পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চস্মা হইয়। নিদ্রিত হইয় পড়েন । নদ্রাভঙ্গের পর তিনি দৌৰ্ব্বল্য বোধ করিলেন, তাহাতে ক্রুদ্ধ হষ্ট য় আপনার ভ্র ছিড়িয়া ফেলিতে আরম্ভ করিলেন । সেই চুলে শিকড় গঙ্গাইল ও ছোট ছোট গাছ জন্মিল । সন্ন্যাসী ঐ গাছের পাতার স্বাদ গ্রহণ করিয়া সাধ্যত্মিক চিস্তায় মগ্ন হইলেন এবং ঐ সকল १छ्हें 51 *tछ् नttभ श्रङिश्ङि रु ट्रेल ” ŝtatyta Thea chinensis Fitri gCofa 51 font, FF, কূি-চ, কিয়া, তু প্রভূত নামে প্রচলিত । এই সকল নাম হইতে প্রতিপন্ন হয় যে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে ও ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সেই দেশে কোন কোন শক সবরী হইতে চা উৎপন্ন হইত। মিং কথাটা ত{ংবংশের রাজত্বকালে প্রচলিত ছিল, বৰ্ত্তমান চীন সাহিত্যে ও ইহার প্রয়োগ দেখা যায়, এবং চী ৰাক্সের উপর প্রায়ই মিং লেখা থাকে । কুতু ও কু-চ পাতাও আজকাল চা নামে অভিহিত । সম্ভবতঃ “কিয়?” শবে বিলাতী চিকোরী ( ('licory ) নামক গাছ ও বুঝাই ত এ ছাড়া আর এক প্রকার গুল্ম ( Sageretia tiieezans ) sittw | Ŝia cw* «ètw •şa পরিমাণে চা রপ্তানি হওয়াতে তদেশে চার মুল্য অত্যন্ত বৃদ্ধি হইয়াছে । সেজন্য দরিদ্র লোকের ভাল চ ক্রয় করিতে পারে না। তাই তাহারা চার পরিবর্তে উক্ত গুল্মের ( Segeretia theezansa: ) oitti qyqeta 4 fant ett* ইহার সাহিত তাবরি মল্লি কর ( Cauvellia ) পাতা মিশ্রিত থাকে । কিন্তু তা হতে চার অংশ অতি অল্পই পাওয়া যায় । যে ঘরে চা বস্তায় পুরা হয় সেই ঘরে ঘাহা পরিত্যক্তভাবে থাকে, তাহ ও দরিদ্রদের নিকট অল্পমূল্যে পিক্রয় করা হয় । “তু” কথাটার প্রচলন এখন পর্যন্ত আছে । হান বংশীয় কোন রাজার শাসনকালে “চা” বর্ণের “তু" উচ্চারণ নিষিদ্ধ হইয়াছিল, তদবধি “চা” নামই অধিক প্রচলিত । যুরোপীয় বণিক মহলে নানাজাতীয় চার নাম শুনা যায় । well–ortoi 5 (Black tea), caffs H ( Bohea ), fāzt si (Brick tea ), * (Congou) of s 51 (Green tea ), aliff bi ( Gunpowder te a ), *tsiatif" (Imperial gunpowder), riota (Hyson ), its; oftia (Pukli Jiysou), aténā fzā (Hyson Skin ), f*itai (Pekoe), f*ic*1-35a ( Pekoe Suchong ), **i frit*1 (Flowery Pekoe ), a*ifh's f*it*i (Sceuted Pekoe), •j5•r (Pou. chong) s R5't (Souchong) 5fa fen feit zijn faবাগীদের দেওয়া। রঙ, ও উৎপত্তিস্থানের নামামুসারে এই সকল নাম রাখা হইয়াছে ৷ উই বা বুই পৰ্ব্বতে জন্মে বলিয়৷ [ &ea J চসমী

