বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W; e 21-it:1 ; gBB BBBB BBBDD DDD gDDD DDDBD DD BBD DDDD DDD DDD DDD DD BBS D DD DD শরচ্চত্রের হান্তরসের পার্থক্য । ब्ररीौठानtष अवर *ब्रक्ररठब्र नब्ररे बैंब्रिां वक्रमांश्ठिाब्र अई भाषां★क गघुक करब्रटहब ठांप्नब्र मtषा ब्रांबदलषब्र यत्र (*ब्रस्ऽब्रांभ ), ८कमीब्रनाथ বল্যোপাধ্যায়, প্রমথ চৌধুরী এবং হরিদাস হালদায়ের নামই সৰ্ব্বাগ্রে জামাদের মনে পড়ে। হরিদাসৰাবুর গোবর গণেশের গবেষণাকে ললিতকুমার এবং রাজশেখরবাবু এবং কেদারবাবুর রচনার সংযোজক জাখ্যা দেওয়া যেতে পারে। রাজশেখরবাবুর গডডলিক, কাজলী এবং অস্কাঙ্ক মাসিক পত্রে প্রকাশিত ছেলেধর, হজমানের স্বল্প প্রভৃতি গল্পগুলি, কোরবাবুর কোষ্ঠীর ফলাফল, জামরা কি ও কে, কবুলতি এবং নানা সাময়িক মাসিক পত্রে প্রকাশিত প্ৰবন্ধ, নক্স এবং গদগুলির স্থান বঙ্গসাহিত্যের ইতিহাসে অমর "রাজশেখরবাবু এবং কেদারনাথবাবুর রচনার ভেতরও পার্থক্য আছে। কেদারনাথবাবুর ८णषनैौ मोबोबिक श्रजक्७जिब्र विङ्गएक मर्संगारें छैनाङ । पुग्न नोरम সমাজপতিদের অত্যাচার অবিচার জর্জরিত পরাধীনতার অভিশাপে অভিশপ্ত জনসাধারণের দুঃখে তার প্রাণ বে সত্যসভাই কঁাদে তার नब्र९षांबूब गरज cकबांबवाबूब बळ्नांब विण जाप्इ ॥ ७ कष वणा इब्रङ অপ্রাসঙ্গিক হবে না, যে, কেদারবাবুর রচনায় Lambএর প্রভাধ বেশ স্পষ্ট ভাবে চোখে পড়ে। রাজশেখরবাবুর শক্তি অতুলনীয়। যে-ভঙ্গীর রচনা তার লেখনীর ভেতর দিয়ে বেরোচ্চে তা বঙ্গসাহিত্যে সম্পূর্ণ নতুন। তার প্রত্যেকটি बळ्ना छोबांब भाभूदी दख्या दिशाब्र जडिनबरङ्ग निप्लग्न भएमब्र छर्राप्त ফুটিয়ে তোলবার ক্ষমতায় সমৃদ্ধ । তার রচনার একটি বৈশিষ্ট্য হ’ল এই যে, বেগুলিতে কোথাও ইচ্ছে ক’রে অথবা জোর করে হাসাবার চেষ্টা মাত্র নেই অথচ জিনিষগুলি এমন ভাবে লেখী যে, পাঠক না হেসে পারেন।---এদের সঙ্গে স্বরেশচন্দ্র সমাজপতির নামও উল্লেখযোগ্য। অধুন-বিলুপ্ত সবুজপত্রে প্রকাশিত স্বরেশবাবুর লেখা ‘হাসি প্রভৃতি কয়েকটি প্রবন্ধ মূল্যবান সন্দেহ নাই। झांनि थवृकाँ5प्ड ठिनि ८ए &थकां★ cडन 4द३ वि८झब* क८ब्रप्शन छ} সত্যসত্যই উপভোগ্য ।-- ( ইঙ্গিত, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৯ ) রবীন্দ্রনাথের সুর ঐীমণিলাল সেন-শৰ্ম্ম৷ কবিতায়, সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথের প্রতিভার নানাদিক থেকে আলোচনা অনেক কাল থেকেই চলে আসছে, কিন্তু স্থর-রচনায় তার প্রতিভা সম্পর্কে আজ পৰ্য্যন্ত সেভাবে বিশেষ কোন প্রকার আলোচনা হয়েছে বলে আমরা জানি না। স্বর-হষ্টিতে তিনি অনেক উচ্চে একটি আসন অধিকার করে আছেন, অথচ দেশে তেমন সঙ্গীতজ্ঞের অভাব থাকাতে স্বরের দিক থেকে তার প্রতিভার বিচার আরম্ভ হয়নি । রবীন্দ্রনাথের নিজস্ব স্বরে আমরা পাই ভারতীয় উচ্চসঙ্গীতের ধ্রুপদ এবং বাংলার নিজস্ব সম্পদ বাউলের প্রাধান্ত। ভারতীয় সঙ্গীতের ঠুংরি এবং বাংলার কীৰ্ত্তনও তার স্বরে অল্প-বিস্তর স্থান অধিকার করেছে। বিষয়টি খুব তলিয়ে দেখতে গেলে এবং বুঝতে হ’লে আমাদের প্রথম জানা দরকার হবে ধ্রুপদ, বাউল, ঠুংরি ও কীর্তনের কি কি বিশেষত্ব এবং ঐ সবের কতটুকু কি ভাবে রবীন্দ্রনাথের গানে স্থর-রচয়িতার অজ্ঞাতে নিজেদের প্রভাব বিস্তার করেছে। খেয়াল অথবা টঙ্গার প্রভাব কবির স্বরে কেনই বা নেই, তাদের বিশেষত্বটা কি এবং কবির স্বরে এদের প্রভাব কেন অকল্যাণকর, এ সবও অবশু না দেখলে চলবে না। উচ্চসঙ্গীতের প্রভাবে কবি প্রভাবান্বিত হয়েছেন তার ছেলেবেলা থেকেই। সে সময়ে বনেদী ঘরের প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই সঙ্গীতচর্চা হ’ত । ওস্তাদগণ গাইতেন, বাজাতেন, শিক্ষাও দিতেন। সে-সব বাড়ির প্রায় প্রত্যেককেই একটু-আধটু স্বরের কসরৎ করতে হ’ত । একান্ত যদি কেউ না করতেন তাহ’লেও তাদের সম্ কোথায় হবে, তেহাই কি বা কি কি রাগब्रांशिनैौ शाeब्रा ह्ण, ७ नव जानी जङ्गकांग्र इ'उ ।। ७३ ছিল সে সময়কার রীতিনীতি। বাল্যকালে কবি vষদ্ধভট্ট, wরাধিক গোস্বামী প্রভৃতি সে-সময়কার দেশবিখ্যাত ওস্তাদদের গানবাজনা শুনে ও অন্থকরণ ক’রে তার স্বাদ পুরাপুরি গ্রহণ করেছেন এবং আয়ত্তও করেছেন।