@a প্রবণসী Sల89 নাই কোন দিন। কেন, তাহ জানি, বোধ হয় বালো কাচরাপাড়া বা চাকদহে তাহাকে দেখা গিয়াছে বলিয়া যে গুজব রটিয়াছিল, তাহ হইতেই ঐ অঞ্চলের সহিত র্তাহার সম্পর্ক আমার মনে বন্ধমূল হইয়া গিয়াছে। কিন্তু কেন নামিয়া কখনও খুজিয়া দেখি নাই, ইহার একটা কারণ আছে । আমার মনে এ-কথা কে যেন বলিত খুড়ীমা বাচিয়া নাই। যে-ভুল তিনি ন-বুৰিয়া অল্প বয়সে করিয়া ফেলিয়াছেন, সে-ভূলের বোঝা ভগবান তাকে চিরকাল বহিতে দিবেন না , সংসারজ্ঞানানভিজ্ঞ তরুণী খুড়ীমার কাধ হইতে সে-বোঝা তিনি নামাইয়া লইয়াছেন। স্কুল-কলেজের যুগও কাটিয়া গেল। বড় হইয়া সংসারী হইলাম। কত নূতন ভালবাসা, নূতন মুখ, নূতন পরিচয়ের মধ্য দিয়া জীবন চলিল। কত পুরাতন দিনের অতি-মধুর হাসি ক্ষীণ স্থতিতে পৰ্যবসিত হইল, কত নূতন মুখের নূতন হাসিতে দিনরাত্রি উজ্জল হইয়া উঠিল । জীবনে এ-রকমই হয়। এক দিন যাহাকে না দেখিলে বাচিব না মনে হইত, ধীরে ধীরে সে কোথায় তলাইয়া যায়, হঠাৎ এক দিন দেখা গেল তাহার নামটাও আজ মনে নাই । মনের ইতিহাসের এই ওলটপালটের মধ্য দিয়াও খুড়ীমা কিন্তু টিকিয়া আছেন অনেক দিন। বালো তাহার নিকট বিদায় লইবার সময় তাহাকে কখনও জুলিব না বলিয়া যে আশ্বাস দিয়াছিলাম, বালক-হৃদয়ের সেই সরল সত্য বাণীর মান ভগবানই রাখিয়াছেন। কিসে জানিলাম বলি। আমাদের গ্রাম হইতে খুড়ীমা কত কাল চলিয়া গিয়াছেন। পক্ষপালও আর কখনও তার পরে আমাদের গ্রামে আসে নাই—কিন্তু রায়েদের সেই নিমগাছটি এখনও আছে। বেশী দিনের কথা নয়—বোধ হয় গত মাঘ মাসের কথা হইবে—রায়েদের বাড়ী জমাজমি সম্পর্কে একটা কাজে গিয়া সীতানাথ রায়ের সঙ্গে একখানা দরকারী দলিলের আলোচনা করিতেছি—হঠাৎ নিমগাছটায় নজর পড়াতে কেমন অন্তমনস্ক হইয়া গেলাম। বহু দিন এদিকে আসি নাই । বাল্যের সেই নিমগাছটা। পরক্ষণে দুইটি অদ্ভুত ব্যাপার ঘটিল। ছাব্বিশ বৎসর পূর্বের এক হাস্তমুখী বালিকার কৌতুক ও আনন্দে উচ্ছসিত মুখ মনে পড়িল এবং নিজের অলক্ষিতে মনটা এমন একটা অব্যক্ত দুঃখে ও বিবাদে পূর্ণ হইয়া গেল যে দলিলের আলোচনার কোন উৎসাহ খুজিয়া পাইলাম না, দেখিলাম, খুড়ীমাকে ত এখনও ভুলি नांझे ! বয়েস হইয়াছে, মনে হইল মোটে আঠার-উনিশ বছর বয়েস ছিল খুড়ীমার ! কি ছেলেমানুষই ছিলেন । মানুষের মনে মানুষ এই রকমেই বাচিয়া থাকে। গত ছাব্বিশ বছরের বীথিপথ বহিয়া কতনববধূ গ্রামে আসিয়াছেন, গিয়াছেন–কিন্তু দেখিলাম ছাব্বিশ বছর আগেকার আমাদের গ্রামের সেই বিস্তৃত হতভাগিনী তরুণী বধুটি আজও এই গ্রামে বাচিয়া আছেন। ভীরু প্রেম ষ্ট্রনিৰ্ম্মলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রয়েছ কাছে কাছে এমনিতরো হায় তবুও মনে পাছে चिथांच्च प्तिन शांच्च rরাই এই ভয় নিতি, যে জন প্রাণে পায় প্রীতি धाध्लंथानि चिटब्र কন্তু বা ফোটে হাসি, মাটির দীপটিরে অশ্রজলে ভাসি জাড়ালে রাখিবার রীতি । कडू व ८डांटन नब ग्रैडि ॥