পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ময়ূরভঞ্জের আলপন অধ্যাপক স্ত্রী ফণীন্দ্রনাথ বসু আমদের দেশে যে আলপনা দেওয়ার প্রথা এখনও প্রচলিত আছে তা’র মধ্যে আম জনসাধারণের শিল্পের পরিচয় পাই। প্রাচীন কাল থেকে ভারতে যে শিল্পেল ধারা চ’লে আসছে, সেই ধ ই জনসাধারণের মধ্যে প্রবেশ ক'রে তাদের অকুপ্রাণিত করেছে। এখন এই আলপনার মধ্যেই আমরা সেই প্রাচীন শিল্পের শেষ অংশ দেখতে পাচ্ছি। আবার এরই মধ্যে আমরা জনসাধারণের প্রকৃতির, তাদের জীবনের ও তাদের শিল্পের প্রকৃত পরিচয় পাচ্ছি। যার এখনও এই আলপনা দেওয়ার প্রথাকে বাচিয়ে রেখেছেন, তার কারো কাছ থেকে কোনো শিক্ষা বা দীক্ষা লাভ করেননি, শুধু প্রাচীন শিল্পের ধারা যেটুকু তাদের কাছে এসে পড়েছে, সেইটুকুকে র্তারা ধ’রে রেখেছেন । সেই প্রাচীন ধারার মধ্যে জনअथाब्रr१ब्र शा-किहू च्षकृल्लान, या-दिकू चांकांब्र-बादशंब्र ল তা অনেকটা মিশে গেছে। তাই এই আলপনার মধ্যে আমরা যে শুধু জনসাধারণের শিল্পের পরিচয় পাই তা নয়, তাদের জীবন-যাত্রার অনেক কথা জানতে পারি । স্বথের বিষয় যে, এই আলপনার নমুনা সংগ্রহ করবার চেষ্টা আমাদের দেশে হচ্ছে । এবিষয়ে অগ্রণী হচ্ছেন শ্রদ্ধেয় শিল্পাচার্ধ্য ঐ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর । তিনি র্তার *বাংলার ব্রত’ বইডে বাংলা দেশে প্রচলিত অনেক - আলপনার নমুনা সংগ্রহ করেছেন । এই যে শিল্পের २वर जि-बबूदछtaब्र थांशृणनां নমুনা পাচ্ছি, এটি হচ্ছে জনসাধারণের সম্পত্তি। যখনই