বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বাঙ্গলার ইতিহাস-অষ্টাদশ শতাব্দী-নবাবী আমল.pdf/৫০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

***, *: নিজামং আদালতের কার্য্যপ্রণালী । 8 & BBB BB BBBB BBB BBB BBS BBB BB BBBS BB BBB BBB ছিল। দেশের অভ্যন্তরে অনেক স্থলে রাজস্ব আদায়ভার ও ফৌজদারগণের হস্তে অৰ্পিত ছিল। থানাদারগণের সাহায্যে ফৌজদার রাজস্ববিভাগের কার্য ও নির্বাহ করতেন। এই সমস্ত স্থানে ফৌজদারী ও কাজির আদালং BB BBBBB S BBT KBB BBB BBBB BBB S BBBB BBBBB আদালং স্থাপিত ছিল ; বিহার প্রদেশে পাটনায় মুর্শিদাবাদের ছায় সমস্ত অফিস ও বিচারালয় স্থাপিত ছিল ; একই নিয়মে কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ হইত। পাটনায় একটা কোতোয়ালী অফিস ছিল ; সেট মুর্শিদাবাদ ফৌজদারের BBBB BBB BBB BBBB BB BBB BBB BBS BBB BB BBB শান্তিরক্ষার ব্যবস্থা কেহই একালের সভ্যতর সমাজের আদর্শে তুলনা করিবেন না। যতদূর দেখা যায়, তাহাতে তাৎকালিক জ্ঞান ও সভ্যতার অনুমোদিত বিধি ব্যবস্থা সমস্তই ছিল। নিজামং আদালতে দারোগার নিকট বাদীর দরখাস্ত পেশ হইত। প্রতিবাদীর বাসস্থান নিকটবৰ্ত্তী হইলে দারোগার মোহর ও চিহ্নযুক্ত আজার নকল সেরেস্ত হইতে পদাতিক যোগে ঐ গ্রামের সিদ্ধা বা মণ্ডলের নিকট প্রেরিত হইত। মণ্ডল প্রতিবাদীর উপর ঐ দস্তক (সমন ) জারি করিয়া ধাৰ্য্য দিনে উপস্থিত হইবার জন্ত জামিন লইরা ছাড়িতেন। প্রতিবাদী বহু দূরবর্তী স্থানের অধিবাসী হইলে তত্তং স্থানের জমিদারের রাজধানীস্থ উকীলের উপর ঐ প্রজাকে উপস্থিত করিয়া দিবার ভর হইত। উকীল অসমর্থ হইলে এক খান এবরানামা ( অসামর্থ্য স্বীকারপত্র ) লিখিয়া জানাইতেন--"অমুক কারণে উক্ত ব্যক্তিকে উপস্থিত করিয়া দিতে তিনি বা তাহার জমিদার অক্ষম । তৎপরে পূৰ্ব্বোক্ত প্রণালীতে সরকারী হরকরা দ্বারা মণ্ডলের যোগে প্রত্যৰ্থীকে উপস্থিত করা হইত। অর্থ প্রতার্থ উপস্থিত হইলে দারোগই বিচার করতেন, - প্রয়োজন হইলে অন্তের সাহায্য ও গ্রহণ করিতেন। প্রত্যেক ব্যক্তি আপন সাক্ষা লইয়া আসিত। সাক্ষী আনয়ন করিতে অক্ষম হইলে পূৰ্ব্বোক্ত উপায়ে সাক্ষী উপস্থিত করার ব্যবস্থা ছিল । নবাব মুর্শিদকুলী খা প্রতিদিন চেহেল্মৃতুন দরবার-গৃহে এই কাছারীতে নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত হইতেন। প্রথমে প্রত্যেক প্রধান স্থানের রিপোর্ট শুনান হইত। এই সমস্ত রিপোর্টের মধ্যে হত্যাকাণ্ড, ডাকাইতী, রাহাদানী প্রভৃতির উল্লেখ থাকিলে অপরাধীকে ধৃত করিবার জন্য দস্তক বাহির হইত। প্রতিবর্ষে