কাপ্তপ গোত্র দত্তবংশ । ] উত্তররাষ্ট্রীক্স কাক্সস্থ-কাণ্ড ఫెa জন্মানন্দ স্থত পঞ্চ রাজীব মহাদেব। রাঘব দুৰ্ল্লভ দত্ত কুলে তোলে জেব ॥ রামনাথ গোপাল দুই লিখি তার পরে। বংশীবদনে প্রদান গৌরীকান্ত শশধরে। রাজীবে রাজীব ভবানন্দ শ্ৰীবল্লভে । পরে রাজা হাজরা দ্বিপক্ষে ভাল লেভে । প্রদান নরেন্দ্র মাধে পরে রামচন্দ্র । গণেশ গণেশ প্রায় কক্ষে অনুবন্ধ ॥ মহাদেবে মধু রঘু কল্যাণ এ তিন । কল্যাণে রামচরণ সিংহ কক্ষায় প্রবীণ ॥ প্রদান মহাদেবে কৃষ্ণ পাঁচখুপী তাপরে। শ্ৰীহরি হাজরা রামচন্দ্র দীপ্ত করে। কল্যাণ প্রদান তেকু পরে শুকদেবে। তা পরা কুলাই ঝিল্লী বলরাম সেবে ॥ মহাদেবে রঘু চণ্ডিদাসেতে আদান । শ্রীরামজীবন রাজা সম্প্রদান ॥” পাটলির দত্তবংশ-বিবরণ ( কেশদত্তর ধারা) কেশ দত্তের পুত্র দ্বারিকানাথ ও তৎপুত্র শ্ৰীমুখ দত্ত। শ্ৰীমুখ দত্তের পুত্র সহস্রাক্ষ দত্ত। সহস্রাক্ষ দত্তের পুত্র উদয় দত্ত পাটুলিতে একটি স্বজাতির সভা আহবান করিয়াছিলেন এবং সমবেত কায়স্থগণ তাহাকেই সভাপতি মনোনয়ন করিয়াছিলেন। দত্তবাটী ত্যাগ করিয়া পাটুলিতে রাজধানী স্থাপন সম্বন্ধে নানা প্রকার প্রবাদ অাছে। কেহ বলেন উদয় দত্ত, কেহ বলেন সহস্রাক্ষ দত্ত এবং কেহ বলেন দ্বারিকানাথ দত্ত প্রথম পাটুলি আসিয়াছিলেন। এ সম্বন্ধে প্রবাদ এই যে মুসলমানগণ ক্রমশঃ অত্যাচারী হইয় গ্রামস্থ অধিবাসীদিগকে বলপূৰ্ব্বক মুসলমান ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিতে আরম্ভ করিলে একদা দ্বারিকানাথ দত্ত সংবাদ পাইলেন, মুসলমানগণ র্তাহার বাড়ী আক্রমণ করিবার উদ্যোগ করিতেছেন। সেদিন বিজয় দশমী। তাড়াতাড়ি প্রতিমা বিসর্জন করিয়া তিনি সপরিবারে নৌকাযোগে পাটুলি পলায়ন করিলেন। পাছে যথাকালে ফিরিয়া আসিয়া ৮কালীপূজা করিতে না পারেন এই ভয়ে প্রতিমা বিসর্জনের পূৰ্ব্বে vকালীমাতার উদেশে একটা ছাগ বলি প্রদান করিয়াছিলেন। তদবধি একাল পর্যন্ত পাটুলির বাটতে বিজয় দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের পূৰ্ব্বে একটা ছাগবলি হইয়া থাকে। তৎপরে পাটুলির বাটতে মহাসমারোহে কালীপূজা সম্পন্ন করা হয়। এই পাটুলি সম্বন্ধে কবিরাম প্রণীত দিগ্বিজয়প্রকাশে লিখিত আছে— 参 “গঙ্গাযমুনয়োম্মধ্যে পাটলিগ্রামবাসীনাম্। • কায়স্থানাং শাসনঞ্চ বৰ্ত্ততে অধুনা নৃপ ॥৬৯২” 翻 শেওড়াফুলীর রাজবংশের বিবরণ হইতে জানা যায় দ্বারিকানাথ স্বীয় খুল্লতাত বিষ্ণু দত্তের আহবানে অগ্রদ্বীপে বাস করেন। পরে উদয় দত্ত পাটুলিতে রাজধানী স্থাপন করেন। সহস্রাক্ষ দত্ত,সন ৯৮ সালে মোগল সম্রাট আকবর কর্তৃক জমিদার স্বীকৃত হইয়া כיכ