পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইন্দ্ৰজাল [ ६७० মন্ত্ৰ ১১ অক্ষরে । লক্ষজপ করিলে পুরশ্চরণ হইবে, দশহাজার জপ হোম । স্থত দ্বার। তৰ্পণ এবং মার্জন করিবে । ব্ৰাহ্মণ ভোজনাদি করাইলে সিদ্ধি হইবে । পেচকের মাথার খুলিতে মৃত দ্বারা কজল করিয়া চোকে । দিলে অন্ধকারেও বই পড়িতে পারিবে । ও নমো নারায়ণায় বিশ্বম্ভরায় ইঙ্গজাল কৌতুকানি দর্শর সিদ্ধিং কুরু স্বাহ। এই মন্ত্র ১০৮ বার জপ করিলে কার্য্যসিদ্ধি হয় । সিদ্ধ ন হইলে কাৰ্য্য সফল হর না । রক্ষামন্ত্র। ওঁ নমঃ পরংব্ৰহ্ম পরমাত্মনে মম শরীরে পাহি ২ কুর ২। এই মন্ত্রে রক্ষা বন্ধন করিয়৷ কাৰ্য্য করিবে । বৃহস্পতিবারে হস্তীর মাথার খুলিতে আকোড়ের বিচি বুনিয়া মন্ত্রপাঠ পূৰ্ব্বক তাহাতে জল লেচন করিবে । পরে তাহার ফল হইলে একটা বিচি ত্ৰিলোঁছে ( ১০ ভাগ সোণ, ১২ ভাগ তাম, ১৬ ভাগ রৌপ্য, মিশ্রিত হইলে ত্ৰিলোঁহ হয় ) বেষ্টিত করিয়া মুখে ফেলিয়া রাখিলে মত্ত হস্তীর দ্যায় বলবান এবং বায়ু তুল্য পরাক্রমশালী হইতে পারে। ত্ৰিলোঁহ সকল কার্য্যে প্রশস্ত । বে কোন বিচি অtকোড় বিচির সহিত মাটিতে ফেলিবে পরে মন্ত্ৰ পড়িয়া ত্ৰিলোঁহে বেষ্টিত করিয়া মুখে রাখিলে লোক ঠিক সেইরূপ হইতে পারে, মহাদেবের বাক্য মিথ্যা নয়। যে কোন বিচি আকোড়তে মিশাইয়া বুনিলে তখনিই গাছ হইয় ফলিবে । একবিন্দু আকোঁড় ফলের তৈল মড়ার মুখে দিলে ১ প্রহরের মধ্যেই সে জীবিত হইবে । শজনার তৈল, পায়রার বিষ্ঠা, শূকরের চর্বি সমভাগে লইয়৷ গাধার চর্বি হরিতাল ও মনঃশিলার সহিত মিশাইয়া ফোটা কাটিলে রাবণের মত হইতে পারে। পেচকের বিষ্ঠা, এয়ও তৈলের সহিত বাটিয়া যাহার গাত্রে বিন্দুমাত্রও দিবে সে তখনই পাগল হইবে। সাপের দাত, কালবিছার কাট, কাকলাসের রক্ত একত্রে বাটিয়া যাহার গাত্রে দিবে সে তখনই মরিবে । সিন্মুর, গন্ধক, হরিতাল, মনঃশিলা একত্র বাটিয়া কাপড়ে মাখিবে, পরে ঐ কাপড় মাথায় বাধিলে সমস্ত জগৎ অগ্নিময় দেখিবে । - আকদের আটা, বটের আট ও ডুমুরের আট কোন পাত্রের মধ্যে লেপিয় তাহাতে জল দিলে দুগ্ধ প্রস্তুত হইবে। আকোঁড় ফলের ভৈল অঙ্গে লেপিলে রাক্ষসের মতন হয়, তাহাকে দেখিলে সকলেই ভয়ে পলায় । আকোড় ফলের তৈল দ্বারা রাত্রিতে প্রদীপ জালিলে আকাশের