&to বিধবাধৰ্ম্মরক্ষা । হকেই কি পুৰ্ব্ব যুগের স্ত্রীগণের ধৰ্ম্ম বলিত ব্রহ্মচর্য সহমরণকে ধৰ্ম্ম বলিয়া জানিত ন সত্য ত্রেতা দ্বাপর কলিতে ক্রমশঃ ধৰ্ম্মেয় কানি হইবে তা না হইয়া বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মতানুসারে ক্রমশঃ ধৰ্ম্মের বৃদ্ধি হইল অর্থাৎ পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব যুগে কেবল পুনর্বিবাহ ছিল কলিতে ব্রহ্মচৰ্য্য ও সহমরণ এই দুইটি অধিক হইল অতএব এ সমস্তই বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ভ্রম, ব্রহ্মচৰ্য্যাদি, সত্যযুগ অবধিই স্ত্রীধৰ্ম্ম হইয়। আসতেছে অতএব এই সকল মনুপ্রমাণ ও সঙ্গত হইল যথা । “ স্থতেভৰ্ত্তfর সান্ধীস্ট্রী ব্রহ্মচর্য্যে ব্যবস্থিত । স্বগৃহগসচ্ছত্যপুত্রপি যথাতে ব্ৰহ্মচtfরণঃ * ॥ ভৰ্ত্তার মৃত্যু হইলে সাধ স্ত্রী ব্রহ্মচর্য্য ধৰ্ম্মকে অবলম্বন করিয়া থাকিবে তাহাতে অপুত্র হইয়াও স্বর্গে গমন করিবে যেমন সেই ব্রহ্মচারীরা গমন করেণ— উক্ত উক্ত প্রকার যুক্তি এব^ শাস্ত্র সঙ্গত বিচার দ্বারা নিঃসংশয়ে প্রতিপন্ন হইল যে দ্বিতীয় বিবাহ কলি যুগের নয়, এবং মনুসংহিতায় অবয়ব স্বৰূপ যে নারদ সংহিতা তন্মধ্যে “ নষ্টে মৃতে ” ইত্যাদি বচন যেৰূপ প্রণালীতে উক্ত হইয়াছে তাহ দর্শন করিলে অবশ্যই ৰোধ হইবে যে সত্যাদি যুগেরই এই ব্যবস্থা কলি যুগের নয় নারদ সংহিতা ঘথা । নষ্টেমৃতে প্রব্রজিতে ক্লাবেচ পতিতে পতেী । পঞ্চস্বৰ্গপৎসু নারীণtং পতিরনো বিধীয়তে ॥ অক্টোবর্ষগণ্য পেক্ষেত ব্ৰাহ্মণী প্রোষিতৎপতিং । অপ্রস্বতাতু চত্বারি পরতে ইন্যং সমাশ্রয়েৎ ॥ ক্ষত্রিয়। বট সমাস্তিষ্ঠেৎ অপ্রস্থত। সমাত্রয়ং। বৈশ্য প্রস্বত্য চত্বারি দ্বেবর্ষে ত্বিতর বসেৎ ॥ খুদ্রায় স্মৃত: কালঃ এষ প্রোষিতযোষিতাং । জীবতি শ্রয়ম।ণে তু স্যাদেয দ্বিগুণোবিধিঃ ॥ অপ্রস্থত্তেীতু ভূতানাং দৃষ্টিরেষ প্রজাপতেঃ । অতোই ন্য গমনে স্ত্রী ণাং এষদোষে। ন বিদ্যতে ॥ স্বামী অনুদ্দেশ হইলে মরিলে, সংসার ধৰ্ম্ম ত্যাগ করিলে, ক্লখ অথবা পতিত হইলে, স্ত্রীদিগের পুনৰ্ব্বার বিবাহ শাস্ত্র বিহিত
