“সোদালি ফুলগাছ, বঁাশগাছ, খাপরা ওঠা ভিটে, ফিঙে পাখী-সব যেন মায়াময়। আমার আর উঠে আসতে ইচ্ছে করে না। রাত্রে হাজারির বাষ্ঠী যাত্রা দেখতে গেলুম। অতি ill-written বাজে বই। ডেপুটী, সার্কেল অফিসার এরাও এল । স্নাত এগারোটাতে এসে ছাদে শোয়া গেল। অনেকরাত্রে খুড়ীমার ওখানে খেতে গেলাম এসে । হরিরাষ্ট্ৰেীয় ভিটের দিকে মুখ করে অন্ধকারে দাড়িয়ে -द्रव्नां । \ ২২শে মে, ১৯৩৪ ৷৷ ৮ই · 寓鄂研本颈 পটল চা করলে-খেয়ে রামপন্দর পাঠশালা দেখতে গেলাম গোসাই বাড়ী । রঘুদ্রাসীদের বাড়ী খালি পড়ে আছে। হরিপদ বলচে-হায় হায় রঘুদাসী উঠে গেল গা থেকে ? তবে আর গায়ে রইল কে ? দুপুরে রোদের তাতে ঘুম হয় না । বিকেলে আবার গোঁসাই বাড়ী গিয়ে হাতের লেখায় পরীক্ষা নিলাম । ভয়ানক ঝড় বৃষ্টি এল-থামলে এসে কুঠীর মাঠে বেড়াতে গেলুম। কী নীলকৃষ্ণ মেঘ, কি বিদ্যুৎ, মাধবপুরের চরের শ্যামলতা-আমার উপাসনা ঐ ঝোড়ো মেঘে-দু হাত তুলে আনন্দে প্ৰায় নাচি আর কি { অমন কাল বৈশাখীর রূপে মনের মধ্যে যে ভাব জাগায় দেবতার আশীৰ্বাদের মত তা আসে। সাবান মেখে “ঘাটে গিয়ে স্নান করে বড় আরাম হোল । ছাদে এলুম রাত্রে [-] অনেক রাত পৰ্য্যন্ত লিখলুম। ২৩শে মে, ১৯৩৪ । ৯ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৪১ ৷ বুধবার সকালে হরিপদদাদের বাড়ী চা খেয়ে এসে লিখতে বললুম। আমি কুডুতে গিয়েছিল বলে গোপালনগরের যতীনের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিল হাজরা ন্যাটার সম্বন্দি-বাগানে () পাড়ার। সেই লোকটা এসে হাজির। তার সম্বন্ধে ব্যবস্থা করতে হবে । লিখে উঠে ও পাড়ার ঘাটে । অনেক বেলায় স্নান করে এসে tovsets qtr. Living age (g (r) Slavery in China Iyff quit একটার পরে খেয়ে একটু গড়ানো গেল বিছানায়। বিকট গুমটি গরম-ভুমোয় কার শক্তি ? বিকেলের জগদের* আমলাতায় বসে কালো ও আমি গল্প করাচিএকটা খুব ভাল্লো ঘোড়া গেল। ও বল্পে মৎপুরের কালীপদ যাচ্চে। তারপর আমরা কুঠীর মাঠে বেড়াতে গেলুম । পুরোনো কুঠীর জাল ঘরের পৈঠাতে বসলাম। নোনা খেলুম। গাছ থেকে পেড়ে। নোনার সন্ধানে বোপে ঝোপে। ঘুৱলাম। তারপর বেলেডাঙায় গিয়ে গঙ্গাচরণের দোকানে তামাক খেয়ে বৃদ্ধ ১ শচীন্দ্ৰনাথ মুখোপাধ্যায়, বারাকপুরবাসী ; “পুটী দি’র জনয়নী) ছেলে। RR 8
