পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भ1ङ्गळूव। [ ७१ ] মীরণ মুবারিক খা ফরুখী সকল বিদ্রোহী হইয় উঠিল। অবশেষে তিনি স্বীয় সেনাপতি দিলাবর খার পরামর্শে রাজার সহিত সন্ধি করিলেন। আগামরাজ সন্ধির সন্তানুসারে মীরজুমাকে ২•••• ডোল অর্থাৎ ৬ মণ ১•সের সোণ, এবং ৩১৫ মণ রৌপ্য, ৪ •ট হস্তী ও ছুইটী লাবণ্যবতী ললনা উপহার দিলেন । কেহ কেহ বলেন যে, তন্মধ্যে একটী রাজার কল্প ছিল । মীরজুমা যখন আসাম আক্রমণ করিতেছিলেন, তখন র্তাহার প্রতিনিধি ইস্ফান্দিয়ার বেগের অত্যাচারে কোচবিহারে নানা উপদ্রব চলিতেছিল । সেখানকার অধিবাসীরা দলবদ্ধ হইয়া ভূতপূৰ্ব্ব রাজা ভীমনারায়ণকে আহবান করিয়াছিল। ভীমনারায়ণ প্রজাপুঞ্জের সহানুভূতিতে প্রোংসাহিত হইয়া ইস্ফালিয়ার থাকে রাজ্যত্যাগ করিবার জন্তু লিখিয়া পাঠাইলেন। মোগল প্রতিনিধি তীত হইয়া গৌহাটীতে যাইয়৷ মীরজুমার আগমন প্রতীক্ষা করিতে লাগিলেন। মীরজুমা বাঙ্গালা-যাত্রা করিলেন। তাছার সুবৃহৎ সৈন্তদল একেবারেই ধ্বংসপ্রাপ্ত হইয়াছিল। শতকরা ১০ জন সৈন্ত জীবিত ছিল, অবশিষ্ট সকলেই আসাম-প্রদেশে নিহত হুইয়াছিল । ১৬৬৩ খৃষ্টাব্দের প্রারম্ভে মীরজুমা গৌহাটীতে উপস্থিত হইলেন এবং অবশিষ্ট সৈন্থগণকে ঠস্ফান্দিয়ার সছিত কোচবিহার মধিকার করিতে প্রেরণ করিয়া স্বয়ং ঢাকা যায়। করিলেন । পথিমধ্যে খিজিরপুর নামক স্থানে তাহার মৃত্যু হয় । ঐতিহাসিক এলফিনষ্টোন বলেন যে, ১৬৬৩ খৃঃ ৬ই জাম্বয়ার তিনি ঢাকা-নগরে মৃত্যুমুখে পতিত হন। কিন্তু ইয়ার্ট প্রভৃতি লেখকের বলেন,তিনি কোচবিহারের অন্তর্গত থিঞ্জিরপুরে ১৬৬৩ খৃঃ ৩১এ মার্চ মানবলীলা সম্বরণ করেন। মরঙ্গজেব মারজুমার মৃত্যুসংবাদে অত্যন্ত ব্যথিত হইলেন এবং ঠাহীর পুত্র আমীনকে পিতৃপদ প্রদান করিলেন । মীরজুমা অসাধারণ বুদ্ধিমান ও কাৰ্য্যদক্ষ সেনাপতি ছিলেন । নিপ বুদ্ধিবলে ও উদ্যমসহকারে তিনি উন্নতির উচ্চ সোপানে জারোহণ করিয়াছিলেন তাহার মৃত্যুতে যুরোপীয় বণিকগণ বিশেষ দুঃখ প্রকাশ করিয়াছিলেন । মীর জুয়া, জনৈক মোগল-সেনাপতি। পাৱন্ত-রাজ্যের শারি স্থান-নগরে ইহার জন্ম হয় । মামান । মোগল-সম্রাটু জাহাঙ্গীরের রাজত্বকালে ১৬১৮ খৃঃাম্বে ইনি ভারতে আগমন করেন। সমাট শাহজাহান ইছাকে পাচহাঙ্গারা সেনানারকের পদ ও মীরজুমা উপাধি প্রধান করেন। ১৮৩৭ খৃষ্টাৰে ইছার মৃত্যু ঘটে। মীরজুমা, সম্রাটু ফরুখসিয়রের