বিশ্ববিদ্যালয় এপন যেমন এক একটী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক একজন অধ্যক্ষ বা প্রিনসিপাল ( Princlual ) দেথা যায়, পূর্বকালে বৈদিক ও পৌরাণিক যুগেও এইরূপ অধ্যক্ষেব সন্ধান পাওয়া যায়, তিনি কুলপতি নামে পরিচিত ছিলেন। যুরোপীয় ও এখানকার প্রিনসিপালগণ বেতন লষ্টয়া উচ্চশিক্ষা দান করিয়া থাকেন, কিন্তু ভারতের পূর্বতন কুলপতিগণ বেতন লওয়া দুরের কথা, এক একজন কুলপতি ১০ হাজার শিষ্যকে কেবল বিদ্যাদান নছে, ছাত্রের শিক্ষা সমাপ্তি বা সমাবর্তন পর্যন্ত অন্নদানাদি স্বারা ভরণ পোষণ করিতেন If “মুনীনাং দশসাহস্ৰং ধেtছন্নদানাদিপোষণাৎ। অধ্যাপয়তি বিপ্রধিরলে কুলপতিঃ স্বত: ।” ভারতপুরাণাদি হইতে অত্রি, শৌনক, উগ্ৰশ্ৰবা প্রভৃতি মুনিকে আমরা কুলপতি আধ্যায় অভিহিত দেখি। বৈদিক ও পৌরাণিক যুগে যেরূপ উচ্চশিক্ষার জন্ত নির্জন স্থানে আশ্রম নির্দিষ্ট ছিল, মাদি বৌদ্ধযুগেও প্রথমে এইরূপ ব্যবহার দেখিতে পাই। পবে বেীন্ধযুগে ভারতের পশ্চিম প্রাস্তে গান্ধীর ও উদ্যানে এবং পু ধভারতে বেহারের অন্তর্গত নালদে বৌদ্ধবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠি গু হুইয়াছিল। উক্ত দুই স্থানে যতগুলি বিহার বা বিদ্যাশিহার ৪ন ছিল, সকলগুলির উপর কর্তৃত্ব করিবার ভার একজন কুলপতির উপর নির্দিষ্ট ছিল : । চীনপরিব্রাজক হিউ এনসিয়ং খৃষ্টীয় ৭ম শতাবে নালনে আসিয়া এখানে কিছুকাল থাকিয়া বহু বৌদ্ধশাস্ত্র শিক্ষা করিয়া যান। এসময়েও নালন্দায় প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থ উপস্থিত ছিল। চীনপবিব্রাজকদিগের বিবরণ হইতে জানা যায় যে কেবল ভারত বা চীন নহে, স্বদুর কোরিয়া ও ভারতমহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ হইতে বহু ছাত্র এখানে উচ্চ শিক্ষালাভ করিবার জন্য আগমন করিত। এই নালদের বিশ্ববিদ্যালয় দর্শনে আসিয়া কোরিয়ার সুপ্রসিদ্ধ শ্রমণ অাৰ্য্যবৰ্ম্ম ( A-di-ye-po-mono) ও হো-য়ে ( Hoei-ye) প্রায় ৬৪• খুঃদে এখানে প্রাণ বিসর্জন করিয়াছিলেন । ; চীনপরিব্রাজক , হিউএন্সিয়ঙ্গের নালনে অবস্থানকালে শীলভদ্র এখানকার ‘কুলপতি ছিলেন। বৈদিক বা পৌরাণিক যুগের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি নির্জন বন + नैोणक% भशध्द्रtठग्न छैौकtठ९ लिभियांtछ्न SBS BBBBBB gDDDBBBS BBD DDD BBBBBBS SSHHHHHS তং পুধিলাং সৰ্ব্ব বিহারেষু কুলপতিরাং ক্রিয়তাং" वृक्ष्केकনাটকের এই উক্তি হতে বেশ বোধ হইতেছে যে খৃষ্টীয় ১ম শতাব্দীতেও কুলপতির প্রধ বিলুপ্ত হয় নাই । § $ Chavannes, Memoire, 82ff, { 8b, ) “ f প্রদেশে পর্ণকুটীরে ছিল, বৌদ্ধ প্রাধান্তকালের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সেরূপ নহে। ৰৌদ্ধরাজগণের যত্নে প্রস্তরময় স্ববৃহৎ অট্টালিকার বা