o বিদেহ [ *్వరి ) विप्नह করি বা পরীক্ষা যদি, দলের তরঙ্গনী, ছুইজনে ডুবি আইস কে হয় নিপুণ লে। আপনি দোষের ঘর, পরীক্ষা করিতে ভয়, श्रांभांछ मांथांब्र cनांब ५rङ दाङ्ग ७५ cण ॥” ( ভারতচন্দ্র সমঞ্জী ) সাহিত্যদর্পণে লিখিত আছে,-মটিকাদিতে, যে কুসুম বসন্তাদির অর্থাৎ কুসুম অথবা সাধারণ কোন পুষ্পের নামে এবং বসন্ত বা সেই ঋতুসম্বন্ধীয় কোন নামে অভিহিত হয়, আর যাহার ক্রিয়া, অঙ্গভঙ্গী, বেশভূষা ও কথাবার্তায় লোকের মনে অতীব হাস্তরসের উদ্রেক হয়। যে অপর ব্যক্তিত্বয়ের মধ্যে কৌশল পূৰ্ব্বক কলহোৎপাদনে পটু এবং স্বকৰ্ম্মজ্ঞঃ অর্থাৎ স্বকীয় উদ্বর পূরণের কায়দা কারণ খুব বিশেষরূপে জানে, সেই বিদ্যুক বলিয়া কথিত হয়। এই বিদূষক এবং বিট, চেট প্রভৃতি নায়কগণ শৃঙ্গার রসের সহায়, নৰ্ম্মকুশল ও কুপিত বধুর মানভঙ্গে পটু। “কুন্তমবসন্তাঙ্কভিধঃ কৰ্ম্মবপুবেশভাষাস্তুৈহান্তকর কলহরতিবিদূষক: স্তাৎ স্বকৰ্ম্মজ্ঞঃ ।” “শৃঙ্গারস্ত সঙ্গয়া বিটচেটবিদূষকৗদ্যাঃ সাঃ। ভক্ত নৰ্ম্মস্ব নিপুণাঃ কুপিতবধমানভঞ্জনা শুদ্ধা: ॥” ( সাহিত্যদর্পণ হয় পরিচ্ছেদ ) ( ত্ৰি ) ৩ দূষণকারক। ( ভাগবত ৫/৬১০ ) বিদূষণ (রা) বিন্দু লুন্টু। বিশেষরূপে দূষণ, বিশেষরূপে দোষাপণ-নিনা । ( স্ত্রী) মস্তকহীন । ( ঐতরেয় উপ- ৩১২ ) বিদুশ (ত্রি) বিগতে দৃশে চক্ষুবীযন্ত। অন্ধ । বিদেব (পুং ) ১ ঋষিভেদ। ২ বিদেহ। [ বিদেহ দেখ। ] বিদেব (পুং) স্বাক্ষস। (অথৰ্ব্ব ১২,৩৪৩) ২ যজ্ঞ। (কাঠক ২৬৯) বিদেশ (পুং) বিপ্রকৃষ্টে দেশ । পরদেশ, দেশান্তর, অন্তদেশ, স্বদেশভিন্নদেশ । "কোহতিভার সমর্থানাং কিং দূরং ব্যবসাiিনাম্। কো বিদেশঃ সবিদ্যানাং কঃ পরঃ প্রিয়বাদিনামূ॥” (চাণক্য) বিদেশ-যৎ ( ভবার্থে)। বিদেশভব, বিদেশোৎপন্ন । { অথৰ্ব্ব ৪১৬৮ ) বিদেহ (পুং) বিগতো দেহে দেহসম্বন্ধে যন্ত। ১ জনকাথা | নৃপ, জনক ভূপতি। "মিচ্ছাম্যহং ভূপ বিদেহং নৃপসত্তমম্। কথং তিষ্ঠতি সংসারে পদ্মপত্রমিবাস্তুস ॥” ( দেবীভাগবত ১।