জনৈক প্রিয়পাত্র। ইংরে ইহার প্রকৃত নাম মীর মহম্মদ - প্রকৃত নাম আবদুল্লা । সম্রাটের জন্থগ্রহে ইনি বেছার-প্রদেcतब्र श्वांमाद्रौ गांउ कट्बन । गमा भश्बन भारश्द्र ब्रांजएकोष्ण हेनि 'गमङ्ग डन् गनूङ्ग' भन थाख श्न। ०१७s श्रृहेएक हंशब्र शृङ्का श्ब्र । মীরণ, বঙ্গেশ্বর মীরজাফর আলীখার পুত্র। ইর্ষার প্রকৃত নাম মীর সাদিক্ । ইনি বড়ই নিষ্ঠুর ও ছত্তি ছিলেন। পিতা মীরজাফরের সিংহাসন অবিচলিত রাখিবার জন্য, ৰালক মীর্জামহুদী ও আলীবদ্দী-বেগম প্রভৃতি রাজ্যের উত্তরাধিকারী ও রাজকুলললনাগণের প্রাণসংহার করিয়া, ইনি যে পাশবচরিত্র ও অত্যাচারের পরাকাষ্ঠী প্রদর্শন করিয়াছেন, তাছাতে তাছার পিতার চরিত্রেও দুরপনের কলঙ্ক আরোপিত হইয়াছে। ইনিই বঙ্গের বালক নবাব সিরাজউদৌলার প্রাণনাশের প্রধান উদ্যোগী বলিয়। বাঙ্গালার ইতিহাসে অক্ষয় নাম অর্জন করিয়াছেন । পিতার উদ্যোগে তিনি পাটনার নবাবীপদ ও শাহমৎজঙ্গ উপাধি লাভ করেন। পাটনা-যুদ্ধের সময়, ইছার বীরত্বের ৪ পরিচয় পাওয়া গিয়াছে। দুঃখের বিষয়, এই দুর্ভাগ্য নবাবপুত্র সেই সময়ে স্বীয় তাম্বুতে বঙ্গাঘাতে প্রাণত্যাগ করেন । মীরণের বজ্রাঘাতে মৃত্যু সম্বন্ধে এইরূপ একটা কিংবদন্ত্রী আছে, যে ঢাকার নায়েব নবাব জসরৎ খ মীরণের আদেশ মত বখর খী নামক জনৈক দুৰ্ব্বত্তের হস্তে আলিবর্দ্ধ-যুহিত। ঘোসবী ও আমীন বেগমদ্বয়কে সমপণ করেন। ছুক্ষ শুগণ বেগমদ্বয়কে নৌকায় তুলিয়৷ জলমগ্ন করে। বেগমগণ ঐ সময়ে বক্তাঘাতে মীরণের পাপের শাস্তি হউক বলিয়। অভি শাপ দিয়াছিল । মৃত্যুর পর, মীরণের মৃতদেহ প্ৰথমে হস্তিপৃষ্ঠে ও পরে নৌকাযোগে পাটন। হঠতে রাজমহলে আনিয়া সমাহিত করা হয়েছিল। মীরণ আদিলখা ফরুখা, খাদেশের জনৈক রাজ। পিতা মীরণ মুবারিক খণর মৃত্যুর পর তিনি ১৪৫৭ খৃষ্টাব্দে সিংহসনে আরোহণ করেন । তাহার রাজত্বকালে থানেশ রাজ্য এবং বুছানপুর-রাজধাণী সোধমালায় পরিবৃত ইষ্টয়া সমুদ্ধির পরাকাষ্ঠী প্রাপ্ত হয়। মুনিপুণ শিল্পিগণকে নিযুক্ত কবিয়া সংস্কার দ্বারা তিনি আশর ও মলয়গড়-গ্লুর্গ দুর্তেপ্ত করিয়াছিলেন। ১৫৯৩ খৃষ্টাকে বুহানপুরের দৌলংসম্প্রদান প্রাসাদের সন্নিকটে তাছার আদেশ মত র্তাহার মৃতদোচল সমাধি হইয়াছিল । তিনি মীরপথানি নামেও পরিচিত fছলেন। মারণ মুবারিক খ) ফরুর্থী ১ম, খাদ্দেশাধিপতি মারণ আদিল ধ। ফরুখীর পুত্ৰ। পিতার মৃত্যুর পর ১৪৪১ খৃষ্টাঙ্গে