পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এসে বসে থাকে বলে। [ বোলে। ]-এ বিষয়ে ভুল নেই। কিন্তু মোৰ মোটেও কাটচো না আকাশের, রোদের মুখ একদিনও দেখতে পেলাম না-অ্যাজ সন্ধ্যার সময় কেবল আকাশের রং যা দেখেছিলাম-অপূর্ব যুগল কাকাদের শিউলে *ांशांद्व कि c5 थांवि ।।’ ৮ই নভেম্বর, ১৯৩৪ ৷৷ ২২শে কাত্তিক, ১৩৪১47বৃহস্পতিবার সকালে আকাশে মেঘ, নদীতে গিয়ে ফেলুন। শেষ রাত্রে বেশ শীত করেছিল। কাত্তিক মাসের সেই পাতালতার গন্ধটা এখনও মৃদুভাবে আছে { খুহু সকালেই এসে পৌছেচে-আনের সময় পৰ্যন্ত রইল। খুকু একটা গল্প লিখেচো-সেটা ছেলেমানুষের ভঙ্গিতে আমায় বলে। একসঙ্গে আমরা ঘাটে গেলুম। ঘুমিয়ে উঠেই ও আবার এল। তারপর আমি আর জেলি হাটে বেরিয়ে গেলাম। হাটে গিয়ে শোনা গেল জাহ্নবীয় অসুখ । মনটা খারাপ হয়ে গেল । চমৎকার অন্তদিগন্তের আভা জড়ানো বট অশ্বখেয় গাছগুলোও ভাল লাগল না। সন্ধ্যায় ফিরে মনোরম প্রভৃতি পড়তে এল-খুচুকুও এল । অনেক রাত পৰ্য্যন্ত গল্প শুনলে। খুটিয়ে খুটিয়ে মা কেমন করে মারা গিয়েছিলেন-গৌরী কেমন করে মারা গিয়েছিলেন-সে সব শুনলে। অনেকরাত পৰ্য্যন্ত রইল। বলে-এই বকুনি আরম্ভ হোল তো আর নিস্তার নেই । ৯ই নভেম্বর, ১৯৩৪ ৷৷ ২৩শে কাত্তিক, ১৩৪১। শুক্রবার সকালে খুকু এসে পুটী দিদিদের বাড়ী বাড়ী পুজোর জায়গা করে দিলে । সবাই দেখতে এল-আমি পূজো করচি, কি না-বলে রামমণি, পূজোর জায়গা করেচে। চণ্ডীদাস পূজো করেচে-দেখি কেমন পুজো হচ্চে। শেষ পৰ্য্যন্ত সে কাছে কাছেই রইল। গল্পটা পড়ে শোনালে। গ্রীষ্মের বন্ধের দিন। এখান থেকে চলে যাবার সময়ের মত। নদী বেয়ে যাচ্চি-সিকালবেলা । মোৰ মেঘ একটু রোদ উঠেচে । বনগাঁয়ে এসে জাহ্নবীর অসুখ। এই যাবার সময় খুব আনন্দ হয়েছিল-চালতেপোতার বঁাকে ঝোপের মাথায় কুচে কুচো হলদে ফুল দেখে । বাসায় এসে জাহ্নবীর জন্তে ডাক্তারখানায় গেলাম। সুরেন এলে তার সঙ্গে অনেকদিন পরে ঘাট বাঁওড় [-] শীতলদের বাড়ী গেলুম। তারপর বসু এসে জাহ্নবীকে দেখলে [-.] আমি ওষুধ এনে খাইয়ে [-] লিখলুম। ঠাকুরের GBBBBB BLBBD DDB DBDD SLS LDDBuu DDD D S ১ জগদীশ বন্দ্যোপাধ্যায় ; প্রাক্তন শিক্ষক, বনগী হাইস্কুল। eve ye.