তুর্কিস্থানের মরুপথ Sፃዓ এখান থেকে ডাক যাবে সাইবেরিয়ায়, সেখান থেকে ট্রেণে চীনে, পিকিংএ চিঠি পৌছুতে মাসখানেক লাগে। টেলিগ্রাফ লাইন অবিশ্যি আছে, নাম মাত্র, কিন্তু প্ৰায়ই হয় দমু্যদল, নয় বিদ্রোহীদল লাইনের তারকেটে দিচ্ছে। চীনা তুর্কিস্থান থেকে টেলিগ্ৰাম পাঠালে তিন মাস থেকে ছ’ মাসের মধ্যে সে টেলিগ্ৰাম বাইরের জগতে পৌছায়। চীনা তুর্কিস্থানের শাসনকৰ্ত্তা অত্যন্ত কড়া মেজাজের মানুষ এবং শাসনকার্ধ্যে অত্যন্ত দক্ষ। গত কুড়ি বৎসরের মধ্যে এখানে কোন সংবাদপত্র ছাপানো হয় নি- দেশের আইন অনুসারে কেউ ছাপাখানা রাখতে পারে না । গবৰ্ণমেণ্টের dकी भांड छioliथांनों अicछ । डांड গবর্ণমেণ্টের দপ্তরের কাগজপত্র এবং নোট ছাপানো হয় । শাসনকৰ্ত্তার বিশ্বাস সংবাদপত্র প্রচার হতে দিলেই দেশের মধ্যে নানা গোলমাল, অশান্তি ও दिप्य़ांप्श्व्र श्टे श्प्ष्त्र । बव्हंडिक রাশিয়াও নিজের প্রভাব বিস্তার করবার সুবিধে পাবে। চীনা তুর্কিস্থান আয়তনে ফ্রান্স, জাৰ্ম্মানি ও স্পেন একত্রে যত বড় -७2iग्नि ठङ दफु ९4यद९ दछ दिलिङ्का জাতির বাসস্থান । কিন্তু গত ১৯১১ ८न्ब्र ८ि८छ्झ °८ śभन्न *श्लन्नকৰ্ত্তার দক্ষতার জন্যে আর কোন উপদ্রব সেখানে হয় নি বা চীনের অন্যান্য প্রদেশের মত গৃহযুদ্ধ ও দাসু্যদলের প্রাদুভঁাবও এখানে নেই । তিয়েনশান পৰ্বতমালা তুর্কিস্থানের মেরুদণ্ড স্বরূপ-পূর্ব থেকে পশ্চিমে বহু দূৱ পৰ্যন্ত এই পর্বতশ্রেণী চলে গিয়েছে। এই পর্বতমালার এপারে ওপারে অর্থাৎ উত্তরে ও দক্ষিণে দুটি বড় বাণিজ্যপথ বৰ্ত্তমান-হাজার বছর ধরে এই পথে ব্যবসায়ীদের যাতায়াতের ফলে রাশিয়ার সঙ্গে বাইরের জগতের আদান-প্ৰদান সাধু পাহাড় ; উচ্চতা ১৬৬৫ • ফিট । ইয়াক ছাড়া আর কোনও জন্তু এই পথে উঠতে পারে না। সম্ভব হয়েছে, মধ্য-এশিয়ার ইতিহাসের সঙ্গে এই দুটি বাণিজ্য-পথের সম্বন্ধ খুব ঘনিষ্ট । এই প্রদেশের অধিকাংশ মরুময়। তিয়েনশান পর্বতমালার দু’পাশে যা কিছু সামান্য বৃষ্টি হয়-দু’। দশটা ছোটথাটাে পাৰ্বত্য নদীর জল অনেক দূৱ পৰ্যন্ত গিয়েছে মরুর মধ্যে, সেই জলে কিছু কিছু কৃষিকাৰ্য চলে। প্রায়ই এই সব নদী মরুভূমির মধ্যে লবণাক্ত জলাভূমিতে নিজেদের নিঃশেষ করেছে—সে জায়গার জল-হাওয়া কৃষিকার্ধের অনুকুল নয়। তিয়েনশান পর্বতের দক্ষিণ সানুদেশে খুব বেশী অরণ্য নেই, কোন কোন স্থানে উট ও ভেড়া, চরবার উপযোগী তৃণভূমি থাকার দরুণ s
