b> fü面-西宋 মঙ্গোলিয়ার লোকসংখ্যা মাত্র পঞ্চাশ লক্ষ, আয়তনে যুক্তরাজ্যের পশ্চিম ষ্টেটগুলির সম্মিলিত আয়তনের সমান। পশুচারণের পক্ষে এ রকম দেশ পৃথিবীতে আর নেই। বৰ্ত্তমানে মঙ্গোলিয়ায় বিশ লক্ষ ঘোড়া, বিশ লক্ষ গরু মহিষ, পাঁচ লক্ষ উট এবং এক কোটী ভেড়া ও ছাগল আছে। তা ছাড়া আছে অগণিত লোমশ পশু, যাদের লোম জগতের বাজারে খুব বেশী দামে কাটে। তবে, এই লোমশ পশুর মধ্যে ভেড়া বাদ দিলে বাকী সব বন্ত । কালে হয় তো এদের সংখ্যা কমে যেতে পারে, যেমন ব্রিটিশ কলম্বিয়া ও হডসন নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে ঘটেছে, কিন্তু গৃহপালিত জন্তু বাড়বে ছাড়া কমবে না। মাঞ্চুকুও গবর্ণমেণ্ট বুঝেছে যে, দেশের ঐশ্বৰ্য্য এই গৃহপালিত গরু, ছাগল ছোড়া ও ঘোড়ার ওপর নির্ভর করছে, তাই তারা পশুপালন ও উৎপাদন বিষয়ে আধুনিক বৈজ্ঞানিক প্ৰণালী অবলম্বন করবার চেষ্টায় আছে। এ জন্য গবৰ্ণমেণ্ট অর্থ ব্যয় করতে কুষ্ঠিত নয়। বুনোস এরিস, নিউইয়র্ক, লিভারপুল ও আলজিরিয়া থেকে উৎকৃষ্টজাতীয় পশুর আমদানী করা হচ্ছে । বৰ্ত্তমান পশুবংশের উন্নতি সাধন করা এর উদ্দেশ্য । #፡ যুবকটী আমায় সঙ্গে নিয়ে তার পশুপাল দেখাতে বার হ’ল। এদেশে সকলেই ঘোড়া চড়ে। তাই এদের खूठ श्रांबद्ध भांदृश्रज्ञ cष्म स्थानक बफु श् । শীতকালে জুতোর ফাঁকা জায়গা পশম দিয়ে বুজিয়ে দেওয়া এদেশের পদ্ধতি। পায়ে হেঁটে এখানে কেউ বড় একটা যায় না, কাজেই জুতো বড় হ’লেও ক্ষতি নেই। চার পাঁচ বছরের cछनाभत्मब्रांs cवांफ्रांत्र bcद्ध। भिद्धांद्र हैंri* দিয়ে জিনের সঙ্গে এদের বেঁধে দেওয়া হয় । প্ৰতি বৎসর বসন্তকালে বালক-বালিকাদের cथांफुगोप्फुव्र धाडिवांशिऊ श् । ছয় সহস্ৰ অশ্বপালের একাংশ- চালকের “পাচনাবাড়ি’ ও তৎসংশ্লিষ্ট চার পাঁচ বছরের ছেলেমেয়েদের জিনের “aç?" R সঙ্গে বেঁধে ঘোড়াকে পুরো দমে ছুটিয়ে দেওয়া হয় এক মাইল রাস্তা। সাতবছরের ছেলেমেয়েদের জিনের সঙ্গে না-বাধা অবস্থায় বিশ মাইল দৌড়ে প্রতিযোগিতা করতে হয়। যে কাজ ঘোড়ার পিঠে চড়ে করা যায় না, মােঙ্গলরা তেমন কাজ করতে সহজে রাজী হয় না। এই জন্যেই তারা কখনও শস্ত বা তরকারীর চাষ করে না-কেন না ঘোড়ার ওপর থেকে কোদাল চালােনর সুবিধা নেই । জেদিস আমায় অনেক দুর নিয়ে গেল তার পশুদল দেখাতে। তার ঘোড়ায় চড়বার ক্ষমতা দেখে অবাক হয়ে গেলাম। ছোট রেকবে দাড়িয়ে ঘাড়টা লম্বা করে দিয়ে সে ঘোড়া ছুটিয়ে দিলে ঘোড়দৌড়ের জকির মত। ছোট ছোট পাহাড় পার হবার সময়ে বেগ একটুও কমালে না। তার সঙ্গে খানিকটা ঘোড়া চড়ে গিয়ে আমি হাঁপিয়ে পড়লাম, অমান জাকির মত ঘোড়া ফুটানো আমার অভ্যোস নেই। বহুদূরবিস্তৃত সমতল ভূমিতে পশুদল ছড়ান রয়েছে। দক্ষিণ-আমেরিকার আর্জেণ্টাইন পশুপালনের জন্যে বিখ্যাত, কিন্তু সেখানেও এত পশু একত্ৰ দেখি নি । দুরে একটা ক্ষুদ্র হ্রদ, হ্রদের জলে এত মহিষ নেমেছে যে, জল প্ৰায় দেখা যায় না। এই সুবৃহৎ পশুপাল সবই জেদিস ও তার খুড়োর। ক্রীসাসের মত ধনকুবের হলেও তার চামড়ার তাঁবুতে বাস করে। তার এক খুড়ে মঙ্গোলিয়ার gन औgनteद्ध भांजनकुडी़ ।
