পাতা:বিটকেলের দপ্তর - বিপিনবিহারী বসু.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

To 8 বিটকেলের দপ্তর । হীন, বীৰ্য্যহীন । কিন্তু তাদেরই বা দোষ কি ? আমজানকে “প্রাণবাযু” বলে। কিন্তু আমি বিলক্ষণ দেখিতেছি এদেশের বাঘৃতে অম্লজানের অংশ নাই । কিন্তু কি উপায়ে এই ৷ অক্সিজেন আনা যায় ? এ বিষয়ে আমাকে বৈজ্ঞানিকদের মত লইতে হইবে । এই বলিয়া তিনি কিয়ৎক্ষণ চুপ কবিলেন, তাহার পর হেমচন্দ্র লিখিত “অাব ঘুমাও না দেখ চক্ষু মেলি” কয়েক ছত্র কবিতা আউডে নাবিয়া গেলেন । আমি ও তপস্থ গ’ব সঙ্গে সঙ্গে নাবিয়া আসিলাম । তিনিও গাডিতে উঠলেন অামি ও সহিশেব পাশে দাড়াইলাম—বখন গাড়ি ও না বহু বাজাবেল জলের কলেব কাছে আসিষাছে, তখন দখি এক জাযগায় মহা ভিড় । গাড়ি থেকে ক্রেতাযুণেব সভা স্ত একটি লাফ দিয রাস্তায় পড়িয়াই জনতাব কাছে SiBS BBB S SBBBB BB BBB BB BBB BBBBBB চ্ছ ত্ৰ এক ট; "দ্যালাখ্যা বল।” গোচের লোকের ব্যাকড চুল ধবিয়া চিড ছিড় করিয়া টানিতেছে, আবে মাঝে মাঝে প্রহাব কবিতেছে । সে লোকটা যায় আর কি । মামি এক জনকে জিজ্ঞাসা করিলাম কি হয়েছে মশাই ? সে স্বলিল মশাই কি অাকাশ থেকে পড়িলেন নাকি ? এই ললিয। সেও ঘুসো বাগিয়ে ভিড়ের ভিতর প্রবেশ কৰিল । আ ম কিন্তু সেই বেদ ম চোরের মার দেখিয। রাগিয়; উঠিল rম । এক জনকে ডাকিষ বলিলাম মশাই আপনার কবেন কি ? অ সহায়কে এ রকম প্রহার করা ভারি অন্তায় । সে বলিল যে, ওষ জাব যে কট। বাকডাচুলে। ইয়াব