t~వR ఏ98S ত্ৰিমূৰ্ত্তি শিব স্থানে চতুর্থ শিবের একটি অতি স্বন্দর মুৰ্বি আছে । এই মূৰ্ত্তিটি অনুমান ৩২°-৩৫° খৃঃ অব্দে গঠিত হয়।” এলাহাবাদ হইতে যুক্ত দেবেন্দ্রকুমার সেন সম্প্রতি আমাদিগকে জানাইয়াছেন যে, এলিফ্যান্টা গুহায় একটি ত্ৰিমূৰ্ত্তি বা তিন-মুখে শিবও দেখিতে পাওয়া যায়। এই ত্ৰিমুৰ্বি স্বষ্টি-স্থিতি-ল্লয়ের প্রতীক-স্বরূপ। এলিফ্যান্টার বিমূৰ্ত্তি শিবের সহিত অজয়গড়ের চতুর্মুখ শিব-মুৰ্ত্তির সাদৃষ্ঠা আছে। প্রত্নতত্ত্ববিদগণের মতে এই শিব-মূৰ্ত্তি ৬০ ০-৮• • পৃষ্টাব্দে খোদিত । অর্থনৈতিক প্রসঙ্গ ওটাতো চুক্তি সম্পর্কে ভারতীয় কমিটির রিপোর্ট— ওটাতো চুক্তি সম্পর্কে ভারতীর বাবস্থা পরিষৎ যে কমিটী নিযুক্ত করিয়াছিলেন তাহার রিপোর্ট সম্প্রতি প্রকাশিত হইয়াছে। কমিটী একমত হইতে পারেন নাই। স্তর জোসেফ ভোর, ক্যাপ্টেন লালচাদ, সাঙ্ক ফ্রাঙ্ক নয়েস, ভাই পরমানন্দ, ডাঃ ডি হজ, মি: এইচ পি মোদী, মিঃ আর পি বাগল, মিঃ এফ ই জেম্স, ও শেঠ शजि थांबछ्झ! शंक्रग, श्शंद्र ब्रिए*itाँ शाजन्ब्र कब्रिद्राrइन ! ७झे সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মত এই যে, (ক) যুক্তরাজ্যে ( ইংলণ্ড, স্কটলণ্ড, ওয়েলস ও নর্থ আয়ারলেও ) BB BBB BBS BBBBB BB SBBBS BBB BBS BBDD BBBB রপ্তানি পণ্যের মধ্যে প্রধান । (খ) অস্তান্ত দেশ অপেক্ষ যুক্তরাজ্যই “হুবিধা ভোগী" ও অস্কাঙ্ক পণ্যের ভাল বাজার বলিয়া দেখা যাইতেছে— (*) sist “syft"" qtriffers (preferential scheme) esfèrs হুইবার পর হইতে, ভারতে যুক্তরাজ্যের পণ্য অমিদানির অধোগতি রুদ্ধ হইয়াছে ও বৃদ্ধির দিকে চলিয়াছে। هم (ঘ) প্রথম বৎসরেই বিনিময়ের পারস্পরিক সম প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। (ঙ) সুবিধার বন্দোবস্ত ভারতবর্ষের বহির্বাণিজের সম্পকে মূল্যবান । (চ) ভারতবর্ষে যে হবিধ প্রদান করিতেছে তাহাতে ইংলণ্ডেরও বেশ সাহায্য হইতেছে। (ছ) ভারতবর্ষ যে সুবিধা দিয়াছে তাছাতে ভারতের রাজস্বের কোনই ক্ষতি হয় নাই , (জ) ভারতবর্ষ যে সুবিধা দিয়াছে তাহাতে ভারতের কোণ পণ্যের অসুবিধা হয় নাই । অর্থাৎ কমিটির মত এই যে হবিধ দান ব্যবস্থা ভারতবর্য ও যুক্তরাঞ্জ উভয়েরই উপকার করিতেছে । - এই কমিটির দুইজন বাঙালী সদস্ত স্তর আবদার রহিম ও স্ত্রীযুক্ত ক্ষিতীশচন্দ্র নিয়োগী স্বতন্ত্র বিবৃতিতে বলেন যে, যুক্তরাণে ভারতবর্ষের কৃষিজাত দ্রব্যে যে সুবিধা দিয়াছে তাহতে ভারতে প | উপকার হয় নাই কিন্তু ভারতবর্ষ যুক্তরাজ্যকে যে সুবিধা দিয়াদ তাহাতে ভারতের বহিবাণিজ্যের ক্ষতি হুইয়াছে। সুতরাং তাহাদের মন্তব্য এই যে যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য বিদেশ সম্পর্কে “কোটা" প্রথ প্রচলিত হওয়া উচিত। খ্ৰীযুক্ত সীতারাম রাজু বলেন যে চুক্তিত্ব ফলে ভারতে উৎপন্ন পণ্যের পরিমাণ বাড়ে নাই, “যে পণ্য উৎপন্ন হয় তাহারও ব্যবসায় বৃদ্ধি পায় নাই কিন্তু কতিপয় ভাল ভাল ক্রেতাপ সহিত কলহ বাধিয়াছে মাত্র ! তর্কের খাতিরে যদি স্বীকার করিয়া লওয়া বায় যে, যুক্তরাজ্যের বাজারই আমাদের একমাত্র প্রধান বিষয স্থান, তবুও ভারত ষে দেশের অধীন তাঁহারই উপর একান্ত নির্ভর কর্ম এবং পুথিবীর অস্তান্ত বাজারকে লোপ করা ভারতের অর্থনৈতিক जन्म बृकिन्न जहाब्रक श्रेष भो । ” “
