গুটিকোস্তব পীড়া । ゞう নাসিক তীক্ষ্ণ ও লম্বা, এবং নাসারন্ধ্র ক্ষুদ্র ; চক্ষু উজ্জ্বল, কখনই কাম চক্ষুমণি বিস্তৃত; অস্থিসকল, বিশেষতঃ লম্বাস্থি দৃঢ়, সুক্ষ, অগ্রভাগ ক্ষুদ্র, ইত্যাদি। কোলিক ধৰ্ম্মই ইহার প্রধান কারণ, কিন্তু পিতামাতার পীড়া থাকিলেই যে, বালকের পীড়া হইবে, এমত বলা যায় না এবং তাছাদের পীড়া না থাকিলেও শিশু রোগক্রান্ত হইতে পারে। শিশুপালন যেরূপ হইবে, পীড়াও সেইরূপ হইবে। এই পীড়া বিশেষ২ স্থানে প্রকাশিত হয়, তজ্জন্য স্থানীয় পীড়া বর্ণন কালে ইহার লক্ষণ চিকিৎসা এবং অন্যান্য বিষয় বর্ণিত হইবে। এ স্থলে এই মাত্র বলা প্রয়োজন যে, দূষিত বায়ু সেবন, অপাচ্য আহারীয় । দ্রব্য ভোজন, এবং আর্দ্র স্থানে বাস করিত্বে দেওয়া উচিত নহে । এই য়োগে আক্রান্ত হইলে বালকের প্রায় উদরাময় হয়, তন্ধেতু সঙ্কোচক ঔষধ, কাইনে! ক্রেমিরিয়া, লগয়ুড়, ক্লোরোডাইন, এক্সট্রা ওপিয়াই, কম্পউও চকু প্রভৃতি ব্যবস্থা করিতে হইবে। যখন উদরাময় না থাকিবে কড্লিভার অইল পরমোপকারী। ৩ । বালাস্থি-বিকৃতি । Richets. এইটি বাল্যকালের প্রকৃত পীড়া, যেহেতু যৌবন প্রাপ্ত হইলে ইছ আর হয় না। বালক এই পীড়ায় আক্রান্ত হইলে তাহার যে কেবল অস্থিসকল বিকৃত হয় এরূপ নছে,
