পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৬১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিধি [ ৬e৯ ] विशि ° कम । 8 विशॉन । e काण । ४ श्रीकृबिश्ऊि क५l, বিধিৰাক । "যঃ শাস্ত্রবিধিমুত্বজ্য বর্ততে কামচায়তঃ। ন স্বসিদ্ধিমবাপ্নোতি ন সুখং ন পরাং গতিং।” (গীত। ১৬২৩) ৭ প্রকায়। ৮ নিয়োগ । ৯ বিষ্ণু। ১• কৰ্ম্ম। “তস্থাৎ স্বৰ্য্যঃ শশাঙ্কস্ত ক্ষয়বৃদ্ধিবিধেৰিভুঃ।" ( দেবীপুরাণ) ১১ গজগ্রাস, গজায় । ১২ বৈদ্য। ১৩ অপ্রাপ্তবিষয়ের প্রাপক,বড় বিধ স্বত্রলক্ষণান্তর্গত লক্ষণবিশেষ। ব্যাকরণ এবং স্থতি, শ্রতি প্রভৃতি ধৰ্ম্মশাস্ত্রে কতকগুলি বিধি নিবন্ধ আছে, সেই সকল বিধির অনুবৰ্ত্তী হইয়া তত্তৎশাস্ত্র ব্যবহার করিতে হয়, তন্মধ্যে ব্যাকরণের স্থল স্থল কএকটী বিধি প্রদর্শিত হইতেছে,— যে সকল স্থর অপ্রাপ্ত বিষয়ের প্রাপক হয় অর্থাৎ যে যে স্থত্রে কোন বর্ণের উৎপত্তি বা নাশ হয় এবং যাহাতে সন্ধি, সমাস বা কোন বর্ণোৎপত্তির নিষেধ থাকে, সেইগুলি ষড়বিধস্বত্রলক্ষণাস্তগত বিধিলক্ষণযুক্ত স্বত্র। যেমন,-“দধি অত্র” এইরূপ সন্নিবেশ হইলেই ইকার স্থানে ‘য’ হইতে পারে না, তবে যদি বলা হয় যে, “স্বরবর্ণ পরে থাকিলে ইকার স্থানে যি হইঘে" তাহা হইলেই হইতে পারে, অতএব এই অনুশাসনই অপ্রাপ্ত বিষয়ের প্রাপক হইল। একস্থলে দুইট সূত্রের প্রাপ্তি থাকিলে, যেটার কার্য্য বলবান হইবে, সেইটা নিয়মবিধিযুক্ত স্বত্র অর্থাৎ প্রাপ্তিসত্তায় যে বিধি, তাছারই নাম নিয়ম। স্থ (স্বপ্র) বিভক্তি পরে থাকিলে, সাধারণ একট স্বত্রের বলেই তৎপূৰ্ব্ববৰ্ত্তী যাবতীয় রেফস্বানে বিসর্গ হইতে পারে। এরূপ স্থলে যদি অন্য বিধান থাকে যে, “স্বপ, পরে থাকিলে 'স', 'ঘ' ও 'ন স্থানে জাত রেফ স্থানে বিসর্গ হইবে,” তাহা হইলে বুঝিতে হইবে, বিভক্তির ‘সু’ পরে থাকিলে,তাহার পূর্ববৰ্ত্ত 'স','য' ও 'ন স্থানে জাত রেফভিন্ন অন্য কোন রেফস্বানে ( সাধারণ স্বত্রেয় বলে ) বিসর্গ হইবে ন। যেমন,-হবিস্-স্ব=হবিঃম, ধন্থসমৃ=ধমু:ম, সজুষ-স্থ= সজুঃস্ব, অহন্‌-স্ব =অহঃস্ব, কিন্তু স’ ‘য’ ও ‘ন স্থানে জাত রেফ না হওয়ায় চতুৰ্ব-স্থ=চতুযু ইত্যাদি স্থলে প্রাপ্তি থাকিয়াও ( এই নিয়ম স্বত্রের প্রাধান্তবশত: ) বিসর্গ হুইবে না। একের ধৰ্ম্ম অস্তে আরোপ করার নাম অতিদেশবিধি ; অর্থাৎ চলিত “বরাত দেওয়া"কে একরকম অতিদেশবিধি বলা যায়। যেমন,— তিঙ (তিপ, তস, ঝি প্রভৃতি) প্রত্যয় পরেতে ইশ’ ধাতু সম্বন্ধে সূত্রগুলি বলিয়া শেষে বলা হইল যে, “ইণ, ধাতুর স্থায় “ইক" ধাতু জানিবে অর্থাৎ বরাত দেওয়া হইল যে, “ইণ” ধাতুর তিঙস্তপদসমূহ যে যে স্বত্রে সিদ্ধ এবং যেরূপ আকারবিশিষ্ট হইবে, ইক' ধাতুর তিঙন্তপদসমূহও সেই সেই স্বত্রে সিদ্ধ এবং তদ্ৰুপ আকৃতিবিশিষ্ট হইবে। উদাহরণ,—ইণ,=ই-দিপ, XVIII చి (লুঙ,)=অগাৎ ; ইক্-ই-দিপ (লুঙ,)-জগৎ । শস্বাধ্যায়ে বলা হইল স্বরাদিবিভক্তি পরে থাকিলে স্ত্রী ও দ্রু শব্দের ধাতুর ভায় কাৰ্য্য হইবে” অর্থাৎ ৰক্ষাত দেওয়া ছষ্টল যে, স্বরাদি ৰিভক্তি পরে থাকিলে ঐ "ভূ প্রভৃতি ধাতুপ্রকৃতিক দীর্ঘ ঈকার ও দীর্ঘ উকারাস্ত স্ত্রীলিঙ্গ শব্দের স্তায় যথাক্রমে স্ত্রী ও ক্র শব্দের পদ निक रुब्रिट्द । छेमोक्ष्ब्र५,-बैं-8=विद्रो, चौं-से-क्षिप्झो, ऊँश्छन्नव गैएं नॆकङ्ग इाप्न ‘झ्’ इहॆण। हू-खै-जूंशे, उक-वै= ক্রবেী ; উভয় স্থলেই দীর্ঘ উকার স্থানে উবং অর্থাৎ একই রূপ কাৰ্য্য হইল। বিশেষ বিবরণ অতিদেশ শৰো দ্রষ্টব্য। বৈয়াকরণ মতে পরবর্তী স্বত্ৰে পুৰ্ব্বস্বত্রস্থ পদসমুহ বা কোন কোন পদের উল্লেখ না থাকিলেও অর্থবিবৃতিকালে তাহার উল্লেখ করা হয়, ইহাকে অধিকারবিধি বলে । ইহা সিংহাবলোকিত, মধুকল্পত ও গঙ্গাস্রোতঃ এই নামত্রর ভেদে তিন প্রকার। সিংহাবলোকিত (সিংহের দৃষ্টির স্তায় ) অর্থাৎ ১ম সুত্রে,—“অকারের পর আকার থাকিলে তাহার হইবে” এই বলিয়া ২য় সুত্রে মাত্র “ইকারের গুণ”,৩য়ে "একারের বৃদ্ধি”, ৪র্থে “ট স্থানে ইন” ইত্যাদিরূপে স্বত্র বিন্যস্ত থাকিলে ৰুঝিতে হইবে যে, প্রথম হইতে চতুর্থ স্বত্র পর্যন্ত দীর্ঘ, গুণ, বৃদ্ধি ইনাদেশ যতগুলি কাৰ্য্য হইবে, তাহ সমস্তই অকারেয় উত্তর হইবে। এই সঙ্কেতের সাধারণ নাম অধিকারবিধি ; ইকার পর ৫ম স্বত্রে যদি বলা যায় যে, “ইকারের পর অকার থাকিলে ঐ ইকার স্থানে 'য' হইবে” তাহ হইলে ঐ অধিকার সিংহপৃষ্টিয় ছায় একলক্ষ্যে কতক দূর গিয়া নিরস্ত হয় বলিয়া বৈয়াকরণগণ উহাকে "সিংহাবলোকিত” নাম দেন। যেখানে ১ম স্বত্রে,— “অকারের উত্তর টা থাকিলে তাহার স্থানে ইন হইবে”, ২য়ে “ঞ্চ, র ও যকায়ের পর ’ন’ ‘ণ’ হইযে, ৩য়ে “ত” পরে থাকিলে আকার হইবে।” (অর্থাৎ যাহার উত্তর ভ’ থাকিহে তাহার স্থানে আকার হইবে ) এরূপ দৃষ্ট হইলে সেই অধিকারবিধি “মধুকুতি” বলিয়৷ অভিহিত হয় ; কেননা উহা ভেকের লক্ষেয় স্তায় বেশী দূরে যাইতে পারিল না। আর শাধ্যায়ের ১ম স্বত্রে “শব্দের উত্তর প্রত্যয় হইবে।” উল্লেখ করিয়া ২র স্বত্র হইতে ঐ শৰাধ্যায় সমাপনান্তে তৎপরবর্তী তদ্ধিতাধ্যায়ের শেষ পৰ্য্যন্ত যথাসম্ভব শত কি শতাধিক স্বত্রে যতগুলি প্রত্যয় হইবে, তাহ প্রত্যেক স্বত্রে "শব্দের উত্তর” এই কথার উল্লেখ না থাকিলেও, শব্দের উত্তরই হইবে, ধাতুপ্রভৃতির উত্তর হইবে না । এই অধিকারবিধি গঙ্গাস্রোতের স্থায় উৎপত্তিস্থান হইতে অবাধে সাগরসঙ্গম পৰ্য্যস্ত অর্থাৎ এখানে প্রকরণের শেষ পর্য্যন্তু অপ্রতিহতভাবে প্রবল থাকায় বৈয়াকরণদিগের নিকট ইহা গঙ্গাস্রোত ৰলিয়া ব্যাখ্যাত হয়। বৈয়াকরণগণ এতদ্ভিন্ন সংজ্ঞা