পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्ब्रां छे इब्र न । उtशी दुरब्रांछे cछणtद्र भधा विब्रां लझण cब्रथांग्र eo माहेल, uद१ श्राकारौंकि थग्निcण १o भांहेण अर्थीख धवांश्ङि शहैब्राटह । हेंहाँग्न भरथj ७२ मtछेण °र्थीख cटवां८ड़ांछत्र शांडांब्रांड করিয়া থাকে । এষ্ট খানে জমির উর্বরতার বিশেষ পরিচয় পাওয়া যায়। পশ্চিম ভারতবর্ষে মৰ্ম্মদার পরেই তাপ্তীকে পুণ্যতোয় বলিয়। মনে কয় কয়। জেলার দক্ষিণাংশে কোন নদী বা থাল নাই, কিন্তু কতকগুলি গভীর ও নৌকা-চলাচলবোগ্য বাল্লিপথ আছে। এ ছাড়া দেশে অনেক পুষ্করিণী ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র खश्ांश्च वयःक् । স্বরাট সহর ও সঙ্গে সঙ্গে স্বরাট জেলা অতি প্রাচীনকালে পাশ্চাত্য জাতিসমূহের সংস্রবে আসিয়াছিল। অনেক দিন পর্য্যন্ত ইছা তারতবর্ষের একটি প্রধান সামুদ্রিক বন্দর বলিয়া পরিগণিত হইয়া আসিয়াছে। খৃঃ পূঃ ১৫ - অদ্ৰেই গ্ৰীকৃ দেশীয় ভৌগোলিক তলেমী স্বয়াট সহরের পুলিপুল, সম্ভবতঃ ফুলপাড় নামক অংশের বাণিজ্যের কথা উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। মুসলমান ঐতিহাসিকদিগের মতে কুতুব-উদ্দীন অনিলবার (অণফলৰাড়ের ) রাজপুতরাজকে পরাভূত করিয়া দক্ষিণ রদের ও স্বরাট সন্থর পর্য্যন্ত অগ্রসর কষ্টয়াছিলেন । ইহা ত্রয়োদশ শতাব্দীর কথা । ইহা হইতে বুঝা যার যে স্বরাট নগরটি তাহারও বহু পূৰ্ব্বে বিনিৰ্ম্মিত হইরাছিল। কিন্তু ইহার নিৰ্ম্মাণকাল নিশ্চয় রূপে জানা ষায় নাই । ১৩৪৭ খৃঃ অব্দে মহম্মদ তোগলকের সময়ে, বখন গুজরাটে বিদ্রোহ সংঘটিত হয়, তপন বাদশাহী সৈন্তেয়া এই স্থানটিকে লুটপাট করিয়া হতঐ করিয়া ফেলিয়াছিল। ইহার পরে ১৩৭৩ খৃঃ অব্দে তদানীন্তন শাসনকর্তা ফিরোজ হোগলক ভীলদিগের অtফ্রমণ হইতে রক্ষা করিবার জন্ত এখানে একটি জুগ নিৰ্ম্মাণ করেন । কুতুবউদ্দীনের সমরে এখানে একজন স্বাধীন হিন্দু রাজা ছিলেন ; স্বরাট নগর হইতে ১৩ মাইল পূৰ্ব্বে কনিরেজ নামক স্থানে তাহার একটি দুর্গ ছিল। যুদ্ধে আত্মসমর্পণ করিলে মুসলমান সম্রাট তাহাকে স্বীয় রাজ্যে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করেন, ইহার পরে কখন যে স্বরাট একেবারে মুসলমান-শাসনকর্তার অধীন হষ্টয় পড়ে, তাহ নিশ্চয়রূপে জানা যায় নাই । পঞ্চদশ শতাব্দীর আহম্মদাবাদের মুসলমান রাজাদের সম্বন্ধে যে সকল ইতিবৃত্ত লিপিবদ্ধ আছে, তাহাতে সুরাটের কোনই উল্লেখ দেখা যার না । ইহার জগুই কেহ কেহ সন্দেহ করেন যে, এখন আমরা যে স্বরাট নগরীটিকে দেখিতে পাই, তাছা সে সময়ে বিদ্যমান ছিল না। স্থানীয় জনয়বও এই মতেরই সমর্থন করিয়া জালিতেছে। এখানে একট। কথা প্রচলিত আছে যে ষোড়শ শতাব্দীর প্রায়ন্তে গোপী নামক একজন হিন্দুব্যবসায়ী জালিয়া এখানে বাস ক্ষয়িতে