পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্নবর্ণগ্রাম مسعه -- سیت- چم-جم ss স্থিত । ইহার পাদদেশে প্রতিরীত্রেই একটি প্রদীপ প্রজ্বলিত कब्र श्ब्र । - शनिक्कै भूमणयान् माछाहे यथान ब्रि शहेबाँच्न गयग्न দাড়াইয়া প্রার্থনা করিয়া থাকেন। . . . . . খুম্বকীয় মহম্মদ যুমুক্ষের দরগা-মুয়াশার সমাধির কিঞ্চিৎ উত্তরে অবস্থিত। ফুসুফ একজন প্রসিদ্ধ পীর ছিলেন। এই দরগায় তাৰায় নিজের, তাহার পিতার ও তাহার সহধৰ্ম্মিণীয় সমাধি হইয়াছিল। এখানে ওঘুজশোভিত দুইটি দীর্ঘকায় অট্টালিকা আছে। দুইটি গুম্বুজেয় উপরে দুইটি স্বর্ণমণ্ডিত বা স্বর্ণময় চুড়া আছে। এই সমাধিমন্দিরদ্বয়ের অভ্যস্তর ভাগ একেবারেই•অনলস্কৃত । কিন্তু এই স্থানটিকে বিশেষ সতর্কতায় সঙ্গে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয় ; এবং মেজের উপরে একথান চাদর সব্বদাই বিস্তৃত থাকে। হিন্দু মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের লোকই এই স্থানকে ভক্তির চক্ষুতে দেখিয়া-থাকে । পরিবারের .ক্লাছার ও অসুখ হইলে এখানে তাহtal বাতাস বা চাউলের ,ভোগ দিয়া থাকে। - এই সমাধিগুলির সন্নিকটে অপেক্ষাকৃত আধুনিক একটি মসজিদ আছে, তাহাতে যে কিতাব' ( লিপি ) আছে, তাহ চষ্টতে জানা যায় যে ইহা ১৭০০ খৃষ্টাব্দে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। ' কেহ কেহ অনুমান করেন যে ইহা পীরমহম্মদ যুসুফের নিৰ্ম্মিত '• ইহার সম্মুখে ইষ্টক প্রাচীরবেষ্টিত একটি গোরস্থান ; তাছাতে অনেকগুলি কবর আছে, কিন্তু কোনটিই প্রসিদ্ধ নহে। এই কবরস্তানে ও বেশপথের বামদিকে প্রাচীরগাত্রে একটি বৃহৎ কৃষ্ণবর্ণের প্রস্তর বসান আছে । ইহা দুই ফিট দীর্ঘ ও দেড় ফিট, প্রশস্ত। স্থানীয় লোকের বিশ্বাস, কোন জিনিয হারাইয় গেলে এই পাথরের উপর একটু চুণের প্রলেপ দিলেই তাহ পুনরায় পাওয়া যাইবে । ইহার উপয়ে একটি স্বন্দর তুস্ৰা অক্ষরে পারসী লিপি এবং জলালুদ্দীন ফতেশাহের নাম ও তারিখ পাওয়া গিয়াছে। উহা এবং রামপালে আবিষ্কৃত বাবা আদামের মসজিদের লিপি (হিজরী ৮৮৮ ) এই দুইটি লিপিই পুৰ্ব্ববঙ্গের সকল লিপি অপেক্ষা প্রাচীন । মগ্রাপাড়ার রাস্তার ধারেও দুই খান খোদিত শিলাথও পাওয়া গিয়াছে । ইহাতে আলাউদ্দীন হুসেন শাহের নাম এবং ১৫১ ও খুষ্টাব্দের কথা লিখিত আছে । উপরের লিখিত সমাধিস্থানটির অতি নিকটে একটি বিধ্বস্ত সিংহদ্বার বা নৌবৎখানার চিহ্ন এখনও বর্ধমান আছে। ইহা একটি আশ্রয়খন, পথিক ও ফকিরগিকে এই কথা জানাইবার 西弧 এড়ি ছায় এখানে উচ্চপ্পবে বাদ্যযন্ত্র বাদিত হইত। মসজিদটিয়ু, পশ্চাদ্ভাগে একটি:তহবিলঘর বা কোষাগার ছিল ; এখন