চাৰ্যর্বাক দি বেদবার দশরত পরলোকসংস্থাপন করতলত চার্কাক বলেন যে, বেদ এক কালে প্রামাণিক নহে, কারণ{ উহ! প্রত্যক্ষবিলোপী যুক্তিবিরুদ্ধ ও ধূর্ত লোকসভৃত । চাৰ্ব্বাক বলিয়া গিয়াছেন—অনেক প্রধান অসাধারণ ধীশক্তিশালী পণ্ডিত বৃথা বহু অর্থব্যয় ও শারীরিক কষ্ট স্বীকার করিয়া বেদোক্ত কৰ্ম্মানুষ্ঠান করিতেছেন, ইহাতে আপাততঃ বোধ হইতে পারে যে অবশুই পরলোক আছে ; কিন্তু বাস্তবিক পরলোক নাই। ঐ সকল নিষ্ফল কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইবার কারণ এই যে, কতকগুলি ধূৰ্ত্ত প্রতায়ক বেদের সৃষ্টি করিয়া তাহাতে স্বৰ্গ, নরকাদি নানা প্রকার অলৌকিক পদার্থ বর্ণনা করিয়া সকলকে অন্ধ করিয়া রাথিয়াছে ; তাহারা নিজে ঐ সকল বেদবিধির অনুষ্ঠান করিয়া সাধারণের প্রবৃত্তি জন্মাইয়া দিতেছে। সেই ধূর্বগণ রাজগণকে নানারূপ যাগাদিতে প্রবৃত্ত করাইয়া তাহাদের নিকট হইতে যথেষ্ট অর্থ লইয়াছে ও তাহ হইতেই নিজ নিজ পরিবার প্রতিপালন করিয়াছে। তাহাদের অভীষ্ট বুঝিতে ন পারাতেই অনেকেই বেদোক্ত কৰ্ম্মকাণ্ডের অমুষ্ঠান করিয়াছে এবং বহুকাল হইতে ঐ প্রথা প্রচলিত হইয়া আসিতেছে। বৃহস্পতি বলিয়াছেন—অগ্নিহোত্র, বেদাধ্যয়ন, দণ্ডগ্রহণ ও ভস্মলেপন এ সমস্তই নিৰ্ব্বোধ ও কাপুরুষদিগের উপজীবিকা । বেদে অাছে যে পুত্রোষ্ট্যাগ করিলে পুত্র জন্মে, কারিরীযাগ করিলে বৃষ্টি হয়, শুেনযাগ করিলে শত্রুনাশ হয়, তাই অনেকে ঐ সকল কৰ্ম্ম করিয়া থাকেন, কিন্তু কৈ তাহাতে কোন ফলত দেখা যায় না। বেদে এক স্থানে আছে যে, স্বৰ্য্যোদয়ে অগ্নিহোত্র করিবে, আবার অপরস্থানে আছে যে সুৰ্য্যোদয়ে হোম করিবেনা, করিলে প্রদত্ত আহুতি রাক্ষসেরা ভোগ করে । এইরূপ বেদে অনেক বিষয়েরই পরস্পর বিরোধ দেখা যায়, আবার উন্মত্ত প্রলাপের মত বারম্বার এক কথারও উল্লেখ পাওয়া যায়। এই সকল দোষ দেখিয়া কি প্রকারে বেদের প্রামাণ্য স্বীকার করা যাইতে পারে ? অতএব স্বর্গ, অপবর্গ ও পারলৌকিক আত্মা এই সমস্তই মিথ্যা কথা । ব্রাহ্মণক্ষত্রিয়াদির চারি আশ্রমের কর্তব্য কৰ্ম্ম সকলই বৃথা । ধূর্তের বলিয়া থাকে, যজ্ঞে যে পশুবধ হয় সেই পশু স্বর্গে যায়। যদি ধূৰ্ত্তদিগের এমনই বিশ্বাস, তবে কেন তাহার যজ্ঞে আপনাপন বৃদ্ধ পিতামাতাকে বিনাশ করে না ? তাছা হইলে পিতা মাতার স্বৰ্গ লাভ হইত, আর তাহাদিগের উদ্দেশে বৃথা শ্ৰাদ্ধ করিয়া কষ্টভোগ করিতে হইত না । যদি শ্রাদ্ধ করিলে মৃত ব্যক্তি পরিতোষ লাভ করে, তবে কোন লোক বিদেশে