ধঙ্গদেশ ( মোগল শাসন ) পুনরায় গৌড়ে রাজধানী করিলেন। তখন ঘোর বর্ষাকাল । সেই সমৃদ্ধি-পরিব্যাপ্ত মহানগরী বহুকাল অসংস্কৃত ও পতিত থাকায় তথাকার জলবায়ু খারাপ হইয় পড়িয়াছিল। তাহাতে জলসিক্ত ভূমি। উপযুক্ত বাসস্থান না থাকায় অনেকে মৃত্তিকায় শয়ন করিয়া পীড়িত হইয়া পড়িল। সহসা মারীভয় উপস্থিত হইল । দেখিতে দেখিতে সহস্ৰ সহস্ৰ লোক মরিতে লাগিল। সুনাই থ। কালগ্রাসে পতিত হইলেন ; কত সৈনিক ও কর্মচারী প্রাণত্যাগ করিল। এইরূপে যে বৎসর বাঙ্গালা মোগল-সাম্রাজ্যভূক্ত হয়, সে বৎসর প্রাচীন রাজধানী গৌড় বিজন প্রদেশে পরিণত হইল। [ গৌড় দেখ। ] श्रृङ्गवश्tभब्र अयौन श्राननकपुँज१। খৃঃ অঃ ছিঃ বঙ্গেশ্বর नांभग्नेिक प्रिं★ौचब्र ०९te २७९ थिबिग्न थ1 खांशझुङ्ग श्रृंोङ् শেরশাহ, १ १ भविता श्ब्र। সলিম শাহ, ১৫৫৫ ৯৬২ বাহাদুর শাহ, মহম্মদ আদিলী ১৫৬১ ৯৬৮ জলাল উদ্দীন বিন মহম্মদ មុំ ১৫৬৪ ৯৭১ সুলেমান কররানি శ్రీ ১৫৭৩ ৯৮১ বরাজিদ বিন্-স্থলেমান ն ১৭৭৩ ৯৮১ দাউদ খাঁ বিন সুলেমান অকযর-সেনাপতি মুনাইম খাঁ ইহাকে মোগলপদানত করেন। (চতুর্থ শাসনকাল । ) ১৫৭৫ খৃষ্টাব্দে গৌড়ের মহামারীতে মোগল-সর্দার মুনাইম থ' ভবলীলা শেষ করিলে অন্ততম মোগল-সেনাপতি সায়েম থ। কিছুকালের জন্ত বাঙ্গালার শাসনভার গ্রহণ করেন। মুনাইম খাঁর মৃত্যুর সংবাদ দিল্লীসরকারে পৌছিলে তথা হইতে শাসনকর্তা নিয়োগ হইবার পূৰ্ব্বেই বাঙ্গালার পাঠানগণ রাজ্যচ্যুত দাউদের অধীনে বিদ্রোহী হইয়া বাঙ্গালা অধিকার করিল। মোগল-সেনাপতি সায়েম থ' যুদ্ধে পরাজিত হইয়া প্রথমে হাজিপুরে ও পরে পাটনায় যাইয়া আশ্রয় লাভ করিলেন। যথাসময়ে মুনাইমের মৃত্যুসংবাদ অকৃবর শাহের কর্ণে পৌছিল। তিনি পঞ্জাবের শাসনকৰ্ত্ত হুসেন কুলী খ খান. জহানকে বাঙ্গালার শাসনকাৰ্য্যে নিযুক্ত করিলেন। স্বীয় সৈন্তসামন্ত সংগ্রহপূর্বক বাঙ্গালায় আসিতে হুসেন কুলীর विणष शक्लेिश । हेङादणtद्र शाउँन थी थांब्र *० शंछांद्र अक्षांटब्रांरी পাঠান ও বহশত পদাতিক সংগ্ৰহ করিয়া অকৃবর শাহের @धष्ठिचन्द्रैौ झहेण ! 