বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rとの বাঙ্গলার ইতিহাস । .a ai, কাশিমবাজার অনুসন্ধান করিলেন ; কিন্তু ইংরেজ-সৈন্যের সন্ধান পাইলেন . না, তথাপি সন্দেহ ঘুচিল না। ইংরেজ মুর্শিদাবাদ পর্যন্ত আসিবে, দৃঢ়বিশ্বাস রহিয়া গেল ; তখন অনুনয়বিনয়ে মীরজাফর খাকে পঞ্চদশ সহস্ৰ সৈন্য সহ পলাশীতে দুর্লভরামের সহিত মিলিত হইবার জন্য পাঠান হইল। (১) ইংরেজের জাহাজ পদ্ম লাহিয়া রাজধানীর দিকে আসিবে ভাবিয়া, ভাগীরথী মুখে শালতর প্রোথিত করান হইল। ফরাসী ল সাহেবকে ভাগলপুরে অপেক্ষ করিতে বলিয়া, বিহারের কৰ্ম্মচারিগণের উপর তাহদের খরচ দিবার আদেশ श्ल । ( २ ) মীরজাফর খাঁ নবাবের সন্দেহ দূর করিবার জন্য হৃষ্টচিত্তে পলাশী যাত্রা করিলেন। এদিকে ওয়াটস, কাটোয়ায় আবদ্ধ ৪০ জন ইংরেজ-সৈনিককে কলিকাতা যাইবার আদেশ দিয়া পাঠাইলেন। ফ্রাফটন সাহেবকে কলিকাতা দরবারের মন্তব্য জানিবার জন্ত প্রেরণ করা হইল। ৬ই মে তারিখে কলিকাতা হইতে গুপ্তদরবারের মনোভাব জানিয়া, ওয়াটস মীরজাফর খার লোকের সহিত টাকার কথা স্থির করিতে লাগিলেন। প্রথমে আমির্চাদকে মীরজাফর খার সহিত মন্ত্রণার কথা বলা হয় নাই ; কিন্তু তাহার মত লোকের নিকট এ কথা গোপন রাখা ছদ্ধর, এই ভয়ে ওয়াটস অমিচাদকে পরে এ কথা বলিতে বাধ্য হন। বিলম্বে জানিতে পারিয়া আমিচাঁদ বুঝিলেন, আবখ্যক বুঝিয় তাহার ভয়েই এ কথা তাহাকে বলা হইল। এই জন্ত এখন হইতে দুই জনে মিলিয়া মিশিয়া কাৰ্য্য করিলেও, ওয়াটস ও আমিচাঁদের মধ্যে ঘোর বিদ্বেষ সঞ্জীত হইল। বণিক্রাজ অমিচাঁদ বিলক্ষণ বুঝিতেন যে, ষড়যন্ত্রে কৃতকাৰ্য্য হইলে, ইংরেজপক্ষের মীরজাফরের নিকট প্রভূত অর্থপ্রাপ্তি হইবে। সফল না হইলে, অষ্ঠের মত র্তাহরও প্রাণ লইয়া টানাটানি ; অধিকন্তু বিপুল অর্থনাশ ; সুতরাং তিনি বলিলেন, কলিকাতার অন্তান্ত বণিকের মত র্তাহর নষ্ট অর্থ মাত্র প্রত্যপণ করিলে চলিবে না, নবাবের রাজকোষ হইতে যত টাকা পাওয়া যাইবে, তিনি তাহা হইতে শতকরা ৫২ টাকা ও মণিমুক্তার চতুর্থাংশ লইবেন। ওয়াটস সাহেব এই সমস্ত কথা ইংরেজ-দরবারে জানাইয়া লিখিলেন, আমিচাঁদ সন্থঃ ন হইলে ভয়ের কারণ আছে। ১৪ই মে সন্ধিপত্রের খসড়া সহ অমিচাদের কোঠিও প্রেরিত হইল। ওয়াটস অমিচাদের পরিচয়ে এই সঙ্গে আরও লিখিয়া পাঠাইলেন, ( 2 ) Orme. SDS DBBB BBBB BBB BBS BBB BB BSB BBS BBB BBBS |