88ぐ。 প্রবাসী—আষাঢ়, xరీర్చి [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড দলের উপর অপিষ্ঠ হইয়ছে। বাক্ষাৎভাবে গবৰ্ণমেন্টের কাজের ও অকাজের বিরুদ্ধে বক্তৃতা করিলে ও বাধাদাননীতি প্রয়োগ করিলে, সহজেই লোকের চিত্ত আকর্ষণ এবং মনোযোগ প্রায় একচেটিয়া করা যায়। এইসকল কারণে, ভাসাভাসা বিচারে আপাতদৃষ্টিতে মনে হইতে পারে বটে, যে, মহাত্মা গান্ধী আর ভারতের রাজনৈতিক নেতা নাই ; কিন্তু বাস্তবিক তিনি এখনও নেতা আছেন। অবগু তিনি সকলের ও সকলদলের নেতা নহেন, কখনও ছিলেন না। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে র্তাহার প্রভাব সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী, এবং তাহার মতান্থবৰ্ত্তী লোকদের ংখ্যা অন্ত যে-কোন দলের লোকদের সংখ্যার চেয়ে বেশী, ইহাই আমাদের বক্তব্য । তাহার নেতৃত্বের প্রাধান্ত স্বীকার করিয়া আমরা স্বরাজীদলের প্রাপ্য প্রশংসা কমাইতে চাই না। মণ্টেগুচেম্সফোর্ড শাসনসংস্কার-অনুযায়ী স্বৈরাজ্য জিনিষটি ষে কি, তাহ অন্ত অনেকে এবং আমরা গোড়া হইতে বুঝিয়াছিলাম। কিন্তু ইহা ষে দেশের লোকদের মতাকুযায়ী নহে এবং ইহার দ্বারা যে দেশের কাজ ভালো করিয়া চলিতে পারে না, ইয়া অংশতঃ স্বরাজীদলের বাধাদাননীতি সুস্পষ্ট করিয়াছে এবং ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্ট কে স্বাভিপ্রায় সিদ্ধ করিবার নিমিত্ত নূতন পথ, কৌশল ও উপায় চিন্তু করিতে বাধ্য করিয়াছে,—এই প্রশংসা স্বরাষ্ট্ৰীদলের প্রাপ্য। মহাত্মা গান্ধী যখন ভারতবর্ষের প্রধান রাজনৈতিক নেতা, তখন সকল প্রদেশের অবস্থা তাহার স্বচক্ষে দেখিয়া • ভালো করিয়া জানা দরকার। ইহা তিনি বুঝেন এবং সেইজন্য আপনাকে তিনি ইন্সপেক্টর, জেনারেল বা প্রধান পরিদর্শক বলিয়াছেন। বঙ্গভ্রমণ র্তাহার পরিদর্শনের অঙ্গীভূত । সমস্ত দেশের . সম্বন্ধে তাঙ্কার জ্ঞানবৃদ্ধি হইলে তাহার লাভ ত আছেই, অধিকন্তু সেই লাভে সমস্ত দেশেরই উপকার হইবে। বাঙালীদের লাভ নানাবিধ। গান্ধীজি মানবপ্রেমিক, কিন্তু প্রেমিক বলিয়। তিনি আবণ্ঠকমত অপ্রিয় সত্য यजिएउ कथन बियूथं इन न । उिनि बचबरु4 कब्रियांब्र সময় এবং পরে আমাদের যেসব দোষত্রুটি দেখাইবেন, তাহা শুদ্ধার সহিত বিৰেচন করিয়া আমাদের প্রকৃত দোষক্ৰটি সংশোধন করিবার স্থযোগ হইৰে । তিনি ৰে फे°zननं हिंदन, eरब्रांजन-भङ डांश नांनन कब्रियांब्र স্থযোগও আমাদের হুইবে । জামাদের প্রশংসা তিনি षांश कब्रिtबन, चांभद्रा उांशद्र षडङ्कब्र cषात्रा उांशब দ্বারা আমাদের উৎসাহ বাড়া উচিত, ভজন্ত অহঙ্কত হইলে ক্ষতিগ্রস্ত আমরাই হুইব । গান্ধীজির বঙ্গভ্রমণ হহতে আমাদের সকলের চেয়ে বেশী লাভ ইহাই হইতেছে, যে, আমরা অনেকে এমন একজন লোকের সাক্ষাৎ সংস্পর্শে আসিতেছি,যিনি দেশহিতসাধনকে জীবনের একমাত্র কাজ করিয়াছেন এবং তাহার জন্য সৰ্ব্বপ্রকার ত্যাগ-স্বীকার ও দুঃখভোগ করিতে প্রস্তুত হইয়াছেন। ইহঁার সংস্পর্শে আসিয়া যে-পরিমাণে যাহার পরার্থপরতা জাগিয়া উঠিবে, সেই পরিমাণে তিনি লাভবান হইবেন, দেশ উপকৃত হইবে । অস্পৃশ্বতা দূরীকরণ গান্ধী মহাশয়ের নির্দিষ্ট প্রধান কাজগুলির মধ্যে অস্পৃষ্ঠাতা দূরীকরণ একটি। অস্পৃশ্যতা দক্ষিণ ভারতে যে আকার ধারণ করিয়াছে, বঙ্গে জাহার সে রূপ নাই। কিন্তু झांश चांtछ्, डांशe वनिठेकद्र e श्रदांश्नौञ्च । रुखड:, কতকগুলি লোক বিশেষ একটা জাতের বলিয়া শুচি ও উৎকৃষ্ট এবং অন্য কতকগুলি লোক বিশেষ আর একটা জা'তের বলিয়া অশুচি ও অধম, এই ধারণাই ভ্রান্ত ও অনিষ্টকর। জাত্যভিমান মনের মধ্যে পোষণ করিয়া একজন মেথরকে হাত দিয়া ছুইলে বা তাহার দেওয়া জল খাইলেই অস্পৃশ্যতার মূলোচ্ছেদ হইল মনে করিবার কোন কারণ নাই । আমরা ষে-প্রকার জাত্যভিমানের কথা বলিতেছি, তাহা যে কেবল হিন্দুসমাজের ঐক্য-সাধনের এবংভারতীয়८मब्र चव्रांख-लांtख्द्र चखद्रांझ,डांश ऋझ्,७ीश भष्ट्रशाह uद१ আধ্যাত্মিক উৎকর্ষ-লাভের পথেও অন্যতম প্রধান ৰিয়। অনেকে অনেকবার বলিয়াছেন, হিন্দুসমাজে সম্পূখত থাকায় "নিয়" শ্রেণীর অনেক হিন্মু খটিয়ান বা মুসলমান श*ई 6श्शं कrब । अग्नन९१,क ८लांक cय डांइ काङ्गः