জারম্ভ XXII [ 86 J ১২ ध्रुज्ञां छै করেন এবং এ স্থানের যথেষ্ট উন্নতি সম্পাদন করেন । কিন্তু জবাট সহরটি ষোড়শ শতাব্দীর আরম্ভ হুইলার পুৰ্ব্বেই বিড়ম্বিত হইয়াছিল, এরূপ মনে করিবার যথেষ্ট কারণ আছে। লারবেtলা নামক জনৈক পর্তুগীজ পরিব্রাক ১৯১৬ খৃঃ অস্বে স্বয়টের সম্বন্ধে এইরূপ লিখিয়া গিয়াছেন,— ইহা একটি বিশেষ উল্লেথযোগ্য ও প্রধান সামুদ্রিক বলার। মলবার ও অন্তষ্ঠি সকল বন্দর চইতেই এখানে বহু সংখ্যক বাণিজ্যপোত আসিয়া থাকে । ইহার দুই বৎসর পূৰ্ব্বে একবার, এবং ১৫৩০ ও ১৫৩২ খৃঃ মন্ধে পর্তুগীজের দুইবার এই সহরটিকে অগ্নিতে ভস্মীভূত করে। তাই আক্ষদরাজের আদেশে ১৭৪৬ খৃঃ আন্ধে একটি দৃঢ় ছয় দুর্গ ক্লিনিন্মিত হয়। ১৫৭২ খৃঃ মীর্জার যথম সম্রাট, অকৃবরের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেন, তখন স্বরাট র্তfচাদের হস্তগত হয় । পঃবৰ্ত্তী বৎসর স্বয়ং সম্রাটু আসিয়া স্থদীর্ঘ কাল ছাবরাধের পর ইহা পুনরধিকার করেন । ইহার পরে ১৬০ বৎসর পর্যন্ত স্বরাট মোগল বাদসাহের অধীনে থাকিয় শান্তি ও শৃঙ্খলার গুণে ভারতবর্ষের একটি প্রধান বাণিজ্যবন্দরে পরিগণিত চর। অকৃবরেয় রাজস্বসংক্রান্ত জরিপের রিপোর্টে প্রথম শ্রেণীর বন্দর বলির সুরাটের উল্লেখ দেপিতে পাওয়া বায়। তখন দুই জন বিভিন্ন শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন । ১৫৭৩ খৃঃ অন্ধ পৰ্য্যন্ত স্বরাট সমীপবৰ্গ সমুদ্রে পর্তুগীজদেগের বাণিজ্য করিবার সম্পূর্ণ অধিকার ছিল । ১৬০৮ খৃঃ অব্দে ইংরাজগণ প্রথম ভারতবর্ষে পদার্পণ করেন । সুরাটের শাসনকর্তা তাঙ্গদিগকে বাণিজ্যদ্রব্য লইয়া এই সহরে অবস্থান করিবার অনুমতি প্রদান করেন। ১৬১১ খৃঃ মধ্যে জাবার যখন তাহার। বাণিজ্যপোত লইয়। তাপ্তী নদীতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন, তখন পর্তুগীজদিগের সঙ্গে তাছাদের ছোটখাটাে একটু যুদ্ধ বিগ্রহ ঘটে ; অবশেষে তাহারা সরিয়া পড়েন। পরবর্তী বৎসর গুজরাটের শাসনকর্তা যে সন্ধি বন্ধন করেন, তাহার ফলে ইংরাজের স্বরাট, মুম্বই, আহম্মদাবাদ ও গোগোতে বাণিজ্য করিযার অধিকার গ্রাপ্ত হন। পর্তুগীজদিগের সঙ্গে তুমুল যুদ্ধের পর তাহারা আপনাদিগকে এখানে স্ব প্রতিষ্ঠিত করির একটি কুঠি নিৰ্ম্মাণ কয়েন এবং ইঙ্গর অল্প কাল পরেই সম্রাটের নিকট হইতে এক সনন্দ লাভ করেন । কিন্তু ইহার পরেও অনেক দিন পর্যন্ত পর্তুগীজ ও মোগলদিগের ষড়যন্ত্রে ইংরাজদিগকে বড় উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তায় কাল কাটাইতে হয়। অবশেষে ১৩১৫ খৃঃ অন্ধে স্তর টমাস রে আজমীরে সম্রাটু জাহাঙ্গীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ১৩১৮ খৃঃ জৰে যখন তিনি সুরাটে ফিরিয়া আসেন, তখন ইংরাজের সম্রাটের নিকট হুইতে বাণিজ্য-সম্বন্ধে অনেক বিশেষ অধিকার