রাত্রে আমি ও কালো, যাত্রা শোনবার জন্তে কাদা ঠেলে গোপালনগর যাচ্চি --মালপাড়া’ থেকে ফিরে আসি। পাচুকাকা-২, ফণিকাক”, মনোঃ ওরা সক ফিয়চে । বল্পে এ বৃষ্টিতে কখনো যাত্রা হয় ? ২৩শে মে, ১৯৩৩ । ৯ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৪•। মঙ্গলবার , সকালে উঠে গিরিনিদাদার বাড়ী এসে গল্প করি । তারপর ওপাড়ার ঘাটে স্নান সেরে বকুলতলায় বসি । ছেলেমেয়েরা মা থাচে । • • •তবে আজ বড় মেঘ-একটু ঠাণ্ডা। একটু পরে খেয়ে ঘুমি7েউঠে আমরা সব তৈরি হচ্চি গোপানগরে যাত্রা শুনতে যাবার জন্যে। সাির্সস ধর্থকদা ডাকতে পাঠিয়েছিল। গিয়ে চা খেয়ে এলুম। বৈকালে [ বৈকাল ] আজি সুন্দর-যাত্রা শুনতে গেলুম। ২৪শে মে, ১৯৩৩) ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৪ • । বুধবার আজ সকালে পাঠশালায় প্ৰথম (?) স্কুল করি। সবাই এল। সকালে খুব ঝড়বৃষ্টি এল। তারপর বিকেলে আমি ও ট্যুরু কঁাচিকাটার পুলে* বেড়াতে গেলুম। অনেককাল পরে ঐ পথের সবুজ সৌন্দৰ্য্য আবার চােখে পড়ল। অনেক BBBBD DBDLD DBLSS DDDtS DBB BBE SBDBDD SSS KKBt BDDD করেচে-তার দোকানে আবার কাঁচা করেচে। ডাক্তার খান । সেখানে একজন মুসলমান লোক বসেছিল-বাড়ী নোয়াখালি জেলা। লোকটা ভাল। ওদের সঙ্গে অনেক গল্প গুজব হোল। কথা হোল আমি ওদের রিহার্সেল দেখতে । আসবো শনিবার । আমি ও গঙ্গাচরণ রাত্রে আলো ধরে ফিরি । ২৫শে মে, ১৯৩৩, ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৪০ । বৃহস্পতিবার সকালে পাঠশালা। তারপর স্কুল সেরে বকুলতলায় বসে ? Journal পড়ছিলুম। খুকু অনেকক্ষণ ছিল। তারপর গঙ্গাহরিপ এল। দুপুরের পর করুণা বারাকপুর। পঞ্চানন রায় (কালো পাচু) বারাকপুরবাসী। ফণি চক্রবর্তী / ফণি রায়, বারাকপুরবাসী। মন্মথ (মনু, ) রায়, বারাকপুৱবাসী ; খোতনের (সন্তোষকুমার রায় } बiय বারাকপুর-গোপালনগরের পথে। অশ্বিনী রায়, বারাকপুরবাসী। গঙ্গাচরণ রায়, বারাকপুরবাসী। গঙ্গাহরি বন্দ্যোপাধ্যায়, বারাকপুরবাসী। so
