পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وی بود. વનિ-વાર્ટ, કઠ૭૨ [ २८* खीर्ण, sग *७ फेक्ष के९एक श्tा ध्ण। किरू चक छडारणब्र नद्विमान বেড়ে বেড়ে ক্রমে যেমন তা আলোকিত হয়, দুঃখেরও তেমুনি পরিমাণভেদে প্রকাশভেদ হয়ে থাকে। যেদুঃখ প্রথমে কারাগারের মতে বিশ্ব থেকে পৃথক্ ক’রে মনকে কেবলমাত্র নিজের ব্যথার মধ্যেই বদ্ধ করে, সেই দুঃখেরই বেগ বাড়তে বাড়তে অবশেষে অবরোধ ভেঙে পড়ে এবং বিশ্বের দুঃখ-সমূত্রের কোটালের বানকে অস্তরে প্রবেশ করবার পথ ছেড়ে দেয়। তখন নিজের ক্ষণিক ছোট দুঃখটু মানুষের চিরকালীন বড় দুঃখের সামনে শুদ্ধ হয়ে দাড়ায়, তার ছটফটানি চলে যায়। তখন দুঃখের দওটা একটা দীপ্ত জানদের মুশাল হয়ে জলে ওঠে। এলরকে ভয় যেই না করা যায়, অমুনিছঃখ-বীণার স্বরবাধ সাঙ্গ হয় । গোড়ায় ঐ স্বর বঁাধ বার সময়টাই হচ্চে বড় কর্কশ, কেননা তখনো যে দ্বন্দ্ব ঘোচেনি। এই অভিজ্ঞতার সাহায্যে যুদ্ধক্ষেত্রে সৈনিকের অবস্থা কল্পনা করতে পারি। বোধ হয়, প্রথম অবস্থায় ভয়ে ভরসায় যতক্ষণ টানাটানি চলতে থাকে, ততক্ষণ ভারি কষ্ট। যতক্ষণ ভীষণকেই একমাত্ৰ ক’রে দেখিনে, যতক্ষণ তাকে অতিক্রম করেও জীবনের চিরপরিচিত ক্ষেত্রটা দেখা যায়, ততক্ষণ সেই জ্বম্বের টানে ভয় কিছুতেই ছাড় তে চায় না । অবশেষে তাপের তীব্রতা বাড়তে বাড়তে রুদ্র যখন অদ্বিতীয় হ’য়ে দেখা দেন, প্রলয়ের গর্জন তখন সঙ্গীত হয়ে ওঠে—তখন তার সঙ্গে নির্বিচারে.সম্পূর্ণভাবে যোগ দেবার নিরতিশয় জাগ্রহে মরীয় ক’রে তোলে। মৃত্যুকে তখন সত্য ব’লে জেনে গ্রহণ করি, তা’র একটা পূর্ণাত্মক রূপ দেখতে পাই ব'লে তার শূন্তাত্মকতার ভয় চলে मृद्धिं । কয়দিন রুদ্ধকক্ষে সঙ্কীর্ণ শয্যায় পড়ে পড়ে মৃত্যুকে খুব কাছে দেখতে পেয়েছিলাম, মনে হয়েছিল প্রাণকে বহন করবার ধোগ্য শক্তি আমার শেষ হয়ে গেছে। এই श्रवहांङ्ग थषय हैऋांब्रे शांकfüी झिल ८लालब्र चांकांटल প্রাণটাকে মুক্ত করে দেওয়া। ক্রমে সেই ইচ্ছার বন্ধন निजि श्रङ्ग भन । उषन श्रृङ्काब्र श्रृंरक्तिहे घरबद्र बाहेष्ब्र নিয়ে বাবার ষে প্রথা আমাদের দেশে আছে, তার অর্থটা भइन cम८% ऐ: ज । घटबच्न छि७ब्रकाब्र गयक्त अज्रास्त्र" चिनिय झटक -eथां८*ब्र बकमजांण । ऊांब्रां जकाल भिद्दल, স্বত্যুকে তীব্রভাবে প্রতিবাদ করতে থাকে। জীবনের শেষ । ক্ষণে মনের মধ্যে এই দ্বন্ধের কোলাহল যদি জেগে ওঠে, তবে তাতেই বেস্থর কর্কশ হয়; মৃত্যুর সম্পূর্ণ সঙ্গীত শুনতে পাইনে,—মৃত্যুকে সত্য ব'লে স্বীকার ক’রে নেবার আনন্দ চলে যায় । বহুকাল হ’ল আমি যখন প্রথম কাশীতে গিয়েছিলাম তখন মৃত্যুকালের যে একটি মনোহর দৃশ্য চোখে পড়েছিল, তা আমি কোনো দিন ভুলতে পায়ূব না। ঠিক মনে নেই, বোধ করি তখন শরৎকাল ; নিৰ্ম্মল আকাশ থেকে প্রভাত স্থধ্য জীবধাত্রী বস্থদ্ধরাকে জালোকে অভি. ষিক্ত ক’রে দিয়েচে । এপারের লোকালয়ের বিচিত্র চাঞ্চল্য, ওপারের প্রাস্তরের স্বদুরবিস্তীর্ণ নিস্তব্ধতা, মাঝখানে জলধারা, সমস্তকে দেবতার পরশমণি ছোয়ানো হ’ল । নদীর ঠিক মাঝখানে চেয়ে দেখি একটি ডিঙি নৌকা খরস্রোতে ছুটে চলেছে। আকাশের দিকে মুখ ক’রে মুমূর্ব, স্তন্ধ হয়ে তয়ে আছে, তারি মাথার কাছে করতাল বাজিয়ে উচ্চস্বরে কীৰ্ত্তন চলচে। নিখিল বিশ্বের বক্ষের মাঝে মৃত্যুর যে পরম আহ্বান, আমার কাছে তারি স্বগম্ভীর স্বরে আকাশ পূর্ণ হয়ে উঠল। যেখানে তার আসন সেখানে তার শাস্তরূপ দেখতে গেলে মৃত্যু যে কত স্বন্দর তা স্পষ্ট প্রত্যক্ষ হয়। ঘরের মধ্যে সমস্তই তাকে উচ্চৈঃস্বরে অস্বীকার করে ; সেইজন্ত সেখানকার খাটপালঙ, সিন্দুক চৌকি দেওয়াল কড়ি বরগা, সেখানকার প্রাত্যহিক ক্ষুধাতৃষ্ণা কৰ্ম্ম ও বিশ্রামের ছোটে-খাটো সমস্ত দাবীতে মুখর চঞ্চল ঘরকবৃনার ব্যস্ততার মাঝখানে সমস্ত ভিড় ঠেলে সমস্ত আপত্তি অতিক্রম করে श्रृङ्का যখন চিরন্তনের লিপি হাতে নিয়ে প্রবেশ করে,তখন তাকে দক্ষ্য ব’লে ভ্রম হয়, তখন তার হাতে মাকুব আত্মসমর্পণ করবার আনন্দ পায় না। মৃত্যু বাধন ছিন্ন ক'রে দেবে, এইটেই কুৎসিত, আপনি বাধন আলগা করে দিয়ে সম্পূর্ণ विश्वांटगन्न गएव डांब्र शंठ १द्भद, uहेर्दाई श्मब्र । হিন্দু কাণীৰে পৃথিবীর বাহিরের স্থান ৰ’লেই বিশ্বাল করে। তার কাছে কাশীর ভৌগোলিক সীমানা একটা भांब्र, *ब्रभांर्घछ cनषां८न निषिण बिटवब्र श्रृंब्रिछछ, ८गथांtन