বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রিয়বালা.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ । సి এমন খাতির রাখিন। উনি কে যে জামায় দু কথা বলবে। श्रांमि कि ७ब्र गांश्मिा थाहे ?” শ্যাম যে গুপ্তভাবে থাকিয় তাহদের কথোপকথন শুনিরেন্থে ইহা মোহিনীর সন্দেহ হয় নাই। সহসা শ্যামার কণ্ঠস্বর পাইর সাহস ভরে নদেরটাকে বলিলেন, “ঐ শোন, বেটার স্পৰ্দ্ধা দেখেছ। দাওত বেটীকে বাটা হ’তে দূর করে " " শ্যামাও সহজে ছাড়িবার পাত্র নয়, সেও বলিয়া উঠিল, “কেন হবে না ? তোমার খেয়ে ত আর নয়। কে বার করবে করুক না, আমি ত পালাই নাই।” এইরূপ কথায় কথায় আবার বিবাদ উপস্থিত হইল। কিন্তু এবার শ্যামারই পরাজয় হইল। নদেরচাদ প্রহার করিতে করিতে শ্যামাকে গৃহ হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দিল। কিয়ৎক্ষণ পরে নদেরটা মোহিনীকে জিজ্ঞাসা করিল, "দিদি! ভূষণ। কোথা গেছে ?" | e মোহিনী। নদেরচাদ তুমি কি এ সকল কথার কিছুই জানন ? নদেরচাদ। কোন কথা দিদি । আর আমি আজ সবে ডাক্তাৱধান থেকে আসছি। এত দিন সেই স্থানেই ছিলাম । কিরূপেই বা বাহিরের সংবাদ জানতে পারবো। মোহিনী। জারে ভূষণাকে তার স্বামী বটা থেকে বহির কোরে দিতে লিখেছিলেন। তা মেজবাবু ত সে কথা বলতে কোন মতেই রাস্ত্রী হন না, অবশেষে আমি বঙ্গেম যে, যাহার স্ত্রী সেই যদি দূর করে দেন, তাতে আমাদের কি ? সেই কথা শুনে তিনি আমারই উপর ঐ ভার দিলেন। আমিও তঁহার কথা মত সেই সকল কথা ছোট বেীকে বলি। ছেটবোঁ আমার সেই কথা শুনে রাগ করে কোথায় চলেগেছে।