৫৫৬ তব পদ অভিলাষী, কেন হে বঞ্চিতা দাসী, একাকী অকুলে ভাসি, রাখ নাথ অবলা । বাড়ালে বাজিল আশা, প্রবল হ’ল পিপাসা, গেছে আশা আছে তৃষা, দহিতে এ প্রমদায় ॥ инамирна ৰাগশ্ৰী-মিশ্র—কাওয়ালী । যখন আসবে লোসে, মান করে সই, ঢাকৃবোলো বয়ান। বঁধু আদর করে, চিবুক ধরে, অধর-মধা করবে পান ॥ চাবনা রব গরবে, আগে সে কথা কবে, কথা কইব লো তবে ;– আমি তার আদরে আদরিণী, তাইতে সই করবো মান। নয় তো লে। মান,—করবো প্রেমের ভাণ ॥ u... সিন্ধু ভৈরবী—যৎ । শুকা’ল মালতী-মালা প্রাণনাথ এল' না। রজনী পোহাল সখি, প্রাণ কেন গেল’ ন ॥ " বাসর সাজায়ে সাধে, না হেরিনু হৃদি-চাদে, কে বাদ সাধিল সখি, কাদাইতে ললনা ৷ বায়ুস কর্কশ স্বরে, গঞ্জনা দিতেছে মোরে, শুনলো বলিছে ছলে, ঘরে ফিরে চল না। বাসর সাজায়ে আজ, কার আশে বল না। পাহাড়ী-পিলু–খেম্টা । ছি ছিছি ভালবেসে, আপন বসে কে রয়েছে। সাধে বাদ আপনি সেধে, কেঁদে কেঁদে দিন ব’য়েছে। চেয়ে প্রাণ ধারে বেচে, কে কবে দাম পেয়েছে, দিন গিয়েছে, প্রাণ রয়েছে, সাধের খেলা কাল হয়েছে। க_. সাহান—অভূর্ধেমৃট। প্রাণের মত পেলে পরে, প্রাণ কি কার’ মানে মান । না পেলে প্রাণ লেবে না, জ্বালবাসা সে জানে না। বাঙ্গালীর গান ) চাইনে তার ভালৰাসা, দেখব কেবল করি আশ, পিপাসা ভালবাসা,— ভালবাসা যায় কি কেনা ৷ সাহান!—খেম্ট । যতনে কিন্বা যতন, মনের আগুন কিনৃব কেন। একি হয়, এত কি সয়, ফুলের মতন প্রাণটী যেন। ফুটেছে সকাল বেল, রাঙ্গা আভা ক’চ্চে খেলা, শুকাবে সাধের নীহার, না জানি কার সোহাগ হেন। ॐॉ**डञ--*(१jभॉन ! জানি নে কেন যে ভালবাসি । যতনে যাতনা বাড়ে কেন মন অভিলাষী ॥ দেখি বা না দেখি ভাগ, ভালবেসে থাকি ভাল, কি হ’ল বিফল-আশ, বাসনা-সাগরে ভাসি ॥ ভৈরবী—আড়াঠেক। দেখা দিয়ে দেখা দাও না। সাধি কাদি ফিরে চাও না ৷ বিভোরে আঁখি ভরে, দেখিরে দেখি তেরে, প্রাণ রাখি পদে নাও না। লুম-খাম্বাজ–খেম্টা। ফুল তুলি আয় লো সজনি, সাজাব’ মনের সাধে । দেখব কেমন প্রেমিক অলি, কাদে কি না র্কাদে ॥ কুসুমের মালা গাথা, একূল কেন পৰে লত, তুলৰ রতন, কুসুম ভূষণ, ধর্ব রসিক চাদে ॥ ধর্ব মোহিনী ছবি, সাজাব’ আজ বনদেবী, রাখব খোপাতে বেঁধে, মদনের ফঁাদে ॥ षांषांख-कNGब्रांणौ । যে ধরতে পারে ধরা দি তারে । বাধা থাকি মিনি হুতোর সোহাগের হারে।