ডাহার ধ্বংসাবশেষ দেখিতে পাওয়া যায়। উত্তরপশ্চিম t १९ } স্ববর্ণ 3if:{ দিকে আরও কিঞ্চিৎ দুয়ে, খুন্দকারদিগের বাসগৃহ ভগ্নাবস্থায় श्रर्ङ्गिध्रा ब्रश्ब्रिांग्छ् ।..... ৪। শা আৰুছল জ্বালীর সমাধি—মগ্রীপাড়ার উত্তরে যে মহল্লা, তাহার নাম গোহাট। এখানে শী আবদুল আলী ওরফে পোকাই দ্বিবানু নামক জনৈক প্রসিদ্ধ ফকিরের সমাধি আছে। কথিত আছে যে ইনি বনে যাইয়া ধ্যান করিতে বসিয়া এমন তন্ময় হইয়া গিয়াছিলেন যে বারবৎসর পর্য্যস্ত সেই ধ্যানেই নিমগ্ন ছিলেন ; তাছার চতুর্দিকে বর্তীকস্ত,প উঠিয় তাহাকে একেवृप्बि फ्रांकिब्र cकनिब्राझ्नि । “हे छछहे उंशज थछ नाम পোকাই দ্বিবান হুইয়াছিল। ইহার সমাধির পার্থে ইহার পুঞ্জকেও সমাধিস্থ করা হইয়াছিল । ইহাদের সমাধিস্থানের উপরে মৃত্তিকান্ত,প ব্যতীত অন্ত কিছুই নাই। ওৰে আবদুল আলীর কবরের শীর্ষদেশে একখানা জাফ.টি পাথর দেখিতে পাওয়া যায় । ইহার উপর বসিয়াই নাকি তিনি দ্বাদশ বৎসর সমাধিস্থ ছিলেন। কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে এই স্থানের সন্নিকটে প্রকাও একটি মসজিদ ছিল। স্ববর্ণগ্রামের রাজার নাকি ইহা নিৰ্ম্মাণ করাষ্টয়াছিলেন । যখন ভাঙ্গিয় পড়ে, তখন এই মসজিদের তদানীন্তন মালিক ইষ্টক প্রভৃতি নারায়ণগঞ্জের কোন হিন্দুর নিকট বিক্রয় করেন। তাছার পরে ভিত্তি পর্যন্ত খুড়িয় ফেলা হইয়াছে। প্রাচীর গুলি ৮ ফিটু পুরু ছিল এবং ইহার অভ্যন্তর ভাগ অনেক মুনয় সুন্দর কারুকার্য্যে শোভিত ছিল । ৫ । যুমুফ গঞ্জের মসজিদৃ—মগ্রীপাড়া রাস্তার পুৰ্ব্ব ধারে যে একটি ছোট তীর্ণ মসজিদ আছে, তাহার নাম য়ুসুফ গঞ্জ মসজিদ। ইহার গুস্থজের উপরে বহুসংখ্যক অশ্বখ গাছ জন্মিয়াছে । ইহাদের শিকড় প্রাচীরগুলি ভেদ করিয়া বাছির হওয়াতে, মসজিদৃটি ত্রমেই ভাঙ্গিয়া পড়িতেছে । ইহার প্রাচীর ৬ ফিটু ১২ ইঞ্চি পুরু। - ৬ । পাগল সাহেবের সমাধি— হবিবপুর গ্রাম অতিক্রম করিলে ডিষ্ট্রক্টবোর্ড রাস্তার দক্ষিণদিকে পাগল সাহেবের গোরস্থান দেখিতে পাওয়া যায় । এই সমাধিমন্দিরটি বহু প্রাচীন, কিন্তু উল্লেখযোগ্য বিশেব কিছুষ্ট নাই। এই পীরের পাগলা উপাধিসম্বন্ধে নানা গল্প শুনিতে পাওয়া যায়। কেহ কেহ বলেন যে ধান করিতে করিতে ইনি পাগল হইয়াছিলেন ; আবার यांझाम७ काशद्र७ भूt९ ७निर७ १७छ याग्न cम हेनि भूद csाब्र ধরিতে পারিতেন। চোর ধরিয়া তাছাদিগকে প্রাচীরগাত্রে পেরেক বিদ্ধ করিয়া রাখতেন ও শেষে তাহাদিগের মাথ। কাটিয়া ফুেলি তেন; এই ভাবে এক সময়ে নাক তিনি কতকগুলি চোর-মুও লইয়। একটা মালা গাঁথয় খালের ছলে স্কেলয় দিছিলেন। ইছার সমাধিস্থনেয় পার্শ্ববর্তী খালটিৰুে এখনও লোকে ‘মুও