পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্থলতানপুর রাপ্ত করেন। কথাটা আলাউদ্দীন ঘোরীর কাণে গেলে মুসলস্বামদিগের উপর বাহারা অত্যাচার করে, তাহাদিগকে শাস্তি निव ॥ णश्च ङिनि इ७१द्भिुक् श्वl G|ठै:गम ॰वं बाङ्ग्रश्ाक्षं 'गञ्चসামস্ত লইয়া কুশপুরের দিকে অগ্রসর হইলেন। মীর অপর তীরে কন্নোঙ্গী নামক স্থানে আসিয়া শিবির সন্নিবেশিত हहेल । कtोग्रनौ ठथम निबिफ़ अब्रथा ।। ७थांप्न ७ष द९गब्र পর্যন্ত তাছাকে বৃথা কাটাইতে হইল। অবশেষে যেন নির্বিঘ্নে প্রত্যাবর্তন করিতে পারিলেই সন্তুষ্ট, এই মৰ্ম্ম জ্ঞাপম করিয়া ভরদিগের নিকট তিনি বহুসংখ্যক স্বসজ্জিত শিবিক প্রেরণ করিলেন— প্রকাশ করা হুইল ৰে ইহাতে নানা প্রকার বহুমূল্য উপঢৌকন প্রেরিত হইয়াছে। লোতে পড়িয়া ভরের উপযুক্ত সতর্কত। না লইয়াই উপহারগ্রব্যপূর্ণ শিবিক গুলিকে একেধারে লগর প্রাচীরের অভ্যস্তরে লইয়া গেলেন। হঠাৎ একটি সাঙ্কেতিক ধ্বনি হইতে না হইতেই শিবিকাগুলি খুলিয়া গেল ও বহুসংখ্যক সশস্ত্র মুসলমানসৈন্ত বাহির হইয়া জাঙ্গা অল্পাছে৷ ধ্বনিতে কুশপুর ও অধিবাসীদিগের হৃদয় চমকিত করিয়া তুলিল । হিন্দুগণ অগ্রস্তুত ছিল ; সহজেই মুসলমানগণ তাহাদিগকে যমালয় প্রেরণ করিয়া নগর অধিকার করিয়া ফেলিল। কুশপুর অগ্নিতে ভস্মীভূত, এবং বিজেতার নামানুসারে নূতন নগর মুলতানপুর প্রতিষ্ঠিত হইল । মুসলমান ঐতিহাসিকদিগের গ্রন্থে মধ্যে মধ্যেই স্থলভানপুরের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যার । কিন্তু কখনও যে ইহা খুৰ একটা প্রসিদ্ধ স্থান ছিল, তাছার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। তবে, এক সময়ে ইহা ছোটখাটো রকমের হইলেও বেশ সমৃদ্ধিশালী সহয় ছিল । ইহা কয়েকটি মহল্লায় বিভক্ত ছিল। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে দেশীয় রাজা গোমতীর অপরতীরে [ to J স্থলতানপুর, পঞ্জাবের কাঙড় জেলার অন্তর্গত কুলু ভহনীলের স্থলেমান কররাণী चढर्खउँ गश्त्र । हेश दिइन्। नौव्र बक्रिगङ्करण, जङ्गल्लभूई হইত্তে ৪৪৯২ ফিট উচ্চে অবস্থিত। প্রথমে কুলুদিগের, তৎপরে শিখদিগের ও সৰ্ব্বশেষে ইংল্পাঞ্জদিগের আমলে কয়েক বৎসর পূৰ্ব্ব পর্বত্ত, ইহা জেলার শামসকেন্দ্র স্বরূপ ছিল। অধুনা বিয়াল नगैौद्ध आब्र७ €कtवtन नगंइ बांबक शटम भङ्क्रूषांब्र जनग्न इनिऊ হইয়াছে। পূর্বকালে ইহার চতুৰুি প্রাচীরে পরিবেষ্টিত ছিল । cनहे शत्रुघ्न «यांकप्ब्रिब ७थन इऐ*ि माज काख झांश कऎक जबनिडे আছে। রাজকৰ্ম্মচাৰী ৰে ৰাড়ীতে বাস করিতেজ সে বাড়ীটি খুৰ ৰত্ব, ছাদ প্লেটপ্রস্তরে নির্মিত ও চালু, তাহার প্রাচীরগুলি প্রস্তরथ८● aथिङ । हेहांग्न छेखtछ cष ऐंठनक% जांtइ, नाइलो