পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

♥ፃህም - * ଅ আত্মা আছে ; তবে ইতর প্রাণীতে আত্মার প্রকাশ বা চেতনা তত পরিস্ফুট নহে। জড়েও আত্মা অব্যক্ত অবস্থায় বর্তমান। আত্মার প্রকাশ যতই অপরিস্ফুট इहेष्व भष्ट्रश बl aाषैौ उज्रहे निब्रखरब्रव्र इहे८द । श्मूिধর্মের চরম উক্ষেপ্ত আত্মার স্বরূপ উপলব্ধি । এই আত্মার যখন স্বল্প ইঞ্জিয় ও বাসনার আবরণ থাকে তখনই তাহা জীবাত্মা বলিয়া পরিগণিত হয় । এই আবরণ খসিয়া গেলে জীবাত্মার মুক্তি হয় তাহ পরমাত্মাতে লীন হয়। বাসনার আবরণের বশে জীবাত্মা দেহু ধারণ করে। মহুয্য যেমন ইচ্ছামত বাসগৃহ নিৰ্মাণ করিয়া তাহার মধ্যে বাস করে সেইরূপ জীবাত্ম নিজ বাসনামত শরীর নির্মাণ করিয়া তাহাতে অধিষ্ঠান করিয়া বিষয় ভোগ করে । কঠোপনিষদে উক্ত হইয়াছে – উৰ্বে প্রাণ আর জৰে জপানকে বিলি করেন চালনা । মধ্যস্থিত সে ৰামনে সকল দেবত করে উপাসনা। ভ্ৰংস্যমান এই দেহে অধিষ্ঠাঙা দেখি বারে বলা হয়। দেহ হতে যুক্ত হ’লে তিনি অবশিষ্ট কিবা তাতে রয়। না বা প্রাণে না অপালে জীব করে কভু জীবনধারণ। छैडरग्न जांविड यtछ cषरै हब्र cगरै औखन कांब्र१ ॥ क#-e॥७-e অর্থাৎ বামন বা পূজনীয় আত্মাই দেহ, প্রাণ, ইজিয় ( দেবতা ) ইত্যাদির অধিপতি। তাহারই বশে প্রাণ ইত্যাদি চলিতেছে। তিনি দেহত্যাগ করিলে দেহে কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। এই সমস্ত কথা মানিয়া লইয়া পুনজন্মবাদের বিচার করা যাক। জীবাত্মা স্বীয় বাসনা ভোগের জন্তই দেহ স্বষ্টি করে। অতএব যতদিন বাসনার বিনাশ না হইবে ততদিন জীবাত্মা স্থযোগ পাইলেই দেহ স্বষ্টি করিবে। এক দেহ নষ্ট হইলে জীবাত্মা অপর দেহ স্বষ্টি করিয়া তাহাতে আশ্রয় লইবে । কথাটা উদাহরণ দ্বারা স্পষ্ট হইবে। কোন বৃক্ষে দেখিলাম যে পক্ষীর নীড় রহিয়াছে কিন্তু পক্ষীকে দেখিতে পাইলাম না। এই নীড় ভাণ্ডিয়া দিলাম। পক্ষিতত্ববিৎ বন্ধু বলিলেন, পক্ষীর এই সময়ে শাৰক হইবে সে জন্ত তুমি যতবারই বাসা ভাঙ্গিয়া দাও না কেন সে পুনরায় উপযুক্ত দ্রব্যাদি সংগ্ৰহ করিয়া বাসা বাধিৰে। যতদিন डांशांब्र *ांबकशालानब्र देशहीं थांकिट्य, ठङशिन cन नैौफ़ রচনা করিবেই। একটি বাসা ভাঙিয়া দিবার পর পুনরায় o S99ళీ> কোন বালাটি পার্থী তৈয়ার করিল তাহা বলা বাইবে না, কারণ পার্থীকে আমরা দেখিতে পাই নাই। জীবাত্মার পুনর্জন্ম এই প্রকারের ব্যাপার। এই জন্যই হিন্দুশাস্ত্রকারের বলেন কামনামুযায়ী আত্মা শরীরধারণ করে। ভাল বাসনা থাকিলে উচ্চস্তরে জন্ম হয়। নিকৃষ্ট বাসনার বশে ইতর যোনিতে জন্ম হয়। বাসন ক্ষয় হইলে পুনর্জন্ম হয় না। ইহাই পুনর্জন্মবাদ ৷ শ্ৰীকৃষ্ণ জন্মান্তরবাদ স্বীকার করিয়াছেন । এই জন্মান্তরবাদের বিরুদ্ধে যুক্তিবাদী কতকগুলি কুট প্রশ্ন তুলিতে পারেন। আত্মাই যখন প্রাণের অধিষ্ঠাতা ও প্রাণ যখন আত্মার বশে চলে তখন মানিতে হয় আত্মার দেহত্যাগে প্রাণত্যাগ হয়। আমি যদি কোন ব্যক্তিকে কাটিয়া ফেলি তবে তাহার আত্মা কি করেন ? উত্তরে বলা যাইতে পারে, প্রকৃতি হইতেই আত্মা প্রাণ ইত্যাদি দেহের সমস্ত জড় উপাদান সংগ্রহ করেন। প্রকৃতি বিপৰ্য্যয়ে দেহ ছিন্ন হইলে প্রাণ নষ্ট হয় ও দেহ তখন বিষয়ভোগের উপযোগী থাকে না বলিয়াই আত্মা তাহা ত্যাগ করে ও পরে সুযোগ-মত অঙ্ক শরীর গ্রহণ করে। প্রকৃতির নিয়মের বশেই স্থযোগ খুজিয়া জীবাত্মাকে চলিতে হয়। আবার প্রশ্ন উঠিবে, সকল প্রাণীতেই আত্মা আছে। এমিবা (amoeba ) নামক প্রাণীতেও আত্মা আছে। একটি এমিবাকে শঙ্কভার বিভক্ত করিলে ছুইটি এমিবার উৎপত্তি হর ; কোন কোন বৃক্ষের ডাল কাটিয়া পুতিলে আর একটি বৃক্ষ জন্মে। এই পরীক্ষায় শরীরের সঙ্গে সঙ্গে আত্মাও কি বিভক্ত হইয়া দুইটি আত্মায় পরিণত छ्हेल ; किरू *aनन९ हिनखि *शांनि'-*ञ्च पञांग्रांटक ছিন্ন করিতে পারে না। তবে এ দ্বিতীয় আত্মা কোথা হইতে আসিল । কবে, কোথায় অণুপ্রমাণ এমিবার শরীর ছিন্ন হইবে ও সেই শরীরেরই ধোগ্য বাসনাযুক্ত আত্মা তাহাতে প্রবেশ করিবে, এই আশায় কি সে আত্মা অপেক্ষা করিতেছিল ? উত্তরে বলিতে হয়, জীবাত্মাও পরমাত্মার স্থায় সৰ্ব্বব্যাপী, সেজন্ত উপযুক্ত স্থযোগ পাইবা-মাত্র নিজ কামনাকুযায়ী শরীরে প্রবেশ করে। कथनe ञांबश्चकांष्ट्रशांघैौ *ब्रौब्र ७एकबांटब्रहे जांछ क८ब्र,