পাতা:প্রিয়বালা.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बर्छ अहिष्क्ष्म । ২৯ "তোমরা বসগে, আমি যাচ্চি । কিন্তু দেখ যেন চিঠিখানি লিপিতে ভুলিও না।” -- - "আজ্ঞা না –সে কি কথা । আপনার কাজ ভুলিব ?" এই বলিয়া নীরদবাবু আপন মনে ভাবিতে ভাবিতে অন্দরে প্রবেশ করিলেন। পথে পুত্ৰ হুরেশচন্দ্রের সহিত সাক্ষাৎ হইব । সে পাঠশালার দু-একটী সঙ্গীকে লইয়া ক্রীড়া করিতেছিল। পিতাকে দেখিয়া তৎক্ষণাৎ তাহার নিকট আসিল । নীরদবাবু সুরেশকে জিজ্ঞাসা করিয়া জানিতে পারিলেন, যে, তাহার সহধর্মিনী সকলের আহারাদির উদূযোগ করিতেছেন। সুতরাং তখন আর কোন কথা হইল না। আহারাদি সমাপনন্তে মোহিনী নিজ গৃহে আগমন করিলে নীরদবাবু বলিলেন, “তাইত মেজবউ। দল এ দিন লাষ্টক ইনসিওর করে রেখেছেন, তারও ত কিছুই জানিতাম না। টাকা ত কম নয়,—ষাইট হাজার টাকা ।” মোহিনী চমকিত হইয়া বলিলেন, “সে তালার কি ? তুমি ও সব ইংরাজী কথা ছেড়ে দিয়ে সহজ কথায় বল। ষাইট হাজার फेॉक कि श्tग्नtछ ?” নীরদ হাস্ত কঠুিয়া বলিলেন, "আহা ! এ আর জান না । দাদা কোন স্থানে মাসে মাসে কিছু কিছু টকা জমা রাখেন। যখন উনি মরে যাবেন, তপন একেবারে যাইট হাজার টক বড় বউ পালে।” e © মোহিনী অধিকতর বিস্মিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন,"অত টাকা দদি কি করবে। ছেলে নাই, ময়ে নাই অত টাকায় ওর কি 'রকার ।” O নীরদ বলিলেন, “তাত দুটেই । তাই বলে সহজে কি ঐ টাকা