खfटैौয়ের সেই খানে স্বাস করে। এখানে কাঙড়া, লাহুল এবং লাজখের অনেক ব্যবসায়ীর দোকান আছে । সমতল প্রদেশ ও মধ্য এলিয়ার মধ্যে এই পথে বৎসরে প্রায় ৮ লক্ষ টাকার মাল চলাচল করিয়া থাকে। এখানে রঘুনাথজীর একটি স্বন্দির আছে। প্রতিষৎসর অক্টোবর মাসে ৮০টি দেবমূৰ্ত্তি এখানে সম্বৰেত হয় ও তদুপলক্ষে বেশ বড় রকমের একটি মেলা বসিয়া থাকে। এখানে ডাকঘর, ডাক্তারখানা, সরাই, মধ্যইংরাজী বিদ্যালয় ও একটি থান আছে । সুলতানপুর-পঞ্জাব প্রদেশের গুরগাঁও জেলার একটি গ্রাম । এখানেও মজফ গড় ঝিলের প্রাস্তবর্তী এতৎসংলগ্ন গ্রামসমূsে লবণাক্ত কুপদেশ হইতে লবণ প্রস্তুত করা হয়। যে স্থানে লবণ পাওয়া যায়, তাহার পরিমাণ ১৫৬৪ একর ও কুপের সংখ্যা ৩৩• । এই সকল কূপ হইতে বৎসরে প্রায় ৫ লক্ষ মণ লবণ প্রস্তুত হুটুর থাকে। এই লবণ দিল্লী, দোয়াবেয় উদ্ধাংশ, রোহিলখণ্ড, পঞ্জাবেয় পূৰ্ব্বাংশ এবং অযোধ্যা ও মীর্জাপুরে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। একটি সৈন্তাবাস স্থাপন করেন। তদবধিই পুরান নগরটির স্বলতানপুর—উত্তরপশ্চিম এদেশের শাহারণপুর জেলার অধীন পতন আরম্ভ হয়। জানা যায় বে ১৮৩৯ খৃঃ আৰো ইঙ্গার অবস্থা এমনই শোচনীয় হইয় পড়িয়াছিল যে এখানে তখন কোন প্রকারের ব্যবসায় বাণিজ্যই ছিল না এবং লোকসংখ্যাও মাত্র পনের শতে আসিয়া পৰ্য্যবসিত হইয়াছিল। ১৮৫৭খৃঃ অজেয় वि८झां८छब्र नमग्न चाथिवtऔब्रां झूहे छन हे९ब्रांछ कन्ई5ांद्रौद्र প্রাণ বিনাশ করে বলিয়া, বিদ্রোহান্তে লহরটিকে একেবারেই ভূমিসাৎ করা হয় । বর্তমান সহরটি, পূৰ্ব্বে যেখানে সৈণ্ডাবাস ছিল, সেইখানে প্রতিষ্ঠিত। এখানেও হিন্দুর সংখ্যা বেশী । অধুনা সহরটির অনেক উন্নতি সাধন করা হইয়াছে । রাস্তাগুলির উভয় পাশ্বে জাম্র ও অন্তান্ত ছায়াবছল বৃক্ষ রোপিত হইয়াছে, দশ একরের উপর জমি লইয়া একটা সাধারণ উদ্ভান নিৰ্ম্মাণ করা হইয়াছে। লকুর তৎশলের অন্তর্গত একটি সহর। শাহারণপুর হইতে ৯মাইল উত্তরপশ্চিমে অবস্থিত । ১৪৫০ খৃঃ অব্দের সময় সুলতান বহু লোল লোদী ইহার প্রতিষ্ঠা করেন। এখানকার জৈন ও সারঙ্গী মহাজনের ধনকুধের বলির প্রসিদ্ধ ; ইহাৱা পঞ্জাবের সঙ্গে লবণ ও চিনির ব্যবসায় চালাষ্টয়া থাকেন। আলেমান কররাণী—দিল্লীসম্রাট শেরশাহ ও তদীয় পুত্র সেলিম শাহ কৰুৱাণী নামক আফগান জাতিকে বিশেষ প্রীতির চক্ষুত্তে দেখিতেন । তাহদের অনুগ্রহে ও আশ্রয়ে কররাণীরা আসিয়া যুজিপুরে এবং কুশপুর তাড়ার সন্নিকটে বাস করিতে আরম্ভ করেন। সেলিমশাহের সময়ে দুইটি কররাণী ভ্রাতা বিশেষ অনুগ্রহ প্রাপ্ত হন ; জ্যেষ্ঠ তাপখী কন্নুরাণী শম্ভলের এবং কনিষ্ঠ স্কলেমাল কন্নুরাণী বিহারের শাসনকর্তা নিযুক্ত হন।