বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তিব্বতী দমু্যদের পবিত্ৰ শিখর-কংকা SSG ১৯২৮ সালের ২৩শে মার্চ-পাঁচ বৎসর পরে তাঁর এই আশা সফল হয়। ইতিমধ্যে ইনি দেশ হইতে কিছু অর্থ সংগ্ৰহ করিয়া আনেন এবং ইউনানফু হইতে জন কয়েক অভিজ্ঞ চীনা কুলি সঙ্গে লইয়া ভ্রমণে বাহির হন। প্ৰথমেই তিনি শুচু নদীর তীরে প্রয় গাছের অরণ্য । রাখিতেন না যে কাইজার আর জাৰ্ম্মানিতে রাজত্ব করেন না, বা রাসিয়ার জার ইহজগতে নাই । তারপরে তিনি এরোপ্লেনের DD BBBDB BDSJSLTBBDDD SLLLSLBD DDB সেখান হইতে চীনদেশ দেখা যায় কি না ? লোকে ‘এরোপ্লেনে করিয়া চাদে যাইতেছে না কেন ? ১৩ই জুন মিঃ রক লোকজন লইয়া মূলি হইতে কংকালিং রওনা হইলেন। লামা-রাজ মঠের একজন শ্রমণকে সঙ্গে দিলেন। দস্যরা দুৰ্দান্ত হইলেও ধৰ্ম্মভীরু মঠের জনৈক ভিক্ষু দলের মধ্যে থাকিলে সে দলের উপর অত্যাচার না-ও করিতে মুলি রাজ্যের লামা-রাজার নিকট গেলেন-পূর্ব বন্ধুত্ব স্মরণ করাইয়া দিয়া তাহাকে অনুরোধ করিলেন যে তিনি কংকালিংএর দস্যসর্দারদের যেন বলিয়া দেন যাহাতে তাহারা ভ্রমণের দলটীর উপর কোনো অত্যাচার না করে। মুলির লাম-রাজ তাহাতে সম্মত হইয়া দন্ত্র্যসন্দারদের কাছে চিঠি দিয়া নিজের লোক পঠাইয়া দিলেন ও মিঃ রক্কে ভরসা। দিলেন যে তাহার কোনো বিপদ ঘটবে না। তাহার পর লামারাজ মিঃ ব্লকের কাছে বহির্জগতের সংবাদ জিজ্ঞাসা করিলেন। ১৯২৮ সালেও তিনি খবর জান্ধেইয়াং পৰ্ব্বতের অপর এক অংশ। পারে-রাজশ্বর অনুরোধ যদিও না রক্ষা করে, ধৰ্ম্মকে ভয় করিবেই। মূলি ছড়াইয়া শুধু পৰ্বত ও অরণ্যের মধ্য দিয়া পথ ফুলে ভরা রডোড়েগুন বনে ভরা। খানিক দূর অগ্রসর হইলে অরণ্য আর গভীর-ওক ও ফার গাছই বেশী, নানা জাতীয় রডোড়েগুন বনের সর্বত্রই দেখিতে পাওয়া যায়। নানা জাতীয় পুম্পিত লতা, নানা ধরণের অজানা বৃক্ষ ও বনমূল। কংকালিং পর্বতমালার পদমূলে