ৰিহারে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্য্য সম্পন্ন হইত। চীনপরিব্রাজকগণ খৃষ্টীয় ৭ম শকাব্দে গান্ধীর ও উস্তানে ঐক্লপ বিশ্ববিদ্যালয়ের क्षदरगबिट्णय मुनि कब्रेिग्न ब्रिोरक्कम । मै जभएम्न क्ख् िनागप्क्रम्न স্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয় ধ্বংসমূখে পতিত হয় নাই, তখনও এখানে এক স্থানে ১০ হাজার ছায় থাকিয়া অধ্যাপকের উপদেশ শুনিতে পারে, প্রস্তরময়ী অট্টালিকা মধ্যে এরূপ সুবৃৎ প্রস্তরবেদিক বিদ্যমান ছিল । খৃষ্টীয় ৮ম শতাব্দ হইতেই নালদের বিশ্ববিদ্যালয় পরিত্যক্ত হয় এবং খৃষ্টীয় ৯ম শতাদের শেষভাগে নালদের (বর্তমান বরাগীওর) নিকটবৰ্ত্তী বিক্রমশিলায় ( বর্তমান শিলাও গ্রামে ) গৌড়াধিপ ধৰ্ম্মপালের যত্নে অভিনব তান্ত্রিক বৌদ্ধগণের জন্ত নূতন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা হয়। ১ম মহীপালের সময়ে ও উহার স্বত্বে বিক্রমশিলার খ্যাতি দিগন্তুবিশ্রাত হইয়াছিল। এই গোঁড়াধিপ দীপঙ্কর শ্ৰীজ্ঞানকে বিক্রমশিলার প্রধান আচাৰ্য্যপদে অভিষিক্ত করেন । এসময়ে এস্থানে ৫০ জন প্রধান আচাৰ্য্য বা অধ্যাপক অবস্থান করিতেন। মুসলমান আক্রমণে এখানকার সেই প্রাচীন বৌদ্ধকীৰ্ত্তি বিধ্বস্ত হয়। বৌদ্ধযুগে বৌদ্ধদিগের আদর্শে হিন্দু ও জৈনদিগের মধ্যেও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রধান প্রধান মঠগুলি সেই সেই সম্প্রদায়ের আলোচ্য শাস্ত্রগ্রন্থ পাঠের ক্ষুদ্র বিশ্ববিদ্যালয়রূপে গণ্য হইতে থাকে। অতি পুৰ্ব্বতনকালে আর্য হিন্দুসমাজে যেমন আশ্রমবাসী শিক্ষার্থীর মধ্যে ব্ৰহ্মচৰ্য্যাদি পালন ও পাঠনিয়ম প্রবর্তিত ছিল, বৌদ্ধ বিহার বা বিস্কালয়সমূহেও অনেকটা সেইরূপ নিয়মই প্রচলিত হয়। পরবর্তী হিন্দু ও জৈনমঠগুলিতেও সেই সকল নিয়মই সামান্ত পরিবর্তন ও সময়োপযোগী করিয়া গৃহীত হয়। শঙ্কর ও রামামুঞ্জ সম্প্রদায়ের মঠগুলি এবং গিরণর, আক্ষদাবাদ প্রভৃতি স্থানের জৈনমঠগুলিকে ভারতীয় ক্ষুদ্র বিশ্ববিদ্যালয় বলিয়া গ্রহণ করিতে পারি। বন্ধ দূরদেশ হইতে শিক্ষার্থী আসিয়া এখানে গ্রাসাচ্ছাদন ও উপযুক্ত বিদ্যাশিক্ষা পাইয়া থাকে। বৌদ্ধপ্রভাবের অবস্নান এবং বৈদিক ধৰ্ম্মের অভু্যদয়কালে কান্তকুজ ও কাশীতেই বৈদিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। মুসলমান আক্রমণে কনোজের বৈদিক বিদ্যালয় বিলুপ্ত হইলেও কাশী আজও হিন্দুসমাজে প্রধান শাস্ত্রচর্চা ও শাস্ত্রশিক্ষার স্থান বলিয়া গণ্য। সেনরাজদিগের সময় পূৰ্ব্বতন আদর্শে প্রথমে মিথিলায় ও তৎপরে নবদ্বীপে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্য্য সম্পন্ন इहेठ । भूईीघ्र २७* *ठांकौ इहे८ङ नषदौ*ले छांग्न झफ्रांश्न जरुर्दপ্রধান শিক্ষণপৰিষদ বলিয়া গণ্য হইয়াছে। আজও নবদ্বীপের সেই প্রাধান্ত অক্ষুণ্ণ আছে। আজ পর্য্যন্ত কাশী, কাঞ্চী, দ্রাবিড়,
