বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Gw-S. कश्टिडाइ-"शफ कथान ग्रंथांब निन् छाहे !” uक ৰামিয়া জিজ্ঞাসা করিলাম, “কবে মরেছেন ? সৎকার করলে কে ?” সাধন সহজ ভাষায় কহিল, “হপ্তা খানেক !” তাহার পর মৃত্যুর একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ আমাকে জানাইল । প্রয়াগে আসিয়াই তাহার কলেরা হয় এবং সঙ্গের লোকজন হাসপাতালে খবর দিয়া তলপীডলপ লইয়া প্রস্থান করে। হাসপাতালেই বুড়ীর ঈশ্বরপ্রাপ্তি হইয়াছে। সাধন শ্ৰীদাম মাঝির মুখে খবর শুনিয়া দেখিতে আসিয়াছিল । কথা না কহিয়া হাসপাতালে গিয়া সংবাদ লইলাম । কথা যথার্থ। কলেরা হইয়া তিরিশে তারিখে দাখি নামে একটা বাঙালী বুড়ীর মৃত্যু হইয়াছে। কোন জাতের ફ્ર ત્રરાઃ 1 } S95ళేు शैौप्लांक नीं जांनां८ङ ८कझ ज९कांब्र कब्रिटङ ब्रांखौ इग्न নাই ; এগার নম্বরের প্লটে মাটি দেওয়া হইয়াছে । এগার নম্বরের প্লট দেখিতে গেলাম। তখনও জন কুড়ি লোকের মাটি দেওয়া হইতেছিল। ডোমের কাছে প্রশ্ন করিয়া বুঝিলাম যে, দাখিঠাকুরাণীকে উদ্ধার করা অসম্ভব, যে-হেতু তাহার পরেও প্রায় শখানেক তীৰ্থকামী ওই একই স্থানে বিশ্রাম করিতে আসিয়াছে। গঙ্গার দিকে চাহিলাম, বহুদূর। তবে ভরসা আছে কোন কালে মাতা জাহ্নবী ভাঙনের আনন্দে নৃত্য করিতে করিতে এগারো নম্বরের প্লটে আসিয়া পৌছিবেন, সেইদিন বৃদ্ধার মনস্কাম পূর্ণ হইবে। সেই ভাঙনের দিনের প্রতীক্ষা করিয়া দাখিটাকুরাণীর অস্থি কয়খানি বসিয়া থাকিবে তাহাতে আমার সন্দেহ রহিল না । কালো মেয়ে ইযতীন্দ্রমোহন বাগচী চোখের অরুচি সেরে যায় যার কালো চোখদুটি চেয়ে— পাড়ায় সবাই বলে তায় কালো মেয়ে ! কথাটি ন কয়—চুপ ক’রে রয়, মনে মানি পরাভব ; নয়ন-জুড়ানো নীল মেঘে ঢাকি বরষার বৈভব । দীঘি-জলে-পড়া অরুণের আভা বলি উঠে সারা দেহে, কালোর ঝরণা ঝরে’ পড়ে পিঠ বেয়ে ; টানা ভুরুছুটি শেখেনি ভ্ৰকুটি, তারি গাঢ় ছায়াতলে ঘন নীল ছুটি অপরাজিতায় ব্যথার শিশির জলে ! সন্ধ্যামেঘের সায়রের জলে সদ্য যেন-বী নেয়ে চলেছে গোধুলি পুরবীর গান গেয়ে ; মোহমাখা সেই বেদনার স্বরে দিনান্ত নেমে আসে, সরস কুলায়ে পরশ বুলায়ে বাধিবারে বাহুপাশে । ঝিঙাফুলে-বেড়া ঘরের বেড়াটি ধরিয়া নিরালা সাঝে চেয়ে থাকে বালা উৰ্দ্ধ আকাশমাঝে ! আঁধারের বুকে ফুটে উঠে তারা-ভারি পানে চেয়ে চেয়ে নিঃশ্বসি’ ধীরে ঘরে ফিরে যায় রূপহীন কালো মেয়ে। চোখের বালাই সেরে যায় যার চোখদুটি পানে চেয়ে, জগতের হাটে সেই হ’ল কালে মেয়ে ! বালির বর্ণ সাদা বলে তাই কালো মাটি ফেলে চাই— রূপার মতন রূপেরই মূল্য, রসের মূল্য নাই !