পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবযুগ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর चांत्र जश्छद कब्रफ़ि नूङन बूगंब चाब्रछ श्रज्वरम् । আমাদের দেশের পুরাতন ইতিহাস যদি আলোচনা করি তাহলে দেখতে পাই যে এক-একটি নূতন নূতন যুগ এসেচে বৃহতের দিকে মিলনের দিকে নিয়ে যাবার জন্ত, সমস্ত ভেদ দূর করবার দ্বার উদঘাটন করে দিতে । ১ সকল সভ্যতার আরম্ভেই সেই ঐক্যবুদ্ধি। মানুষ একলা ধাকৃতে পারে না । তার সত্যই এই, যে, সকলের যোগে সে বড় হয়, সকলের সঙ্গে মিলতে পারলেই তার সার্থকতা ; এই হোলো মানুষের ধৰ্ম্ম। যেখানে এই সত্যকে মানুষ স্বীকার করে সেখানেই মানুষের সভ্যতা । ষে-সত্য মানুষকে একত্র করে, বিচ্ছিন্ন করে না, তাকে যেখানে মানুষ আবিষ্কার করতে পেরেচে সেখানেই মাহব বেঁচে cशंण । हेडिशंटन cयथांटन भांशष ७कख झरञ्चtछ वर्षक মিলতে পারে নি, পরস্পরকে অবিশ্বাস করেচে, অবজ্ঞা করেচে, পরস্পরের স্বার্থকে মেলায় নি সেখানে মামুষের সভ্যতা গড়ে উঠতে পারে নি। আমি যখন জাপানে গিয়েছিলেম তখন একজন জাপানী বৌদ্ধ আমাকে বলেছিলেন যে বুদ্ধদেবের উপদেশ D অনুসারে তিনি বিশ্বাস করেন যে মৈত্রী কেবল একটা হৃদয়ের ভাব নয়, এ একটি বিশ্বসত্য, যেমন সত্য এই . আকাশের আলোক ; এ তো কেবল কল্পনা নয় ভাব ' . नञ्च । चां८णांक ७कांख जङा ब'zलहे ऊङ्गलङ औदछड़ প্রাণ পেয়েচে, সমস্ত ঐ সৌন্দৰ্য্য সম্ভব হয়েচে । এই আলোক যেমন সত্য তেমনি সত্য এই মৈত্রী, প্রেম। আমার অস্তরেও সত্য বাহিরেও সত্য । তিনি বললেন, আমি জানি, এই যে গাছপালা নিয়ে আমি আছি এ-কাজ মালীও করতে পাঞ্জ ; কিন্তু সে ঐ প্রেমের সত্যটিকে - স্বীকার করতে পার্শত না ; লে কেবল তার কৰ্ত্তব্য করে যেত, ভালোবাসার সত্য থেকে সে গাছকে বঞ্চিত করত। ষে একটি সত্য আছে বিশ্বের অন্তরে, ভালোবাসার দ্বারা আমি তার উদ্রেক করচি, তাইতে আমার কাজ পূর্ণ হয়েচে । বৌদ্ধশাস্ত্ৰে বাকে বলে পঞ্চশীল সে শুধু 'ন'-এর সমষ্টি, কিন্তু সকল বিধিনিযেধের উপরে ও অন্তরে অাছে ভালোবাস, সে 'না' নয়, ‘ই’ । মুক্তি তার মধোই। সকল জীবের প্রতি প্রেম যখন অপরিমেয় হবে, প্রতিদিন সকল অবস্থায় যখন কামনা করব সকলের ভালো হোঞ্চ, ভাকেই বুদ্ধ বলেচেন ব্রহ্মবিহার, অর্থাৎ বৃহৎ সত্য ধিনি তাকে পাওয়। এইটিই সদর্থক, কেবলমাত্র পঞ্চশীল বা দশশীল নগুৰ্থক। মানুষের জীবনে যেখানে গ্রেমের শক্তি ত্যাগের শক্তি সচেষ্ট সেখানেই সে সার্থক, নইলে সে আপন নিত্যরূপ পায় না, পদে পদে ছিক্সবিচ্ছিন্ন জীর্ণ হয়ে পড়ে । যেখানে সমাজের কেন্দ্রস্থল থেকে সেই প্রেম নানা কৰ্ম্মে সেবায় আপনাকে প্রকাশ করে সেখানেই মানুষের সমাজ কল্যাণে শক্তিতে স্বন্দর ; যেখানে খেমের অভাব সেখানেই বিনাশ । ভারতবর্ষে এক সময়ে আধ্য ও অনায্যের সংগ্রামে মানুষের সভ্য পীড়িত হয়েছিল ; ভারতবস তখনও প্রতিষ্ঠালাভ করেনি। তারপরে আর একটা যুগ এল। রামায়ণে আমরা তার আভাস পাই, তখন আৰ্য-অনার্ধোর যুদ্ধের অবসান হয়ে মিলনের কাল এসেচে। শ্রীরামচন্দ্র সেই মিলনের সভ্যকে প্রকাশ করেছিলেন এমন অল্পমান করবার হেতু আছে। আমরা আরও দেগেচি এক সময় যে-আনুষ্ঠানিক ধৰ্ম্ম কৰ্ম্মকাণ্ড श्रांकांtब्र ©क्षांन झ्टग्न फे:*क्लिल चछ नम८ग्न ८ण खां८मब्र প্রাধান্ত স্বীকার করে বিশ্বভৌমিকতাকে বরণ করেচে। তখন এই বাণী উঠল যে নিরর্থক কৃচ্ছসাধন নয় আত্মপীড়ন নয় ; সত্যই তপস্তা, দান তপস্যা, সংষম তপস্যা। ক্রিয়াকাও স্বভাবতই সঙ্কীর্ণ সীমাবদ্ধ, সে সঞ্চলের নয়, সে বিশেষ দলের অম্বষ্ঠান, সম্প্রদায়ের জহুষ্ঠান। যে-ধর্থ শুধু