८बाङ्ग्रि! 5ग्न नाम झ्हेप्रा८झ् । झैोमtनr° cकान थिए°थ हान्न ७हे नाभ न८श्, गनि९ कोप्लेम न%८ग्न ७क अंकोच्न थाङ्गा” काण চ। এই নামে প্রচলিত । কিয়াংসু পৰ্ব্বতে যে সকল হরিৎ বর্ণের চা জন্মে সে গুলিকে মুংগলে ( Suuglo ) বলা হয় । কাল রঙের চার নিম্ন লিখিত ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে-- পিকে বা পিকে নামের অর্থ সাদাচুল )—ইহার কচি পাতায় এক রূপ শাদা রঙের কেশর হয় । লোকে झे झ! भूव পছন্দ করে । ইহার স্বাদে একটু বিশেষত্ব আছে । কমলা-পেন্ধে। ( Orange pecco) in zelfs s critst kets arg ভিন্ন হাংমুই (Hungmuey ) অর্থাৎ লোহিত বদরীফুল— ইহর রঙ একটু লাল । সুচঙ্গ ও পিঙ্কোর আরও ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে, সেই সকলের বাঙ্গালা অনুবাদ করিলে রাজত্ৰ, মাংস বর্ণ কেশর, পানীজ, চটক জিহবা, দেবদারু, পত্র দশ প্রভৃতি নাম হইতে পারে । সুচঙ্গ বা সিয়ানচঙ্গ, শব্দের অর্থ ছোট চার গাছ বা ছোট জাতি । এই রূপ পুচাঙ্গ মর্থে ভাজ করা ; বস্ত বাধার বিশেষ ধরণ হইতে ই হার এই নাম হইয়াছে ।

  • totiè (Compoi ) * Rritē (Kan-Pei ) -itwa অপভ্রংশ অর্থ যত্ন তপ্ত । চুলান ( Chulau —চুলান নামক ফুলের গন্ধে সুগন্ধি করা হয় বলিয়া কয়েক জাতীয় চাকে চুলান চা বলা হয় । হরিৎ বর্ণের চার নাম বড় বেশি নাই ।

ভারতবর্ষে দেশভেদে চার নাম ও ভিন্ন ভিন্ন । ক ছাড় জেলায় চার নাম “দুলিচাম” । গাছের বা কলের রঙ হইতে দুলিচাম্ অর্থাৎ শ্বেত কণ্ঠ নাম হইয়াছে । আসামীর। ইহাকে ফ্লেপ বা ক্লেপ বলে । মটকে মিসাফ্লেপ ও অtসামের অন্তামু প্রদেশে চ1 হিলক (ট নামে প্রসিদ্ধ । চ। যে ভারতজাত উদ্ভিদ পূৰ্ব্বে যুরোপীয়ের তাছ জানিতেন না । পরে উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে জানিতে পারেন । ১৭৮৮ খৃ: অব্দে সার জোসেফ ব্যাঙ্কস্ ওয়ারেন হেষ্টিংসের পরামর্শে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানির নিকট এক দরখাস্ত করেন, তা হাতে চীনদেশ হইতে চfর চার অfন}ইয়া বেহার, রঙ্গপুর, কোচবিহার প্রভৃতি স্থানে চার চাষের অধিকার পাই বা র কথা থাকে । ১৮১৫ খৃঃ অব্দে কোন বঙ্গীয় লেপ্টেনাণ্ট কর্ণেল ভারতের উঃ পূঃ প্রদেশে চা গাছের কথা প্রকাশ করেন । তখন হইতে অনেকেই ভারতে চার সন্ধান পাইয়াছেন । ডাক্তার বুকানান হামিণ্টনের মতে, চা আসাম ও ব্রহ্মদেশজাত । ১৮১৬ খৃঃ অধো মাননীয় গার্ডনার সাহেব নেপাল প্রদেশে, ১৮২১ খৃঃ অস্বে মুরক্রফট সাহেব বুলtহরে, ১৮২৪ খৃঃ অঙ্গে