でエ ম্পর্শ করিয়াছে, কিন্তু একটু ভাল করিয়া দেখিলেই বুঝিতে পারা যায় রূপের তালি বিধাতা তাহাকে উজাড় করিয়াই দিতে চাহিয়াছিলেন, অনাৰগুক বোধে নিজেই সে লয় নাই। সৌন্দর্ঘ্যকে প্রতিযুগের মাহুষ নিজ রুচি অনুযায়ী মাপকাঠির সহযোগে মাপিয়াছে, নিয়ম দিয়া বাধিয়াছে, কাব্যে-সঙ্গীতে-শিল্পে তাহাকে প্রতির সঙ্গে প্রকাশ করিয়াছে, কিন্তু এই তরুণীর মধ্যে তাহার আসল সৌন্দৰ্য্য যেটুকু, সেটুকুকে কোনও পরিচিত মাপকাঠিতে মাপা যায় না। অজয়ের মনে হইল, ইহা যেন সেইহেতুই অপরিমেয়, ইহা যেন সমস্ত নিয়ম বহিভূত একটি অপার্থিব বস্তু, সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে ছাপাইয়া অতিক্রম করিয়া ইহা যেন কেবলমাত্র একটি অশরীরী লাবণ্য। এই লাৰণা কোন গোপন উৎস হইতে উৎসারিত হইতেছে তাহা বুঝিতে পারা যায় না, সেই রহস্যই ইহার মায়া । স্বলতার দিকে ফিরিয়া বলিল, “বিপজ্জনক কিছু দেখলাম না ।” স্বলতা কহিলেন, “সেই ত আসল বিপদ। পৃথিবীর সেরা বিপদগুলোর নিয়মই হচ্ছে, তাদের চেহারা দেখে চট্ ক’রে কিছু বোঝা যায় না। কিন্তু আমার পরামর্শ যদি শোনেন, একটু সাবধান হবেন। আজ পৰ্য্যন্ত এমন ত একজনকেও দেখলাম না, যে বীণার পরিচয় একটুও পেয়েছে অথচ তার ভয়ে থরথর ক’রে কাপে না ।” বীণা যে তাহাদিগকে লক্ষ্য করিতেছে তাহার লক্ষণ দেখিয় তাহা বুঝিবার উপায় ছিল না, তদুপরি সে যেখানে বসিয়াছিল ততদূর হইতে সেতারের স্বরালাপ অতিক্রম করিয়া অজয়দের একটিও কথা তাহার শুনিতে পাইবার কথা নয়, তবু অকস্মাৎ দৃঢ় হইয়া ঘুরিয়া বসিয়া দুষ্টামীভরা कठे कट्ठांब्र कब्रिग्रां cण छांकिज, “श्-ल-ड-नि !” স্বলতা হাসিয়া উত্তর দিলেন, “কি গো, কি ?” বীণা ভ্ৰকুঞ্চিত করিয়া অত্যন্ত আহত অভিযোগের স্বরে কহিল, “কি ছেলেমাতুৰী স্বরু করেছ, খামে৷ ” श्रृज७| अछाइब्र द्दिक ििश्। कश्ष्लिन, “cनएभएझन eग्न ब्रकम ? ७ब्र शांब्रशों दिश्वश्रू cनां८कब्र उब्र कथा क्लोफ़ यांब्र कष cनरे ।” כאש भजग्न झांनिब्रां कश्नि, “विचइकब्र कष जॉनि नl, किरू আমাদের বেলায় ত অন্ততঃ দেখতে পাচ্ছি তিনি ভুল করেননি।” স্থলত বলিলেন, "স্থ্য, ভুল করবার ও মেয়ে কিনা, चार्शीं९ 6शशांट्रन खग्न निद्दछ:क निद्वग्न रूषों । ८कखल আমাদের বেলায় ব’লে নয়, ও জানে, ও যেখানে উপস্থিত থাকে সেখানে প্রায়ই বিশ্বক্ষদ্ধর ওর কথা ছাড়া আর কথা থাকে না, আর ঠিকই জানে।” বাহিরে কোমলতার প্রতিমুষ্টি হাস্যময়ী এই মেয়েটির ७हें निमाझ१ वट्झाव्र त्रछब्रग्न श्रश्कांग्रेौ भनटक ७क}ि আন্তরিক পরিচয় লইয়া স্পর্শ করিল। হঠাৎ শুনিল পিয়ানোর পাশে একদল শ্রোত্রীর দ্বারা পরিবৃত হইয়া বিমান ইউরোপীয় শিল্পকলার উপর ফরাসীবিপ্লবের প্রভাব সম্বন্ধে বক্তৃতা করিতেছে। তাহার বঁ-কাধে একটা বেহালা, হাতের ছড়টাকে তরবারির ধরণে শূন্তে সঞ্চালন করিতে করিতে, ভারতীয় শিল্পকলাকে গতানুগতিকতায় হাত হইতে রক্ষা করিতে হইলে এদেশেও যে তদন্ডুরুপ বিপ্লবের কত প্রয়োজন সে-সম্বন্ধে তাহার অভিমত বীরদপে সে ব্যক্ত করিতেছে । ছড়টা তাহার মাথার উপরকার আলোর শেডটাকে বারম্বার প্রায় দুইয়া ছুইয়া যাইতেছিল। সেইদিকে চাহিয়, কখন আলোট না-জানি ভাণ্ডিয়া পড়ে ভাবিয়া অজয় আবার অত্যন্ত অস্থস্থ বোধ করিতে লাগিল । বীণা এবার সত্যকার অভিনিবেশের সঙ্গেই বিমানের বকুতা শুনিতেছিল, কহিল, “বিমানবাবু জাটিই মানুষ, বেশ আর্টিষ্টিক ধরণের বিপ্লব বাধাবার চেষ্টায় আছেন। র্তার প্রথম রেঙ্কুটের দল নির্বাচন দেখলেই সেটা বোৰ। যায়। তোরা সব কটাক্ষের বিদ্যুৎ, হাসির ছুরি, জঙ্গরাগের আগুন, এই-সমস্ত দিয়ে বিধিমতে লড়াই করবি, বিমানৰাৰু পেছনেই থাকৃবেন ভয় করবি না।” বিমান ঠোট চাপিয়া একটু হাসিল, ৰীণার নিকট হইতে এধরণের আপ্যায়নে লে অভ্যস্ত ছিল, কছিল, “जाभि ¢कन, आयब्र नबाहे न-इछ cभइनहे षांकूद । এক আপনি আদি সামনে থাকেন তাহলে আপনার বাক্যবাগই লড়াই জেতবার পক্ষে যথেষ্ট হৰে ” ।
