বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रीध्र ८नांकनश् ष्°i१ार्श्व * yr একদিন কোন ওজর করিয়া মাতুলকে দেশে লইয়া যান ও মাতা ৰিশ্বেশ্বরীকে পিত্ৰালয় হইতে মাতুলালয়ে লইয়। আসেন এবং উহাদের উভয়কে ও মাতুলানীকে একস্থানে উপবেশন করাইয়া তাহদের শ্ৰীচরণে তাহার প্রথম উপাৰ্জনের টাকা সমস্তই অৰ্পণ করেন । ইহাতে র্তাহারা বিশেষ আনন্দিত ও সন্তুষ্ট হইয়া তাহদের আন্তরিক আশীৰ্ব্বাদ ও র্তাহার মঙ্গল প্রার্থনা করেন । মাতুল ঐ টাকা স্বয়ং গ্ৰহণ না করিয়া তাহা আপন ভগিনীর হস্তে তুলিয়া দেন এবং মাতা বিশ্বেশ্বরী উহা পুত্রের মঙ্গলাৰ্থ দেবতার পূজা ও ব্রাহ্মণ-ভোজনাদিতে ব্যয় করেন । এই সময়ে মাতা বিশ্বেশ্বরী পুনরায় সোমসাড়ায় ভ্ৰাতৃভবনে আসিয়া থাকেন । কিছুকাল এই কাৰ্য্যে ব্ৰতী থাকিয়া লোকনাথ আ সাহায্য পাইলে দোকান খুলিবার প্রস্তাব মাতুলের নিকট উপস্থিত করিলে তিনি উহাতে অসম্মতি জ্ঞাপন করেন ; কিন্তু অধ্যবসায়ী লোকনাথ পূর্বের ন্যায় মাতুলকে অনুরোধের জন্য ভজকৃষ্ণ মল্লিককে বলেন। মাতুলকে অর্থসাহায্য করিতে অনিচ্ছুক দেখিয়া ভজকৃষ্ণ স্বয়ং তঁাহার জ্যেষ্ঠপুত্ৰ প্ৰতাপচন্দ্ৰ মল্লিককে অংশীদার করিয়া লোকনাথকে লোহার কারবার করিয়া দিতে প্ৰস্তুত হন ; তখন মাতুল অনিচ্ছায় পাঁচ শত টাকা মূলধন দেন এবং ভজকৃষ্ণও ঐ পরিমাণ টাকা দিয়া একটা marine store অর্থাৎ জাহাজ-সংক্রান্ত যাবতীয় দ্রব্যাদির কারবার আরম্ভ করেন। ভজকৃষ্ণ অৰ্থশালী ব্যক্তি ছিলেন ও তঁহার জ্যেষ্ঠপুত্ৰ প্ৰতাপচন্দ্র বড়লোকের ছেলের যেমন হওয়া উচিত তেমনি সৌখীন, আলস্যপ্ৰিয়, কৰ্ম্মে অমনোযোগী ও উদাসীন থাকেন। কাজেই লোকনাথ একই কারবারের যাবতীয় কাৰ্য্য পরিচালন করিতে থাকেন। কিছুদিন কাজ চালাইবার পর পুনরায় টাকার প্রয়োজন হইলে ভজকৃষ্ণ কারবারের প্রকৃত অবস্থা পরীক্ষাদনা করিয়া টাকা দিতে অসম্মত হইলে Rde