途 शन् जशन् नाग ८डनिब्राश्रफ्द्रि निकई ऽननैौड रहेबाहे সম্মুখে আফগান-সেনা দেখিতে পাইলেন (১৫৭৬ খৃঃ অঃ)। फेडद्र भरक ७की ५७ यूरु श्रेब्रा cश्रण । गकैश्ठि अक्श्रिान [ 88१ ] বঙ্গদেশ ( মোগল-শাসন ) সেনাকে সমূলে নিৰ্ম্মল করিয়া মোগল-শাসনকর্তা ক্রমশঃ অগ্রসর शहेरफ नाभिप्नन । भांशमश्रणब्र (ब्रांजभश्ण) निकछे मार्फेष थे। স্বয়ং মোগল-সেনার সহিত যুদ্ধার্থ সন্মুখীন হইলেন। আফগান ও মোগলে ঘোর সংঘর্ষ উপস্থিত হইল, দেখিতে দেখিতে মোগলের গোলাঘাতে অসংখ্য আফগান নিহত হইল। আফগানসেনাপতি দাউদের ভ্রাতা জুনিদ কররাণী ও অন্তান্ত অনেক সেনাধ্যক্ষ রণক্ষেত্রে প্রাণ বিসর্জন করিল। দাউদ খা বন্দী হইলেন। রাজদ্রোহিতাপরাধে তাহার প্রাণ ও হইল। খান জহান তাহার মস্তক দূতহস্তে আগ্রায় অকৃবর শাহের সমক্ষে পাঠাইয়া দিলেন। দাউদ খার সঙ্গে সঙ্গে বাঙ্গালার পাঠানরাজ্য লোপ পাইল । ১৫৭৬ খৃষ্টাব্দে আগমস্থলযুদ্ধে রণজয়ী হইয়া হুসেন কুলী খাঁ। খান জহান বাঙ্গালার মসনদে উপবিষ্ট হইলেন। তিনি উক্ত যুদ্ধে লন্ধ সম্পত্তি ও হস্তী প্রভৃতি রাজা টােডরমল্পের তত্ত্বাবধানে সম্রাটু সকাশে পাঠাইয়া দিলেন। অতঃপর বেহার প্রদেশে লুকায়িত পাঠানদিগকে পরাস্ত করিয়া তাহার প্রেরিত সেনাপতি মুজঃফর ধী রোহতাস দুর্গ অধিকার করিলেন। ক্রমে উড়িষ্যা ও কোচবিহার প্রদেশ মোগলের অধীনতা স্বীকার করিল। ৯৮৬ হিজিরায় তাড়ার নিকট থান জহানের মৃত্যু হয় । এই অত্যর কালের মধ্যে তিনি বাঙ্গালা, বেহার ও উড়িষ্যাব সৰ্ব্বত্র মোগল অধিকার বিস্তার করিয়াছিলেন। তাহার মৃত্যুর পর, ১৭৭৮ খৃষ্টাব্দে মুজাফর খাঁ তববুতি বাঙ্গালার শাসনকর্তা নিযুক্ত হইলেন। তাহার সহকারিরূপে রায় পাত্রদাস ও মীর আদম রাজস্ববিভাগের সহযোগী পরিদর্শক, রিজ বি খী বস্ত্রী এবং আবুল ফতে প্রধান বিচারক হইয়া আসিলেন। সম্রাটু সামরিক বিভাগের উপর বিশেষ দৃষ্টি রাখিবার জন্ত স্বীয় প্রতিনিধি মুজাফরের উপর আদেশ পাঠাষ্টলেন। তদনুসারে তিনি পাঠানদিগের জায়গীর-আত্মসাৎকাৰী ও তাহার বৃত্তিভোগী ক্ষমতাশালী মোগল সর্দারদিগের প্রত্যেকের নিকট হইতে স্ব স্ব জায়গীরের আয়ব্যয়ের হিসাব চাহিলেন, তাহাতে সর্দারের ক্রুদ্ধ হইয়া উঠিল। কারণ তাহারা ঐ সম্পত্তিতে আপন অধীনস্থ ব্যক্তিবর্গকে স্থান দিয়াছিল। ক্রোধ ক্রমে বিদ্রোহে পরিণত হইল। বিদ্রোহবহ্নি বেহার পর্য্যস্ত পরিব্যাপ্ত হইয়াছিল। তথাকার সেনাধ্যক্ষ ময়মকাবুলীর অধীনে বিদ্রোহিদল প্রথমে রাজস্বপরিদর্শক প্রভৃতিকে শমনসদনে প্রেরণ করিল। তৎপর তাহারা তাড়া অবরোধ করিয়া শাসনকর্তা মুজাফরকে নিহত করিল ( ১৫৮• খৃঃ) এবং শৈফ উদ্দীন হুসেন নামক একজন ওমরাহকে আপনাদের অধিনায়ক বলিয়া সন্মানিত করিল। w
