ্যে বাজ্ঞবল্ক্যপ্রোক্ত পঞ্চদশ শাখা শুরুষজুৰ্ব্বেদ, এবং অপর দ্বাদশ শাখা কৃষ্ণবজুৰ্ব্বো। কিন্তু চরণবৃহপরিশিষ্টভাষ্যে বিষ্ণুপুরাণের এবং ভাগবত প্রভৃতির’ বচন উদ্ধত করিয়া ভাষাকার অভিমত প্রকাশ করিয়াছেন যে যজুৰ্ব্বেদের যে সপ্তবিংশতি শাখ নির্দেশ করা হইয়াছে ; উহ। প্রধান শাখার সংখ্যানির্দেশ মাত্র। खकसभूब्रांt१ रुक्लर्णौष्ठिभरथाक भाथ बल ह३Piरश् । ॐश श्रदांखब्रভেদ অভিপ্রায়ে বুঝিতে হইবে। শুক্লধ্বজুৰ্ব্বেদের পঞ্চদশ শাখার সহিত মিলিত হইয়া বজুৰ্ব্বেদশাখাসংখ্যা একশত এক। ইহাই আপস্তম্বাভি মত। এই ব্যাখ্যা হইতে বুঝা যায় যে, যজুৰ্ব্বেদের বিষ্ণুপুরাণোক্ত সপ্তবিংশতিসংখ্যক শাখা যাজ্ঞবল্ক্যপ্রাপ্ত পঞ্চদশ শাখা হইতে ভিন্ন। যজ্ঞবল্কাপ্রোক্ত শাখাগুলি “বাজসনেয়" নামেও পরিচিত হইয়াছে। শতপথ ব্রাহ্মণের শেষভাগে ( বাহা বৃহদারণ্যকোপনিষদ নামে প্রসিদ্ধ) যাজ্ঞবল্ক্যকে “বাজসনেয়" নামে নির্দেশ করা হইয়াছে। "আদিত্যানীমানি শুক্লানি বজংষি বাজসনেয়েন বাজ্ঞবন্ধেন খ্যায়জে ।” ৫।৫৩৩ শুক্লযজুৰ্ব্বেদসংহিতার ব্যাখ্যাকৰ্ত্ত মহীধব "বাজসনেয়" নামের নিরুক্তি দেখাইয়াছেন, ধিনি বাঞ্জের (অন্ত্রের) সনি (দান) করেন তিনি বীজগনি। তাহার অপত্য, বাজসনেয় “বাজপ্ত অন্নস্ত সনিদ নং যস্ত স বাজসনিত্যপতা বাজসনেয়।” স্বতরাং যাজ্ঞবল্কোর পিঙ্গুর নাম বাজসনি। শুক্লযজুৰ্ব্বেদের পঞ্চদশ শাখাকৰ্ত্ত ঋষিদিগের নাম বায়ুপুরাণে এবং ব্ৰহ্মাওপুরাণে নির্দিষ্ট হইয়াছে। যথা—

  • বাজ্ঞবল্কান্ত শিষ্যাস্তে কণ-বৈধেয়-শালিনঃ। মধ্যদিনশ্চ শাপেয়ী বিদিন্ধ শচাপ্য উদলঃ। তাম্ৰায়ণশ বাৎস্তশ্চ তথা গালব-শৈষিরী। আটৰী চ তথা পণী বীরণী স পরায়ণঃ ॥ ইত্যেতে বাজিন: প্রোক্তা: দশ পঞ্চ চ সংস্কৃতা: |

( বায়ু পু। ৭১ অ ২• । ব্ৰহ্মাওপু অনুসঙ্গ পাদ ; ৬৫ অ। ২৬-২৭ ) কণু বৈধেয় শালী মধ্যদিন শাপেয়ী বিন্ধি উদল তাম্রাণ যাৎস্ত গালব শৈষিরী আটকী পণী বীরণী ও পরায়ণ; যাজ্ঞবন্ধ্যের এই পনর জন শিষ্য বাক্তিনামে প্রসিদ্ধ হইয়াছেন। তবেই দেখা যাইতেছে যে, মূল গল্পটির ঐক্য সত্বেও বিভিন্ন পুরাণে গল্পের ডাল পাল নানারূপ হইয়া পড়িয়াছে। ইহাতে মনে হয়, ইতিহাস নামে যাহা সংস্কৃত সাহিত্যে অভিহিত হইয়াছে, অন্ধকার যুগের সেই লোকপরম্পরাপ্রাপ্ত গল্প বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন দেশে নিবন্ধ, পুরাণ উপপুরাণ প্রভৃতি গ্রন্থে স্থান পাইয়াছে। কালের আবৰ্ত্তন-বশতঃ আখ্যানাংশের কথঞ্চিৎ বিকৃতি দৃষ্টিগোচর হইতেছে। কিন্তু এই ইতিহাসাংশ উপেক্ষার যোগ্য নহে। কারণ বেদ হইতে পুরাণ পৰ্য্যন্ত এমন গ্রন্থ নাই, যাহাতে উহার প্রভাব বিস্তত হয় নাই। নিরুক্ত গ্রন্থে নিরুক্তসন্মত ব্যাখ্যা প্রদর্শনের পর “ঐতিহাসিকান্ত” বলিয়া পৌরাণিকগল্পসম্মত ব্যাখ্যাও প্রদর্শিত হইয়াছে। কিন্তু এই ইতিহাসের সামঞ্জস্ত রক্ষা বড়ই কঠিন । অনেক বিষয়ই মিতাপ্ত প্ৰহেলিকাময় প্রতিভাত হয়। বেদোগারবিষয়ক গল্পের সামঞ্জস্ত রক্ষা কত দূর সম্ভব হয়, তাহা সুধীগণ বিবেচনা করিবেন । কারণ- পুরাণবচন সাক্ষ্য দান করিতেছে যে, যাজ্ঞবল্কা সূৰ্য্য হইতে নুতন বেদ পাইয়াছিলেন। যাহা পাইয়াছিলেন, তাহা তাহার গুরুর অবিদিত। প্রাপ্ত বেদের “অযাতযাম” বিশেষণ সৰ্ব্বত্রই দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু শুক্লযজুৰ্ব্বেদের মন্ত্রসংহিতার এবং ব্রাহ্মণে যেসকল মন্ত্র নিবন্ধ হইয়াছে ; কৃষ্ণবজুৰ্ব্বেদের তৈত্তিরীয় সংহিতায় ব্ৰহ্মণে এবং ঋগ্বেদ সংহিতা ಆಳfಳ್ಗತಲ cनई भद्धগুলি অবিকল দেখিতে পাওয়া যায়। যেমন,—“মানস্তোকে" ইত্যাদি মন্ত্র বাজসনেয়সংহিতায় আছে। অথচ ঋগ্বেদ ১৬৯৪৮। তৈত্তিরীয় ৩৪৷১১২ ন্যস্বকং যজামহে ইত্যাদি। বাজসনেয় ৩৬। মৈত্র্যায়নীসংহিতায় তৈত্তেরীয়ং এইরূপ অনেক মন্ত্রই কৃষ্ণবজুৰ্ব্বেদে, শুক্ল যজুৰ্ব্বেঙ্গে এবং অধৰ্ব্ব সামবে গ্রন্থতিতে अछिल्ल ।