১৬৫২ ) (ত্রি) ২ কায়শূন্ত, শরীরহিত। ( তারত ৩১•৭২৬ ) - ঘাট কৌশিক ক্ষেপশূত, ৰাজাদের মাতাপিতৃৰ নাটকৌষিক দেহ নাই। দেবতাগিকে ৰিদেহ বলা যায়। গাতজঙ্গদর্শনে লিখিত আছে যে,-“ভবপ্রজাম্বে ৰিজেকুঞ্জৰুলিয়ানাং” ( পাতঞ্জলস্থ ১১৯) বিদেহানাং দেৱানাং (বাইরেীকি্যুলअंग्रैौब्रब्रश्छिांनां१) छरुअठाङ्गः, cरू हि विनश्झांब्रमांद्वग्नां★रयांzशन চিত্তেন কৈবল্যপক্ষমিবামুণ্ডবন্তঃ স্বসংস্কারৰিপাকং তথা জাতীয়কং অতিবাহয়ন্তি’ ( ভাষ্য) BBB BB D DBB BBD DD DBB BDBB DBB ভূত, ইঞ্জিয় ও প্রকৃতিকে মাস্মরূপে উপলনা করিয়া সিদ্ধিলাভ করেন, তাহাকে বিদেহ অর্থাৎ দেবগণ বলা যায়, ইহাদিগের সমাধি ভবপ্রত্যয় অর্থাৎ স্ববিদ্যামূলক। ইছারা যে সিদ্ধিলাভ করেন, তাহার মূলে অবিস্কা থাকে, উহা সমূলে ছেদ হয় না। ইহার তাৎপৰ্য্য এই যে, নিরোধ সমাধি इं अभङ्ग, वीरूानि ७१ीम् अश्च ७ षञ्जनम्णरु, ऎत्रि झरश्ा উপায় জন্ত সমাধি যোগিগণের হইয়া থাকে। বিদেহ অর্থাৎ মাতাপিতৃজদেহরহিত দেবগণের ভবপ্রত্যয় ( অজ্ঞানমূলক ) সমাধি হয়। এই বিদেহ দেবগণ কেবল সংস্কারবিশিষ্ট চিত্তযুক্ত ( এই চিত্তের কোনরূপ বৃত্তি থাকে না, চিত্তের সংস্কার হইয়াছে বলিয়া উহার বৃত্তিসকল তিরোহিত হইয়াছে, সুতরাং ঐ চিত্ত দগ্ধ বীজভাব হওয়ায় সংস্কৃত হইয়াছে ) হইয়া যেন কৈবল্য পদ অনুভব করিতে করিতে ঐক্ষপেই আপন সংস্কার অর্থাৎ ধর্মের পরিণাম গৌণমুক্তি অবস্থায় অতিবাহিত করেন। চতুৰ্বিংশতি জড়তত্বের উপাসকগণই ৰিদেহ ও প্রকৃতি-লয় বলিয়া অভিহিত হইয়াছে। কেবল ৰিকার অর্থাৎ পঞ্চমহাভূত ও একাদশ ইন্দ্রিয় এই ষোড়শ পদার্থের কোনও একটতে আত্মা বলিয়া উপাসনা করিয়া যাহারা সিদ্ধিলাভ করেন, তাহারাই বিদেহ পদবাচ্য। প্রকৃতি শব্দে কেবল মূল প্রকৃতি ও প্রকৃতি-বিকৃতি (মহৎ অহঙ্কার ও পঞ্চতন্মাত্র ) বুঝিতে হইবে। উক্ত ভূত, ইজিয় ও প্রকৃতির উপাসকগণ সিদ্ধিলাভ করিয়া মুক্তের স্থার অবস্থান করেন। ভাস্থ্যে প্রকৃতিলীনে বৈকল্যপদমিৰাভবস্তি” যে প্রকৃতিলীন বিদেহগণের যে কৈবল্য অভিহিত হইয়াছে, ঐ কৈবল্য শৰে নিৰ্ব্বাণমুক্তি বুঝাইবে না, গৌশমুক্তি— সাযুজ্য, সালোক্য ও সমীপ বুঝাইবে। এই মুক্ত বিৰোদিগের স্থল দেহ নাই, চিত্তের বৃত্তি নাই, এইটা মুক্তির স্বাদৃপ্ত। সংস্কার আছে, চিত্ত্বের অধিকার আছে, এইটা মুক্তির বন্ধন, ५ई निर्मिखझे लांबाकांब्र ‘दकणाश्रमभिब' • ७हे ,हेब आंकडू ব্যবহার করিয়াছেন। ইব শব্দে কোনওরূপে ভেদ, ও কোনও রূপে অভেদ বুঝাইবে।
