পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেখলুম। চারিধারা যে কি সুন্দর তা কি বলবো! সামনে নীল হ্রােটা-লিখচি আর চেয়ে চেয়ে দেখচি। বেলা পড়ে এসেচে। মেসের বালিশটা ঠেস দিয়ে” হ্রদের দিকে চেয়ে আছি। সাতশো মাইল দূরে বাংলাদেশটার কথা ভাবচি। আজি মাথার ওপর শকৃতের আকাশটা কি নীল। পাহাড়ে যখন মোটর উঠলি SiSiLBDBDB LDDDS qEDL0S S DJL0 DD BBS DDD gBBDD DBBBD কখনো আসিনি । একটু পরে রামটেক প্লুেম-একাধারে अद्भsानौgऊि &श्वलशाला । अँाका বঁকা বন্ধুর পথ দিয়ে অপরাহ্নেগ্ধ [ অপরাহ্রেয় ] ছায়ার মধ্যে তীরবেগে মোটর ছুটচে। একটা পাহাড় ঘুরে আম্বার গেলুম। এখান থেকে বনাবৃত অধিত্যকভূমির মধ্যে দিয়ে রামটেক মন্দিরে উঠবার পাষাণময় সোপান শ্রেণী। মন্দিরের চবুতরায় বলে কত কথা মনে পড়ল। ‘বিশ্ব যখন নিদ্ৰামগন’ ইত্যাদি গান ওখানেই মনে পড়ল। মন্দিরের ওপর একটা চবুতরার ওপর বসে রইলুম। তারপর পূর্বে পূৰ্ণচন্দ্ৰ উঠল। নাগপুরের আলো জলে উঠল। জ্যোৎস্নাপ্রাবিত বনভূমির মধ্যে দিয়ে আবার আমরা নেমে এলুম। রামটেকে মোটর দাড করিয়ে চা খাওয়া গেল। তারপর জ্যোৎস্নাভারা সুপ্ত মাঠপ্ৰান্তরের মধ্যে দিয়ে কয়েক ঘণ্টার পথ চলাবার পরে নাগপুরে এলুম। বাংলার বাইরে আমি ও প্ৰমোদবাবু বসে গল্প করলুম। ৩রা অক্টোবর, ১৯৩৩ । ১৭ই আশ্বিন, ১৩৪০ । মঙ্গলবার আজ কোজাগরী পূর্ণিমা। প্ৰমোদীবাবু ও আমি সকালে ডাক্তারের জন্যে বেরুতে পারিনি। বৈকেলে দুজনে টাঙা করে স্টেশনে গেলুম বার্থ রিজার্ভ কৰ্ত্তে কারণ প্ৰমোদবাবু যাবেন ও সেখান থেকে ডাক্তার নেরুলকারের ওখানে । গেলুম। দুজনে ডাক্তারের গাড়িতে এলুম। এসে রোগীর কাছেই বসে বাতাস করতে লাগলুম। ক্রমে পূৰ্ণচন্দ্ৰ উঠল। ভাবতে লাগলুম দূরে বাংলাদেশে ঠিক এই সময়টাতে ঘরে ঘরে শাক বেজে উঠেচে-এতক্ষণ লুচিভাজার সত্যি সত্যি গন্ধ বেরিয়েছে-এর ভুল নেই। তারপর রাত নটার সময় দুজনে জ্যোৎ মাগ্লাবিত attrigg is first South Tiger Gap Road e North Tiger Gap Road দিয়ে হাটতে লাগলুম। সব নির্জন, বামে জঙ্গলাবৃত নীচু পাহাড়, বঙ্গ । শেফালি ফুলের ঘন সুবাস। এক স্থানে বসে আমি দেওঘর। ইটার গল্প করলুম।*।। ১ ১৩৩৭ সালে পুজোর সময় বিভূতিভূষণ তঁার এক উকিল বন্ধুকে নিয়ে ; ভাগলপুর থেকে ইটে দেওঘর যান। অভিযান্ত্রিক-এ এর বর্ণনা আছে। 零邀锦