গেলে তাহাকে পাথেয় দিবার প্রয়োজন কি ? গৃহে তাহার উদ্দেশে কোন এক ব্রাহ্মণকে ভোজন করাইলেই তাহার তৃপ্তি WI Woot I Rol চাৰ্ব্বাক হইতে পারে। যদি শ্রাদ্ধ করিলে মৃত ব্যক্তির তৃপ্তি হয়, তবে উঠানে শ্রাদ্ধ করিলে গৃহের উপরিস্থ ব্যক্তির পরিতোৰ হয় না কেন ? মৃত ব্যক্তির উদ্দেশে যে প্রেতকৃত্য করা হয়, তাহ ব্রাহ্মণদিগের উপজীবিকামাত্র, তাহাতে কোন ফল নাই। এদেহ ভস্ম হইলে আর তাহার পুনরাগমন কোথায়? দি দেহ হইতে আত্মার পরলোকগমনের পর দেহান্তরে(প্রবেশের না আসে ? যত দিন বাচিয়া থাক, মুখে কাল অতিবাহিত কর, ঋণ করিাও স্বত খাইবে। ভও, ধূৰ্ত্ত ও নিশাচর এই তিন বেদের কর্তা। জফর তুর্কর ইত্যাদি পণ্ডিতদিগের নাম সকলেৱই জানা আছে। ভণ্ডেরা লিখিয়াছে যে অশ্বমেধযজ্ঞে রাজপত্নী অখশিশ্ন ধরিবেন। ভওগণ এই রূপ কত কি ধরিবার কথাই লিখিয়াছে। সেই রূপ নিশাচরেরাই (যজ্ঞে ) মাংস ভক্ষণের ব্যবস্থা করিয়াছে।” * চাৰ্ব্বাক-দৰ্শন হইতে এই কয়টা মূল কথা আমরা জানিতে পারি—১ম ইহলোক দুঃখময় নয়, সুখ পরিত্যাগ করিবেন। ২য় শাস্ত্রাপেক্ষ যুক্তিই প্রবল। ৩য় প্রত্যক্ষ-প্রমাণই প্রমাণ বলিয়া গ্রাহ । [ চাৰ্ব্বাক মত বিস্তৃত রূপে জানিতে হইলে বৃহস্পতিসুত্র, সৰ্ব্বদর্শনসংগ্রহ, সৰ্ব্বদর্শনশিরোমণি ও নৈষধচল্লিতের ১৭শ স্বৰ্গ দ্রষ্টব্য। ] श्री "म क्ष८र्नै मोन८र्की य! हेनरुङ्का श्रृंब्रिgदो कि क: । प्टेमरु यी थजझैौनो३ ब्रिक्लि श्लप्त झिक: । ष८िश्tद्धश् च८ङ्गi८१ङ्गifच७ि९ ख*७४नम् । बूकि८गोब्रषशैनानां९ औविक थाछूमि{िड ॥ প গুশ্চেম্লিছস্ত: স্বৰ্গং জ্যোত্তিষ্ট্রোমে গমিষ্যতি । স্বপি ও যজমানেন তন্ত্র কন্মান্ন হিংস্তত্তে । মৃত্যনামপি জখুনাং শ্রদ্ধং চেস্তৃপ্তিকারণম্। গচ্ছতামিহ জন্তু,নাং কার্যাং পাধে কল্পনম্। चर्मदिउ शमा कृथिः श्रहणू,खज नानड: । &ा नीलt मा नंग्निश् jमtभद्ध क"भूम्र भौग्नtछ ॥ যাবজ্জীষেৎ মুখং জীবেষ্কৃণং কৃত্ব যুক্তং পিবেং ॥ खग्नौङ्ठश्ट निश्च शूमश्tमन: पूठ: ॥ शभि शृंt छछू९ *प्र१ ८क क९ ८प्र ए tभश तिमिर्भङ: । কৰ্ম্ম",য়ে ন চায়াতি বৰূপ্লেছসমাকুল । ততক্ষ জীবনোপারে। ব্রাহ্মপৈর্ধিহস্তস্বিহ । মৃগুtলাং প্রেতকার্যানি নত্বন্যদিড়ে ক্ষচিৎ ৷ ত্রয়োলেদস্ত কৰ্ত্তারে ভওধুৰ্ত্তনিশাচরাঃ। अक्षौ ठू¥ौज्रानि भ१िज्राना बझः झुठम् । अषणा छ हि लिश्रृंख श्रंशैौअंश्२ ८र्कौडिँऊम् । छरै५षद९ *ब्रहैर्मद अंiशजांउ१ च कौर्डिंङम् । भ५गानt१ ५iन्नन९ ऊचद्रिणtछब्रगभौब्रिफबू ॥"
