বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোবিন্দদাসের কড়চার ঐতিহাসিকতা ঐ অমৃতলাল শীল মহাপ্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য ১৪৩২ শকের বৈশাখের আরম্ভে [ এপ্রেল ১৫১৯খুঃ ] নীলাচল হইতে দক্ষিণ দেশ ভ্রমণে যাত্রা করিয়াছিলেন এবং বাইশ মাস পরে মাঘ মাসে [জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি ১৫১২ খৃঃ] জগন্নাথ-পুরীতে ফিরিয়া আসিয়াছিলেন । এই-সময়ের মধ্যে দুইটি ধর্ষার চতুর্গাস্য, আট মাস হীরঙ্গধাম ও অন্য-কোনো অজানিত স্থানে কাটাইয়াছিলেন, আবশিষ্ট চৌদ্ধ মাস ভ্রমণ করিয়াছিলেন। এই ভ্রমণ-বৃত্তান্ত কেবল ছুইখানি পুস্তকে পাওয়া যায়,— বৃন্দাবন-বালী কবিরাজ কৃষ্ণদাস প্রণীত চৈতন্ত-চরিতামৃতে ও গোবিন্দদাসের কড়চাতে । ভ্রমণের প্রায় ৭০ বৎসর পরে চরিতামৃত-গ্ৰন্থখানির লেখা শেষ হয় (১৫০৩ শক, ১৫৮১ খৃঃ)। গোষিদের কড়চাখানি ঠিক কোন সময়ে ८णथां श्ब्रां८छ् छांनां नाहे । क्रूि cशांविग्न बदलन, डिनि মহাপ্রভুর ভ্রমণে একমাত্র সঙ্গী ছিলেন, তখন তিনি বৃদ্ধ, "কড়চা করি। রাখি শক্তি অনুসারে"। নীলাচলে ফিরিবার পর ২১ বৎসরের মধ্যেই লেখা শেষ করা সম্ভব ; অতএব, চরিতামৃতের ৬০৬e বৎসর পূৰ্ব্বে লেখা হইয়াছে। কিন্তু আশ্চর্ঘ্যের বিষয় যে, চরিতামৃতের বর্ণনার সহিত কড়চার বর্ণনার মিল নাই । কিন্তু যখন কড়চাকার স্বচক্ষে দেখিয়া, ও চরিতাযুতকার ৬•৬৫ বৎসর পরে পরের মুখে নানা-প্রকার অত্যুক্তি, মিশ্রিত বর্ণনা শুনিয়া বা পরের লেখা পুস্তক দেখিয়া লিথিয়াছেন, তখন কড়চাকেই ঐতিহাসিক ও বিশ্বসনীয় বলা উচিত। “বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’কার ও অমিয়নিমাই-চরিত-প্রণেতাকড়চাকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলিয়া বিশ্বাস করেন, ও আজকাল অনেকে তাহাকে মৌলিক ও প্রামণিক প্রমাণ করিতে সচেষ্ট ; কিন্তু মৌলিকত্বের কারণ বা প্রমাণ জগুরূপ নির্দেশ করেন। বন্ধমতী [দৈনিক, ১৯ চৈত্ৰ] লিখিয়াছেন,“কড়চার প্রাচীন কীটষ্ট পুথি ৪ণse বৎসর পূৰ্ব্বে শাভিপুরে কোনো গোস্বামীর নিকট অনেকে দেখিয়াছেন, এই অবস্থায় কড়চা মৌলিক ঐতিহাসিক গ্রন্থ বলিলে আন্তায় হয় না।” অর্থাৎ ১৮৮০ খ্ৰীষ্টাজের কাছাকাছি কোনো সময়ে কীটদষ্ট অবস্থায় তাহার অস্তিত্বকে ঐতিহাসিকতায় প্রমাণ বলিয়। গণ্য করা হইয়াছে । কিন্তু চরিতামৃত রচনার সময়ে (১৫৮১ খৃঃ) খুব সম্ভব, কড়চার অস্তিত্ব ছিল না ; তাহার পর কোনো সময়ে রচিত হইয়াছে, অতএব ইহা মহাপ্রভুর সঙ্গীর—তিনি কৃষ্ণদাস হউন বা গোবিন্দ বা অঙ্ক কোনো ব্যক্তি হউন—রচনা হওয়t সম্ভব নছে । আবার, ১৫৮১ খৃষ্টীজের পর রচনা হইলেও ১৮৮০ খৃষ্টাব্দ পর্য্যস্ত প্রাচীন ও কীটদষ্ট হইবার পক্ষে যথেষ্ট অবসর পাওয়া যায়। ইহা ছাড়া, বিংশ শতাব্দীর অঙ্গুসন্ধানের যুগে কীটদউতাকে ঐতিহাসিকতার প্রমাণ বিবেচনা করা কতদূর সঙ্গত, স্বধীগণ তাহার বিচার করিবেন। কড়চাখানিকে কাল্পনিক বিবেচনা করিবার যথেষ্ট কারণ আছে – ১ । মহাপ্রভুর জীবনের যে-সময়ে যে-ষে গ্রন্থকার বা কড়চাকারেরা তাহার নিকটে ছিলেন এবং যেসময়ের ঘটনার সম্বন্ধে তাহীদের অভিজ্ঞতা বেশী, সেইসময়ের কথাগুলিই র্তাহারা বিস্তারিতরূপে বর্ণনা করিয়াছেন, অন্ত সময়ের ঘটনাগুলি হয় মোটে লেখেন নাই ; অথবা সুত্ররূপে কেবল ঘটনার ফর্দ মাত্র লিখিয়াছেন। যেমন, মুরারি গুপ্ত প্রভুর বাল্যজীবন সবিস্তারে লিখিয়াছেন, তিনি পরবর্তী কালের কথা জানিতেনও না, লেখেনও নাই। রামরায় কেবল প্রভুর গভীরা লীলা ও শেষ জীবন-সম্বন্ধে লিখিয়াছেন, ইত্যাদি। আবার ইহাঙ্গের লেখা সাধারণ বাঙ্গালী পাঠকের জবোধ্য সংস্কৃতে লেখা । ১৫৭০ খৃষ্টাব্দের কাছাকাছি সময়ে चैदूनांबद्दन अंडाश् *छङ्गछ-छांश्रदङ गार्ट कब्र श्रेऊ ? cनगयदब्र देशांटक “8छष्टछ-भजल” बनिङ । क्रूि छांश्रयाएल