বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চড়ে যেতে যেতে পথের ধারে তাবু ফেলে যদি থাকি !’ ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি S. s seves) “নুবর্ণরেখা পার হয়ে চাপড়ি তোমার খনি বেড়াতে এসেচি.জঙ্গলে ঘেরা পাটকিটা বলে গ্রামে। যাবার পথে কি অনাবৃত পর্বত দেহস্তরগুলো তির্ষিকভাৰে উঠেচে • ঝর্ণার জলের ধাকু কাদায় বন্যহস্তীর পদচিহ্ন দেখলুম। --শালপিয়ালের বনের মধ্যে দিয়েওঁক-আমি এখন একটা পাহাড়ের মাথায় বসে বসে লিখচি আর খসখাস শব্দ ཁང་N་ལྟ་ན་ཤ་ཐ། cky vity(bt abc; cff..." ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ২, ২. ১৯৫৪ ) ‘বহেড়া গাছের তলে দুপুরে বসলুম-heat haze কঁাপিচে-কি চমৎকার দেখাচ্চে মহাদেব ডুংরী range !’ ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ১, ২, ১৯৩৪ ) “কি অনাবৃত পাহাড়ের দেহটা এই জায়গায়-তির্ষিকভাবে বেঁকে উঠেচে f33'te wifi ştis ey8. 4* igneous rocks-VeftR ?fât: stfal যুগের গলিত ধাতু ঠাণ্ডা হয়ে এরকম হয়েচে। স্বষ্টির বিরাটত্ব, cosmic scale এর বিশালত্ব- এইসব জায়গায় না এলে মানুষে বুঝবে কি করে ?” ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ২, ২. ১৯৩s ) বিভূতিভূষণের দিনলিপি পড়তে পড়তে মনে হয় এ শুধু একটা মানুষের দিনলিপি নয়, অরণ্যেরই যেন রোজনামচা । একই ঋতুর দিনগুলোর মধ্যে কী পার্থক্য ! প্ৰকৃতির এই record-keeper চোখ মেলে দেখেছেন, অরণ্যে প্ৰথম বসন্তের আবির্ভাব শীতের সঙ্গে অনেকটা মিলে মিশে। গাছগুলো শীতের মতনই অমান পত্ৰহীন, রোদ ও বেশ মিঠে। উদ্ধত শুধু গাছে গাছে থোকা থোকা ফুলগুলো । বসন্তেরই নিশানা। আর এ সমস্ত কিছুর সঙ্গে মিশেছে সেই স্বষ্টির বিরাটত্ব। পল্পীপ্ৰকৃতিতে যে বসন্তকে বিভূতিভূষণ স্নিগ্ধ গন্ধে ও পাখির গানে ললিত করে দেখেছেন, আরণ্যপ্রকৃতিতে তাকেই তিনি বিশাল পর্বতগাত্রে অপরাহের ঘনায়মান ছায়ায়, বন্য তুলসীর শুকনো সুবাসে, জ্যোৎস্নালোকিত শালের শাখা-প্ৰশাখায় মহিমময় করে। প্ৰত্যক্ষ করেছেন । “পত্ৰহীন সাদা গাছে হলুদ ফুল ফুটেচে। --সুবর্ণরেখার তীরে-- বড় বড় পাথর • বৃক্ষরাজি-'সামনে উঁচু নীচু ভূমি, ডুংরী রৌদ্রে চমৎকার দেখাচ্চো।” ( অপ্ৰকাশিত দিনলিপি ১৫, ২, ১৯৩৪ ) “সামনে, পেচুনে, ডাইনে, বায়ে সুউচ্চ শৈলচুড়ায় অরণ্যানী-শীর্ষে প্ৰত্যাসন্ন অপরাষ্ট্রের পীতাভ রৌদ্র, সানুদেশে টুকটুকে লাল পিরিয়াল sør