ভূত সকল মাটিতে দেখিতে পায়। } हैठद्रछांन --- = दूष किश्वा भनिवां८ब्र कtरूणान मॉब्रिग्रा cयथारम श्रह्मগণ প্রস্রাব করে সেই স্থানে পুতিবে । পরে উহ ন৷ তুলিলে শক্ৰগণ ক্লাব হইবে। গন্ধক, হরিতাল, গো-মূত্র ও বিধ একত্রে চুর্ণ করিয়া করিয়া অগ্নিতে দিলে সমস্ত বিশ্ন বিনষ্ট হইবে । ( দত্তাত্ৰেয় তন্ত্রে ১১ পটল । ) বশীকরণ ও অাকর্ষণ বসন্তকালে করিবে । গ্রীষ্মে বিদ্বেষণ কাৰ্য্য, বর্ষাকালে স্তম্ভন কাৰ্য্য, শিশিয়ে মারণ কাৰ্য্য, শরৎকালে শাস্তি কৰ্ম্ম, এবং হেমস্তের পূর্ণিমাতে উচ্চাটন কৰ্ম্ম কৱিবে । [ বশীকরণ দেখ ] দিনের পূর্বাহ্নে বসন্ত, মধ্যাহে গ্ৰীষ্ম, অপরাহ্লে বর্ষা, সন্ধ্যায় শিশির, অৰ্দ্ধরাত্রে হেমন্ত, তাহার পর শরৎ ঋতু জানিবে। পক্ষাদি নির্ণয় –মারণাদি অভিচার কৰ্ম্ম কৃষ্ণপক্ষে করিবে । শাস্তি প্রভূতি মঙ্গল কৰ্ম্ম শুক্লপক্ষে । স্বাদশী ও একাদশীতে মারণ কাৰ্য্য, তৃতীয় ও নবমীতে বশীকরণ, চতুর্দশী, চতুর্থী ও প্রতিপদে স্তম্ভন, দ্বিতীয়, ষষ্ঠ ও অষ্টমীতে শাস্তি কৰ্ম্ম কয়িবে । অখিনী, মৃগুশির, মূল, পুষ্য ও পুনৰ্ব্বস্ব নক্ষত্রে বশীকরণ করিবে। অনুরাধা, জ্যেষ্ঠা, উত্তরাষাঢ়া ও রোহিণী নক্ষত্রে মারণ, বিজয়, শান্তি ও স্তম্ভন করিবে । এই সকল কার্য্যে তিথি নক্ষত্রের বিবেচনার আবিস্তক অাছে, নহিলে মন্ত্রাদি निक्ल इग्न न । জয়।—পুষ্যানক্ষত্রে গোজিহব ও অপমাৰ্গ মুল উঠাইয়। মস্তকে ধারণ করিলে সকল বিবাদে জয়লাভ হয় । সৌভাগ্য। —পুষ্যানক্ষত্রে শ্বেত আকণোয় মূল্য উঠাইয়৷ দক্ষিণ বাহুতে ধারণ করিলে সৌভাগ্য বৃদ্ধি হয় । চন্দ্রগ্রহণ সমরে রক্ত চিতা ও রক্ত আকদের মূল উঠাইয়া মধুর সহিত বাটিয়া বড়ি করিবে । পরে তাছায় ফেঁটী করিলে স্ত্রীর সৌভাগ্য হয়। ক্ৰোধোপশম ।—ও শাস্তে প্রশাস্তে সৰ্ব্বক্রোধোপশমনী স্বাহা । এই মন্ত্র ২১ বার জপ করিয়া মুখ মার্জন করিলে তাহার প্রতি কাহারও ক্রোধ থাকে না । । শ্বেত অপরাজিতার মুল হস্তে ধারণ এবং শিবজটার মূল মুখে ধারণ করিলে হস্তী তাহtয় কাছে আসিতে

  • ोंtद्र मी । -

বৃহতী মূল মুখে ও হস্তে ধারণ করিলে বাঘেয় ভয় থাকে না । - डौ९ डौ९ ईौ९ ॐौ१ cथ। ८थ 'दांशं । uहे भtङ्ग छिल *क्लिग्नl ফেলিলে ব্যাম মুখ নাড়িতে পারে না এবং চলিতেও পারে