পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*8b4 ड्रिड-बष्नांबी ১৮৮৫ সালে সংস্কৃত ৰত্রে স্মৃত্রিত। লেখক ভূমিকায় বলেছেন, “ইংলণ্ডীয় ভাষায় নবেল মাষে৷ মনোহর প্রসিদ্ধ উপাখান গ্ৰন্থসকল যে প্ৰণালীতে সঙ্কলিত হইয়া থাকে, সেই সেই প্ৰণালী BDBD DB BBBD DDBDSBDDDuuS DBB S SBEBDDBuK DDDL Yzt অন্ধকরণে রচিত, প্ৰকৃত্তি বৰ্ণনার মধ্যে পাই Decalent যুগের সংস্কৃত কাব্যেয় অনুকরণে আড়ষ্ট ও মামুলী ধরনের বাধিগৎ। পূর্ণিমা থেকে কোকিলেৱ কুহু পৰ্যন্ত তাতে সবই আছে, নেই কেবল প্ৰাশ। বঙ্কিমচন্দ্ৰেয় প্রকৃতি-বর্ণনাও সম্পূর্ণভাবে সংস্কৃত সাহিত্যের প্রভাবমুক্ত নয়, কিন্তু সর্বপ্রথমে রবীন্দ্রনাথেরই মধ্যে পাই প্ৰকৃতির বিপুলতা ও রহস্যকে । অনাড়ম্বর বাহুল্যবজিত বলেই তা প্ৰাণবন্তু , অসাধারণ চক্ষুন্মান প্ৰতিভা সেখানে কেতাৰী বর্ণনাপদ্ধতির মোহপাশ কাটিয়ে দিয়ে নিজের চোখ ও মনকে বড় বলে মেনোচে ; সে LiBL BB DSSGBB gLLL LLLLLLLLiiSSYLYLL0DL Bg sBLLBD BBS git কাশীবনের সৌন্দৰ্য্যের সঙ্গে মন সেখানে একদিকে যেমন এক হয়ে মিশে যায়, অন্যদিকে তেমনি নতুন শক্তির উৎসমুখের সন্ধান পেয়ে নতুন পখে দিগ্বিজয়ে বার হবার স্মাদস্য দুৰ্ত্তিকে লাভ করে। জীবনের ও জগতের ব্যাপারে এই আধাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গিও রবীন্দ্রনাথের কাব্যে পাই সর্বপ্রথম । আমাদেব সাহিত্যের যে আদর্শ ছিল অত্যন্ত খৰ্ব্ব, রবীন্দ্ৰনাথ তীর গত পঞ্চাশ বৎসরের সাধনায় তার স্টাণ্ডার্ড এত উচু করে দিযেছেন-সাধারণ গতিতে চলতে চলতে EDDBDB DBDuuB DBLL Lg DD DD BBD SS DDB DD uBDBB YYYD DDBD নতুন করে দেখেচে, বিশ্বমানবের সঙ্গে বিশ্বপ্রকৃতির যোগসুন্ধকে আবিষ্কার করেচে-দৃষ্ট্রির সঙ্গেই নবসৃষ্টির সুচনা হয়েচে । এমন একটি জীবস্তু, সদাঞ্জাগ্ৰগ্ৰ মনের পরিচাষ আমরা পাই, পদ্মাবুকের বাজার কামরায় যা নিদ্রিত হয়ে পড়ে নি-নির্জন রাত্রে রহস্যময়ী প্রকৃতি BD DBDBLL BuBD DBDBDOuSYKD uu DBBBB LGLBDuD LLS DDJuD BLE বিনিদ্র রাজনী যাপন করেঢ়ে । রবীন্দ্রনাথের দানের তুলনা নেই, জীবনের এমন কোনো দিকও নেই, যেদিকে তার S BuDuDDBS DDB BDBBD DBD BD DBD BDB DBiE D BDDDDBS BD EEDBD দুপুর সম্বন্ধেই হোক, বা নাম উচ্চারণ করার পৃদ্ধতি নিয়েই হোক। এ যুগের বাংলার কবি, কথাসাহিত্যিক, প্ৰবন্ধলেখক-ঠার কাছে সবারই ঋণের বোঝা বিপুল, বৰ্ত্তমান চিন্তাধারাকে নিয়মিত করেচেন। তিনি, রূপ দিয়েচেন তিনি-বিশ্লেষণ করে দেখলে সকলেরই চিন্তার উপর স্বৰীন্দ্রনাথের এই প্রভাব ধরা পড়বেই। একটা ক্ষুদ্ৰ প্ৰাদেশিক সাহিত্য থেকে তিনি বাংলা সাহিত্যকে আজ বিশ্বের দরবারে সকলের আসনে বসিয়োচেন, এই বিপুল দানের, মানব প্ৰতিভার এই অনঙ্গ সাধারণ বিকাশের তুলনা নেই বিশ্বসাহিত্যের ইতিহাসে। তার সাহিত্য-সৃষ্টির মূলে আছে যে প্রগাঢ় অনুভূতি, তা সাধারণ মনের ব্যাপার নয়, চেতনা ও অনুভূতির দেন্তর সাধারণের দুরধিগম্য-তাই তার কাছে আমরা যে লোকের