পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯শে নভেম্বর, ১৯৩৩ । ১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৩ 1 • । বুধবার স্কুলে কাজকর্ম নেই | Class 7 আসাচে না-অন্য অঙ্ক ক্লাসে ছেলে নেই DDDD DBDSS BDBDBD BDB SBB SBDD ggB DDDBDBB D BBB ভবানীপুরে* । নীরদবাবুর বাবা নেমে এলেন। তার সঙ্গে। ওপরে গেলুম। স্বাবার পথে ও আসবার পথে বড় বড় গাছের §2; Il ve St. Paul’s Cathedral এর কম্পাউণ্ডটা ভারী সুন্দর লাগে। "7গুনরায় এলুম। বঙ্গলীতে ও সেখানে থেকে গেলাম। flat এ নীরদবাবুর স্ত্রীর সঙ্গে দেখা কৰ্ত্তে। সেখানে চা খেয়ে অনেকক্ষণ গল্পগুজব করলুম। তারপর ট্রামে রমেশ সেনের জোকানে ওষুধ আনতে। দুজনে সেখান থেকে হেঁটে বাসায় চলে এলুম। আজও শীত নেই। বরং গরমই যেন। এত কম শীত কখনো দেখিনি কলকাতায় । ৩০শে নভেম্বর, ১৯৩৩৷৷১৪ই আগ্রহায়ণ, ১৩৪ • । বৃহস্পতিবার স্কুল। সকালে ছুটী হয়ে গেল। সেখান থেকে বঙ্গশ্ৰীতে গেলুম। খাওয়া হোল। তারপর বেরিয়ে গেলুম-College Squareএ । পথে জসিমউদ্দিনের মেসে খানিকটা কাটানো গেল । দুজনে ওখান থেকে বার হয়ে যাচ্চি, Universityর সামনে অনেকের সঙ্গে দেখা হোল। প্ৰথমে অযোধ্যা সিং, তারপর সরোজ চৌধুরী, তারপরে মীরা। আমরা খানিকটা গোলদীঘিতে বসে চানাচুর খেয়ে এলুম Calcutta Hotelএ । সুনীতিবাবু একটা বক্তৃতা দিলেন। ডাঃ প্ৰবোধ বাগচিও ছিলেন। জলযোগ ও চা পানাস্তে বাসায় এলুম। বিমলেন্দু বলে পোস্ট গ্রাজুয়েটের সেই ছেলেটী এল। অনেক রাত পৰ্য্যস্ত রইল । Y DuDKYSSLBeKSDD DDBKS DDBDLL SSLBBD স্কুল। সকালে চুটী। তারপর গেলুম বঙ্গশ্ৰী। সেখান থেকে রমেশ সেনের দোকানে। ওখান থেকে ‘অশোক” দেখবার নিমন্ত্রণ পত্ৰ পেলাম রঙমহলে। আমি ও শিবরাম দুজনে বেরুনো গেল। মীরার হোস্টেলে এসে মীরাকে পেলুম। না। তারপর থিয়েটারে এলাম। রাত ১০১ টা পৰ্য্যন্ত আমি, শৈলজা, প্রেমেন, দেবী, সবাই মিলে থিয়েটার দেখলুম। তারপর বাড়ী এসে মেসে ফিস্ট o আশ্চৰ্য্যের বিষয় আজ ১৯৪১ সালের এই দিনটিতে আমি চাকুরীতে • का जौचांछ caाह७द्ध बांद्धि कथा बूविग्रह छन। २ कूभूबकूi*७ं । ৩। গিরিশচন্দ্ৰ ঘোষের নাটক ।