বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৩৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

<খেয়েছিলুম-সো শিলাখণ্ড খুজে পেলুম-তাতে বসলুম। একেবারে ওপরে উঠে গেলুম। বেজায় তৃষ্ণ-এরকম ছোট ছোট গাছের ফল খেতে অম্লমধুৱ-তাই খেতে খেতে ওঠা গেল। ক্লত কি বনের ফুল। নেমে খিচুড়ী খেলুম। একটা ঝরণাতে হাত মুখ ধুয়ে দেগ্নি হেমন্ত সন্ধ্যায় জঙ্গলের গন্ধ বেরুচ্চে। নীরদবাবুদের গাষ্ঠী বিভ্ৰাট হোল। আমরাইট এলুম। ২১শে অক্টোবর, ১৯৩৪। শুষ্ঠা কাত্তিক, ১৩৪১। রবিবার সকালে উঠে নীলবৰ্ণায় হাতমুখ ধুতে গেলুম। ফিরে এসে চ খেয়ে পট্টনায়েককে গাড়ীর কথা বলে দেওয়া হোল-আমি ও প্রমোদ বাবু পাহাড়ের ওপরে বনতুলসীর জঙ্গলের মধ্যে গিয়ে অনেকক্ষণ বসলুম-বড় রোদ। সেখান থেকে নেমে পিয়ালতলায় ছায়ায় বড় শিলাখণ্ডে বসে বটগাছের দিকে চেয়ে পাখীর ডাক শুনতে শুনতে সব যেন ভুলে গেলুম। এই পাখীর ভাক, এই প্ৰভাতের রৌদ্র; এই পাহাড়ের সানু, বট পিয়ালের ছায়া-অপূৰ্ব। মানাহার করে DLD L DBu DBB SB sDSKLYY LLS BzYK D S পথে কেবলই ভাবছিলুম এই সময়ের কথা-পুরোনো বঙ্গবাসী আমলের কথা, একটা ছোটম্বরে প্রদীপদানরতা মেয়ের কথা ইত্যাদি । কলকাতায় এসে মেসে জিনিসপত্র রেখে নীরদদের বাড়ী, সেখান থেকে জগৎতায়ণ দাসের ওখানে। খুব জ্যোৎস্না উঠেচে-হেঁটে বাসায় এলুম। ভাবছিলুম কাল কোজাগরী পুণমাस्त्रांद्र अधेि ५श्नe कञ्कांडांश्च । ২২শে অক্টোবর, ১৯৩৪ । ৫ই কাত্তিক, ১৩৪১ ) সোমবার সকালে উঠে। জিনিসপত্র বেঁধে রওনা {-] ট্রেনে পিয়ারগাদা ঘাট। বনগাঁয়ের এদিকে জীবনে মোটে এইবার নিয়ে চারবার। ঘাটে নেমে নৌকা করে গঙ্গানন্দপুর যেতে ৫টা বেজে গেল। কাত্তিকমাসের সেই কটুতিক্ত গন্ধটা-ট্রেনে নামতেই পেয়েচি-মনমাতানো বনের গন্ধ-ওই সময়েই পাওয়া যায়-অন্ধ্য সময়ে নয়। দত্তবাড়ী পৌছে চা খেলুম, তারপর মণীন্দ্র দত্তের সঙ্গে দেখা করে এলুম। সে সাধু হয়েচে । ২৫ বছর পরে তার সঙ্গে দেখা হোল। দেশে তার -নাম “ভক্ত দাদা”। বাংলার শোভা বড় কোমল-শ্যামল অনেক বেশী। ছায়া EB D SS DBYYSKEELLL DDB LlLlLLLLLLL BDYSS KYE DBB BBBSS EDS পালার শোভা এখানেই বেশী। এত graceful গাছপালা কোথাও নেই । DDBDDE iBDOD KELDD BE gEBBDBD KBBBBuDB BDEL DS BD এত গাঢ় যে প্ৰায় কালে । পুণমার চাদ উঠল-আকাশ খুব পরিকায়। সভা