ভূমিকম্পের কথা পড়লুম। হেটে বাড়ী চলে এলুম তারপর । ২২শে এপ্রিল, ১৯৩৪ । মই বৈশাখ, ১৩৪১। রবিবার সকালে মণিদের বাড়ী। সেখান থেকে বাসতী দেবীর* বাড়ী ও কালিদাস নাগের ওখানেও গেলুম। কালিদাস নাগের অসুখ হয়েচে-দেখতে গেলুম। তারপরে বাসায় এসে দেখি-অমিয় বসে আছে। তার সঙ্গে উপেন বাবুর বিচিত্র আপিসে। সেখানে ডাব সন্দেশ খেয়ে ট্রামে শ্ৰীীরামপুরে। খুকী ও প্রতিমার সঙ্গে দেখা হোলীকা খাওয়ালে। সভায় বক্তৃতা করা গেল। রাত্রে লীলাদির বাষ্ঠীতে খাওয়া হোল। সাড়ে দশটার ট্ৰেনে চলে এলুম। ২৩শে এপ্রিল, ১৯৩৪ । ১০ই বৈশাখ, ১৩৪১ ) সোমবার সকালে স্কুল । ওখান থেকে এসে দুপুরে মহিমাবাবু এল। তারপর বিকেলে কাগজ দেখে রামরাজাতলায় ননীয় বাড়ী গেলুম। বেশ ছায়া পড়েচে । অনেকদিন পরে গাছপালা বেশ লাগল। প্ৰথমে যখন গেলুম যতু ছিল, ননী আপিসে কাজ কৰ্ত্তে গিয়েচে । যতু চা খাওয়ালে। গল্প করাচি--এমন সময় ননী এল। গালুডির গল্প, হিমালয়ের গল্প নানা গল্প হোল । বাসে ফিরলুম। গাছপালা, জ্যোৎস্নাবেশ লাগিছিল। २atल ५gथिन, Sa७8 । &sझे देदभांथ, s७8& । भथलदान সকালে এবারকার মত ইউনিভাসিটর কাগজ দেখা শেষ হোল । বঙ্গশ্ৰীয়' ceets car cite to its at More heroes of Adventure বইখানা পড়ছিলুম। দুপুরে খেয়ে শুয়ে রইলুম। কেবলই ভাবচি হাতের কাজ শেষ হোল এতদিনে। V বৈকালে বিভূতিদের বাড়ী । বিভূতিকে ঘণ্টার চেয়ে খারাপ বলাতে ওর রাগ হোল। তারপর ওর মূখে দাজিলিং এর গল্প শুনলুম। চা ও খাবার নিয়ে এল। তারপর নিমতলা ঘাটে গেলুম কতকাল পরে। বন্ধুর শ্বশুরকে দাহ করার পরে আর কখনও যাইনি। সে হোল ১৯১৬ সালের কথা । ১৮ বছর পরে গেলুম। গঙ্গার ধার দিয়ে হেঁটে ভগবতী প্ৰসন্ন সেন কবিরাজের বাড়ী গিয়ে গিরিজা বাবুর খোজ করি, গিরিজা বাৰু নেই। বৃষ্টি এল। কুমোরদের দোকানো একটু বসে। ট্রামে কলুটোলা এসে নাম লুম। ফৌজদারী বালাপাতায় (?) তামাক কিনে • डिब्रअन सांदनव्र ली। S S SBDBD DDS BBD DBEi iDuuDuDBu BD LuBDD BDBiu বিভূতিভূষণের “প্যারিস হইতে খলপথে কাশ্মীর’ নামে একটি লেখা বেরয়। RS
